খেলা
এত কিছুর পরও ইংলিশ ক্রিকেটে ‘করোনার ক্ষত’
স্পোর্টস ডেস্ক
৭ আগস্ট ২০২০, শুক্রবার, ৮:২১ পূর্বাহ্ন
করোনা পরবর্তী সময়ে সবার আগে মাঠে ক্রিকেট ফিরিয়েছে ইংল্যান্ড। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের পর খেলেছে আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে ওয়ানডে সিরিজ। এরপর ইংলিশরা নেমে পড়েছে পাকিস্তানের সঙ্গে টেস্ট সিরিজ খেলতে। চলমান তিন ম্যাচের সিরিজ শেষে পাকিস্তানের সঙ্গেই টি-টোয়েন্টি সিরিজে মাঠে নামবে ইংলিশরা। পরে ইংল্যান্ডে পা রাখার কথা রয়েছে অস্ট্রেলিয়া দলের। এত কিছুর পরও বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতি এড়াতে ব্যর্থ ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)। ইংলিশ বোর্ডের ১৮ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড ক্ষতি হবে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বৃটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান।
চলমান করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে নিজেদের সম্ভাব্য আয়ের চিত্র তুলে ধরতে ১৮টি কাউন্টি দল ও কাউন্টি বোর্ডগুলোর সঙ্গে বুধবার এক সভায় বসেছিল ইসিবি। সেখান থেকেই পাওয়া গেছে এই তথ্য। সবকিছু সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হলেও এবং সম্ভাব্য সর্বোচ্চ আয় করলেও চলতি আর্থিক বছরে কমপক্ষে ১০ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড ঘাটতি থেকে যাবে বলে ধারণা করছে ইসিবি। ক্ষতি কমিয়ে আনতে কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটার চিন্তা করছে ইসিবি। বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী ক্রিকেট বোর্ডের কর্মী সংখ্যা ৩৭৯ জন। গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২৫ শতাংশ কর্মী ছাঁটাই করা হতে পারে। ঘরের মাঠে এত সিরিজ আয়োজনের পরও ইসিবির বড় ক্ষতির কারণ অতিথি দলকে আতিথ্য দেয়ার খরচ বেড়ে যাওয়া। দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে খেলা আয়োজন করাও আরো একটি কারণ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও পাকিস্তান দল ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিনে ছিল। নিজেদের মধ্যে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার বাধ্যবাধকতা থাকায় বিশাল বহর নিয়ে ইংল্যান্ড সফরে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও পাকিস্তান দল। চার্টার্ড বিমানে করে তাদেরকে সফরে আনতে মোটা অঙ্কের খরচ হয়েছে ইসিবির। আর লম্বা সময় সুরক্ষিত পরিবেশে দলগুলোকে রাখা, ভেন্যু জীবাণুমুক্ত করা এবং ধরে রাখতে সিরিজ আয়োজনে আয়ের চেয়ে ব্যয় বেড়ে গেছে ইংলিশ বোর্ডের।
চলমান করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে নিজেদের সম্ভাব্য আয়ের চিত্র তুলে ধরতে ১৮টি কাউন্টি দল ও কাউন্টি বোর্ডগুলোর সঙ্গে বুধবার এক সভায় বসেছিল ইসিবি। সেখান থেকেই পাওয়া গেছে এই তথ্য। সবকিছু সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হলেও এবং সম্ভাব্য সর্বোচ্চ আয় করলেও চলতি আর্থিক বছরে কমপক্ষে ১০ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড ঘাটতি থেকে যাবে বলে ধারণা করছে ইসিবি। ক্ষতি কমিয়ে আনতে কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটার চিন্তা করছে ইসিবি। বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী ক্রিকেট বোর্ডের কর্মী সংখ্যা ৩৭৯ জন। গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২৫ শতাংশ কর্মী ছাঁটাই করা হতে পারে। ঘরের মাঠে এত সিরিজ আয়োজনের পরও ইসিবির বড় ক্ষতির কারণ অতিথি দলকে আতিথ্য দেয়ার খরচ বেড়ে যাওয়া। দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে খেলা আয়োজন করাও আরো একটি কারণ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও পাকিস্তান দল ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিনে ছিল। নিজেদের মধ্যে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার বাধ্যবাধকতা থাকায় বিশাল বহর নিয়ে ইংল্যান্ড সফরে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও পাকিস্তান দল। চার্টার্ড বিমানে করে তাদেরকে সফরে আনতে মোটা অঙ্কের খরচ হয়েছে ইসিবির। আর লম্বা সময় সুরক্ষিত পরিবেশে দলগুলোকে রাখা, ভেন্যু জীবাণুমুক্ত করা এবং ধরে রাখতে সিরিজ আয়োজনে আয়ের চেয়ে ব্যয় বেড়ে গেছে ইংলিশ বোর্ডের।