বিশ্বজমিন
মডার্নার টিকার দাম হবে ৩২ থেকে ৩৭ ডলার
মানবজমিন ডেস্ক
৬ আগস্ট ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১:৪৮ পূর্বাহ্ন
পরীক্ষাধীন করোনা ভাইরাসের প্রতি ডোজের দাম ৩২ ডলার থেকে ৩৭ ডলার নির্ধারণ করবে মডার্না। কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টেফানি ব্যানসেল এক কনফারেন্স কলে বলেছেন, তার কোম্পানি মূল্য নির্ধারণে ‘টিয়্যারড প্রাইসিং সিস্টেম’ ব্যবহার করবে। বিপুল পরিমাণ টিকার অর্ডারের জন্য দাম কমিয়ে আনা হবে। কয়েক লাখ ডোজের জন্য অল্প অর্ডার নেয়ার কথা বিবেচনা করছে তার কোম্পানি। বিশেষ করে করোনা মহামারির সময়ে মূল দামের চেয়ে কম দাম নির্ধারণ করবে মডার্না। যখন করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আসবে, মহামারি শেষ হবে, তখন এই টিকা বাজারদরে ফিরে যাবে। ব্যানসেল বলেন, আমরা বাজার নিয়ে কাজ করবো। এ ছাড়া বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশের সরকার ও অন্যদের সঙ্গে কাজ করছে তার কোম্পানি। এর মধ্য দিয়ে সামর্থ্যরে মধ্যে এই টিকা পাওয়া নিশ্চিত করতে চাইছেন তারা। এ খবর দিয়েছে অনলাইন দ্য হিল।
ব্যানসেল বলেন, অনেক বিশেষজ্ঞের মতো আমরাও মনে করি সহসাই এই ভাইরাস বিদায় নেবে না। এজন্য মানুষকে টিকা দিতে হবে। অনেক বছর ধরে তাদেরকে কয়েক দফা এই টিকা দিতে হবে। উল্লেখ্য, মডার্না হলো কেমব্রিজ ভিত্তিক একটি বায়োটেক বিষয়ক কোম্পানি। অপারেশন র্যাপ স্পিডের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প যেসব কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন তার একটি মডার্না। গত সপ্তাহে এই কোম্পানিটি ৩০ হাজার মানুষের ওপর এই টিকার নিরাপত্তা ও কার্যকারিতার তৃতীয় দফার পরীক্ষা শুরু করেছে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউটস অব হেলথের সঙ্গে যৌথভাবে এই টিকা তৈরি করছে মডার্না। ওদিকে ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ফাইজার এবং জার্মানির বায়োটেক বিষয়ক প্রতিষ্ঠান বায়োএনটেক-এর মধ্যে সমঝোতার মধ্য দিয়ে তাদের টিকার প্রতি ডোজের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯.৫০ ডলার। কিন্তু সে তুলনায় মডার্নার প্রতি ডোজ টিকার দাম অনেকটাই বেশি। ওষুধের মূল্য নিয়ে যারা কাজ করেন তারা এত বেশি দাম ধরার সমালোচনা করেছেন। মডার্না টিকা তৈরিতে সরকারের কাছ থেকে প্রায় ১০০ কোটি ডলার পেয়েছে।
ফাইজারের টিকার পরীক্ষা যদি সফল হয় তাহলে তাদের কাছ থেকে ১০ কোটি ডোজ টিকা ১.৯৫ ডলারে কিনতে নিশ্চয়তা দিয়েছে মার্কিন সরকার। মডার্না সম্প্রতি এক্সিওস’কে নিশ্চিত করেছে যে, কোভিড-১৯ কর্মসূচিতে শতকরা ১০০ ভাগ অর্থায়ন হয়েছে কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে। গত মাসে কংগ্রেশনাল শুনানিতে ফাইজার এবং মডার্নার নির্বাহীরা তাদের টিকার দাম সম্পর্কে কোনো প্রতিশ্রুতি দেন নি।
উল্লেখ্য, বছরের দ্বিতীয় কোয়ার্টারে বড় রাজস্ব আয় হয়েছে মডার্নার। বিশেষ করে কোভিড-১৯ টিকা তৈরিতে সরকারের সঙ্গে চুক্তি করার কারণে। ৩০ শে জুন পর্যন্ত এই কোম্পানির মোট আয় হয়েছে ৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার। আগের বছর এ সময়ে তাদের আয় ছিল এক কোটি ৩০ লাখ ডলার।
ব্যানসেল বলেন, অনেক বিশেষজ্ঞের মতো আমরাও মনে করি সহসাই এই ভাইরাস বিদায় নেবে না। এজন্য মানুষকে টিকা দিতে হবে। অনেক বছর ধরে তাদেরকে কয়েক দফা এই টিকা দিতে হবে। উল্লেখ্য, মডার্না হলো কেমব্রিজ ভিত্তিক একটি বায়োটেক বিষয়ক কোম্পানি। অপারেশন র্যাপ স্পিডের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প যেসব কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন তার একটি মডার্না। গত সপ্তাহে এই কোম্পানিটি ৩০ হাজার মানুষের ওপর এই টিকার নিরাপত্তা ও কার্যকারিতার তৃতীয় দফার পরীক্ষা শুরু করেছে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউটস অব হেলথের সঙ্গে যৌথভাবে এই টিকা তৈরি করছে মডার্না। ওদিকে ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ফাইজার এবং জার্মানির বায়োটেক বিষয়ক প্রতিষ্ঠান বায়োএনটেক-এর মধ্যে সমঝোতার মধ্য দিয়ে তাদের টিকার প্রতি ডোজের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯.৫০ ডলার। কিন্তু সে তুলনায় মডার্নার প্রতি ডোজ টিকার দাম অনেকটাই বেশি। ওষুধের মূল্য নিয়ে যারা কাজ করেন তারা এত বেশি দাম ধরার সমালোচনা করেছেন। মডার্না টিকা তৈরিতে সরকারের কাছ থেকে প্রায় ১০০ কোটি ডলার পেয়েছে।
ফাইজারের টিকার পরীক্ষা যদি সফল হয় তাহলে তাদের কাছ থেকে ১০ কোটি ডোজ টিকা ১.৯৫ ডলারে কিনতে নিশ্চয়তা দিয়েছে মার্কিন সরকার। মডার্না সম্প্রতি এক্সিওস’কে নিশ্চিত করেছে যে, কোভিড-১৯ কর্মসূচিতে শতকরা ১০০ ভাগ অর্থায়ন হয়েছে কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে। গত মাসে কংগ্রেশনাল শুনানিতে ফাইজার এবং মডার্নার নির্বাহীরা তাদের টিকার দাম সম্পর্কে কোনো প্রতিশ্রুতি দেন নি।
উল্লেখ্য, বছরের দ্বিতীয় কোয়ার্টারে বড় রাজস্ব আয় হয়েছে মডার্নার। বিশেষ করে কোভিড-১৯ টিকা তৈরিতে সরকারের সঙ্গে চুক্তি করার কারণে। ৩০ শে জুন পর্যন্ত এই কোম্পানির মোট আয় হয়েছে ৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার। আগের বছর এ সময়ে তাদের আয় ছিল এক কোটি ৩০ লাখ ডলার।