খেলা
স্বপ্ন পূরণ হয়েছে, এবার লক্ষ্য চূড়ান্ত স্কোয়াডে জায়গা করে নেয়া: তারিক কাজী
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৮ জুলাই ২০২০, মঙ্গলবার, ১:০৬ পূর্বাহ্ন
বেড়ে উঠেছেন ইউরোপের জল-হাওয়ায়। ফিনল্যান্ডে জন্ম হলেও বাবা বাংলাদেশি হওয়ায় তারিক কাজী রায়হান লাল-সবুজ জার্সি গায়ে খেলতে চাইতেন ১৭ বছর বয়স থেকেই। ফুটবলের হাতেখড়ি ফিনল্যান্ডে। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের ৫৮ নম্বরে থাকা দেশটির হয়ে খেলেছেন অনূর্ধ্ব-১৬, ১৭, ১৮ ও ১৯ দলে। খেলেছেন ফিনল্যান্ডের সর্বোচ্চ স্তরের ক্লাব ইলভেস ট্যাম্পেরেতে। পারফরমেন্স ধরে রাখতে পারলে গায়ে উঠতো ফিনল্যান্ড জাতীয় দলের জার্সিও। বাবার কাছে বাংলাদেশের গল্প শুনতে শুনতে হৃদয়ে এঁকেছেন লাল-সবুজ পতাকা। বাংলাদেশের হয়ে খেলবেন বলে নাম লিখিয়েছেন বসুন্ধরা কিংসে। কর্পোরেট ক্লাবটিতে নাম লিখিয়েছেন একবছরও হয়নি। প্রথমবারের মতো ডাক পেয়েছেন জাতীয় দলের প্রাথমিক স্কোয়াডে। জাতীয় দলের ক্যাম্পে ডাক পেয়ে উচ্ছ্বসিত ২০ বছর বয়সী এই ডিফেন্ডার। জায়গা করে নিতে চান মূল দলে।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে ৮ই অক্টোবর আফগানিস্তানকে আতিথ্য দেবে বাংলাদেশ। ১৩ই অক্টোবর দোহায় মুখোমুখি হবে স্বাগতিক কাতারের। শেষ দুই ম্যাচে ১২ ও ১৭ই নভেম্বর ঘরের মাঠে জামাল ভূঁইয়াদের প্রতিপক্ষ ভারত ও ওমান। এই চার ম্যাচের জন্য ঘোষিত ৩৬ সদস্যের দলে জায়গা হয়েছে তারিক কাজীর। এটা নামিয়ে আনা হবে ২৫ জনে। ডিফেন্ডার হওয়ায় মূল দলে জায়গা পাওয়াটা কঠিন তারিকের। সেটা তিনি জানেন। অনুশীলনে নিজেকে প্রমাণ করেই মূল দলে জায়গা নিশ্চিত করতে চান তিনি, ‘আমি মূল দলে জায়গা পেতে আত্মবিশ্বাসী। আমি সেরাটা দিয়েই নিজেকে প্রমাণ করতে চাই। টিম ম্যানেজমেন্ট যোগ্য মনে করলে আমি মূল দলে সুযোগ পেতে পারি।’
জাতীয় দলের ক্যাম্প শুরুর কথা রয়েছে আগস্টের প্রথম সপ্তাহে। ক্যাম্প শুরুর তারিখ চূড়ান্ত হলেই তারিক ফিনল্যান্ড থেকে পা রাখবেন বাংলাদেশে। সেখানেই নিজেকে জাতীয় দলের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছেন, ‘আমি নিয়মিত অনুশীলনে নিজেকে প্রস্তুত করছি। আশা করছি এটা আমাকে জাতীয় দলের ক্যাম্পে ভাল করতে সাহায্য করবে।’
প্রথম প্রবাসী ফুটবলার হিসেবে ২০১৩ সালে জাতীয় দলে জায়গা করে নেন জামাল ভূঁইয়া। বর্তমানে জাতীয় দলের অধিনায়কের গুরুভারটাও তার কাঁধে। মাঠের পারফরমেন্সে জামাল এখন দেশের ফুটবলের পোস্টারবয়। তারিক কাজীকে নিয়েও ফুটবলপ্রেমীদের অনেক প্রত্যাশা। তিনি বলেন, ‘টিম ম্যানেজমেন্ট ও বাংলাদেশের মানুষ আমাকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখছে সেটা পূরণ করতে চাই।’
তারিক কাজী বাংলাদেশকে ধারণ করেন হৃদয়ে। বাবার দেশেকে বেছে নেয়ার মূল কারণই এটা। তিনি বলেন, ‘আমি ফিনল্যান্ডের ভিন্ন চারটি বয়সভিকিত্তিক দলে খেলেছি। কিন্তু আমি বাংলাদেশকে এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে হৃদয়ে ধারণ করি। আমার কাছে মনে হয়েছে, ফিনল্যান্ডের চেয়ে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পারাটা আমাকে গর্বিত করবে।’
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে ৮ই অক্টোবর আফগানিস্তানকে আতিথ্য দেবে বাংলাদেশ। ১৩ই অক্টোবর দোহায় মুখোমুখি হবে স্বাগতিক কাতারের। শেষ দুই ম্যাচে ১২ ও ১৭ই নভেম্বর ঘরের মাঠে জামাল ভূঁইয়াদের প্রতিপক্ষ ভারত ও ওমান। এই চার ম্যাচের জন্য ঘোষিত ৩৬ সদস্যের দলে জায়গা হয়েছে তারিক কাজীর। এটা নামিয়ে আনা হবে ২৫ জনে। ডিফেন্ডার হওয়ায় মূল দলে জায়গা পাওয়াটা কঠিন তারিকের। সেটা তিনি জানেন। অনুশীলনে নিজেকে প্রমাণ করেই মূল দলে জায়গা নিশ্চিত করতে চান তিনি, ‘আমি মূল দলে জায়গা পেতে আত্মবিশ্বাসী। আমি সেরাটা দিয়েই নিজেকে প্রমাণ করতে চাই। টিম ম্যানেজমেন্ট যোগ্য মনে করলে আমি মূল দলে সুযোগ পেতে পারি।’
জাতীয় দলের ক্যাম্প শুরুর কথা রয়েছে আগস্টের প্রথম সপ্তাহে। ক্যাম্প শুরুর তারিখ চূড়ান্ত হলেই তারিক ফিনল্যান্ড থেকে পা রাখবেন বাংলাদেশে। সেখানেই নিজেকে জাতীয় দলের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছেন, ‘আমি নিয়মিত অনুশীলনে নিজেকে প্রস্তুত করছি। আশা করছি এটা আমাকে জাতীয় দলের ক্যাম্পে ভাল করতে সাহায্য করবে।’
প্রথম প্রবাসী ফুটবলার হিসেবে ২০১৩ সালে জাতীয় দলে জায়গা করে নেন জামাল ভূঁইয়া। বর্তমানে জাতীয় দলের অধিনায়কের গুরুভারটাও তার কাঁধে। মাঠের পারফরমেন্সে জামাল এখন দেশের ফুটবলের পোস্টারবয়। তারিক কাজীকে নিয়েও ফুটবলপ্রেমীদের অনেক প্রত্যাশা। তিনি বলেন, ‘টিম ম্যানেজমেন্ট ও বাংলাদেশের মানুষ আমাকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখছে সেটা পূরণ করতে চাই।’
তারিক কাজী বাংলাদেশকে ধারণ করেন হৃদয়ে। বাবার দেশেকে বেছে নেয়ার মূল কারণই এটা। তিনি বলেন, ‘আমি ফিনল্যান্ডের ভিন্ন চারটি বয়সভিকিত্তিক দলে খেলেছি। কিন্তু আমি বাংলাদেশকে এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে হৃদয়ে ধারণ করি। আমার কাছে মনে হয়েছে, ফিনল্যান্ডের চেয়ে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পারাটা আমাকে গর্বিত করবে।’