বিশ্বজমিন
১৭ বছর পর জাতীয় পর্যায়ে প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর যুক্তরাষ্ট্রে
মানবজমিন ডেস্ক
১৪ জুলাই ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:২৫ পূর্বাহ্ন
১৭ বছর পর জাতীয় পর্যায়ে প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। হত্যার অপরাধে দণ্ডিত মার্কিন নাগরিক ড্যানিয়েল লুয়িজ লি’কে মঙ্গলবার সকালে ইন্ডিয়ানায় প্রাণঘাতী ইনজেকশন দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। তার আত্মীয়রা এই মৃত্যুদণ্ডের বিরোধীতা করেছিলেন ও মৃত্যুদণ্ডের তারিখ পিছিয়ে দিতে আবেদন করেছিলেন। তাদের দাবি ছিল, এই মৃত্যুদণ্ডে অংশ নিলে তারা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন। এমনকি লি যাদের হত্যা করেছিলেন তাদের পরিবারের এক সদস্যও তাকে মৃত্যুদণ্ড না দিয়ে আজীবন কারাদণ্ড দেয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। উল্লেখ্য, গত বছরই মৃত্যুদণ্ড ফের চালুর কথা জানিয়েছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, প্রাণঘাতী ইনজেকশন দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরকে ‘নির্মম ও অস্বাভাবিক শাস্তি’ হিসেবে দাবি করে বেশ কয়েকজন দণ্ডিত অপরাধী আদালতে আবেদন করলে গত সোমবার বেশ কয়েকটি মৃত্যুদণ্ড পিছিয়ে দেন সুপ্রিম কোর্টের একজন বিচারক। তবে মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা এক ভোটে মৃত্যুদণ্ডগুলো নির্ধারিত সময়ে কার্যকর করার পক্ষে ভোট দেন।
লি ১৯৯৬ সালে আরকানসাসে একটি পরিবারকে নির্যাতন করে হত্যা করার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত ছিল। হত্যার পর ওই পরিবারের দেহ একটি খালে ফেলে দিয়েছিলেন তিনি। তার হাতে নৃশংসভাবে খুন হয়েছিল ইয়ারলিন পিটারসনের মেয়ে, মেয়ের স্বামী ও নাতনী। লি’র মৃত্যুদণ্ড কার্যকর না করে তাকে আজীবন কারাদণ্ড দেয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন।
খবরে বলা হয়, প্রাণঘাতী ইনজেকশন দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরকে ‘নির্মম ও অস্বাভাবিক শাস্তি’ হিসেবে দাবি করে বেশ কয়েকজন দণ্ডিত অপরাধী আদালতে আবেদন করলে গত সোমবার বেশ কয়েকটি মৃত্যুদণ্ড পিছিয়ে দেন সুপ্রিম কোর্টের একজন বিচারক। তবে মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা এক ভোটে মৃত্যুদণ্ডগুলো নির্ধারিত সময়ে কার্যকর করার পক্ষে ভোট দেন।
লি ১৯৯৬ সালে আরকানসাসে একটি পরিবারকে নির্যাতন করে হত্যা করার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত ছিল। হত্যার পর ওই পরিবারের দেহ একটি খালে ফেলে দিয়েছিলেন তিনি। তার হাতে নৃশংসভাবে খুন হয়েছিল ইয়ারলিন পিটারসনের মেয়ে, মেয়ের স্বামী ও নাতনী। লি’র মৃত্যুদণ্ড কার্যকর না করে তাকে আজীবন কারাদণ্ড দেয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন।