শেষের পাতা
ময়ূর ২-এর মালিক তিন দিনের রিমান্ডে
স্টাফ রিপোর্টার
১০ জুলাই ২০২০, শুক্রবার, ৯:৪৪ পূর্বাহ্ন
বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবিতে ৩৪ জন নিহতের ঘটনায় ময়ূর-২ লঞ্চের মালিক মোসাদ্দেক হানিফ সোয়াদকে ৩ দিনের রিমান্ডে দিয়েছেন আদালত। গতকাল তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে ঢাকার বিচারিক হাকিম আদালতের বিচারক মনিকা খান এ আদেশ দেন। এর আগে গতকাল ভোরে ধানমণ্ডির সোবহানবাগ থেকে সোয়াদকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুপুরে আদালতে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন নৌ-পুলিশের এসআই মো. শহীদুল ইসলাম। অন্যদিকে সোয়াদের পক্ষে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাভাপতি ইকবাল হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক মো. হোসেন আলী খান হাসান রিমান্ডের বিরোধিতা করে জামিনের আবেদন করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে এ আদালতের অরিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মো. আনোয়ারুল কবীর বাবুল রিমান্ড শুনানিতে বলেন, অত্যন্ত ধীরস্থিরভাবে ঠাণ্ডা মাথায় আসামি তাদের লঞ্চটি দিয়ে অন্য লঞ্চকে পিষে দেয়। এটি নিছক দুর্ঘটনা নয়, বরং হত্যাকাণ্ড।
গত ২৯শে জুন ঢাকা সদরঘাটের কাছে বুড়িগঙ্গা নদীতে ময়ূর-২ লঞ্চের ধাক্কায় মুন্সীগঞ্জ থেকে যাত্রী নিয়ে আসা মর্নিং বার্ড নামে একটি ছোট লঞ্চ ডুবে অন্তত ৩৪ জনের মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় নৌ-পুলিশের এসআই শামছুল আলম বাদী হয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলা করেন। এতে ময়ূর-২ লঞ্চের মালিক মোসাদ্দেক হানিফ সোয়াদ, মাস্টার আবুল বাশার, মাস্টার জাকির হোসেন, স্টাফ শিপন হাওলাদার, শাকিল হোসেন, হৃদয় ও সুকানি নাসির মৃধার নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত পরিচয় আরও পাঁচ/ছয়জনকে আসামি করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষে এ আদালতের অরিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মো. আনোয়ারুল কবীর বাবুল রিমান্ড শুনানিতে বলেন, অত্যন্ত ধীরস্থিরভাবে ঠাণ্ডা মাথায় আসামি তাদের লঞ্চটি দিয়ে অন্য লঞ্চকে পিষে দেয়। এটি নিছক দুর্ঘটনা নয়, বরং হত্যাকাণ্ড।
গত ২৯শে জুন ঢাকা সদরঘাটের কাছে বুড়িগঙ্গা নদীতে ময়ূর-২ লঞ্চের ধাক্কায় মুন্সীগঞ্জ থেকে যাত্রী নিয়ে আসা মর্নিং বার্ড নামে একটি ছোট লঞ্চ ডুবে অন্তত ৩৪ জনের মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় নৌ-পুলিশের এসআই শামছুল আলম বাদী হয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলা করেন। এতে ময়ূর-২ লঞ্চের মালিক মোসাদ্দেক হানিফ সোয়াদ, মাস্টার আবুল বাশার, মাস্টার জাকির হোসেন, স্টাফ শিপন হাওলাদার, শাকিল হোসেন, হৃদয় ও সুকানি নাসির মৃধার নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত পরিচয় আরও পাঁচ/ছয়জনকে আসামি করা হয়।