বাংলারজমিন
ধর্মপাশায় সাংবাদিকদের মানববন্ধন
ধর্মপাশা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
৮ জুলাই ২০২০, বুধবার, ৫:৩৯ পূর্বাহ্ন
সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা খাদ্যগুদামে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কৃষক ছাড়াই ন্যায্য মূল্যের ধান দেয়ার নামে আওয়ামী লীগ নেতার দুর্নীতি ধামাচাপা ও সাংবাদিকদের চাঁদাবাজ আখ্যায়িত করার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে স্থানীয় সংবাদিকরা। বুধবার দুপুুরে উপজেলা পরিষদের সামনের সড়কে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। গত ৫ জুুুলাই ১২ টার দিকে কৃষক ছাড়া ধর্মপাশা খাদ্যগুদামে ধান নেয়া হচ্ছে খবর পেয়ে ধর্মপাশা প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. ইসহাক মিয়াসহ জাতীয় পত্রিকার কয়েকজন কর্মরত সাংবাদিক খাদ্যগুদামের সামনে উপস্থিত হয়ে দেখেন- গুদামের ঘাটে একটি বাল্কহেড নৌকা থেকে ধান উঠিয়ে গুদাম চত্বরে রেখে ওজন করে গুদামের ভেতরে নেয়া হচ্ছে। স্থানীয় ব্যবসায়ী সম্রাট মজুমদার শাল্লা উপজেলা থেকে ৫৬ মেঃ টন মোটা ধান ক্রয় করে বাল্কহেড নৌকা বোঝাই করে নিয়ে এসেছে বলে কর্তব্যরত ধর্মপাশা খাদ্যগুদামের উপ-পরিদর্শক (ওসিএলএজডি) সুজন রায়ের নিকট জানা যায়। কোন কৃষককে খাদ্য গুদামের চত্বরে দেখা যায়নি। কৃষক ছাড়া গুদামে ধান নেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে কৃষকের কৃষিকার্ড পরে জমা হবে বলেন তিনি। তখন (ওসিএলএজডির) সাথে থাকা সম্রাট মজুমদার সাংবাদিকদের প্রতি উত্তেজিত হয়ে পড়েন ।
তখন সাংবাদিকদের সাথে সম্রাট মজুমদারকে মিলিয়ে দেয়ার জন্য গুদামের ভেতরে তার নিজ কার্যালয়ের কক্ষে নিয়ে যান সুজন রায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই সম্রাট মজুমদারের বড় ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আরিফুর রহমান মজুমদার গুদাম চত্বরে এসে সাংবাদিকদেরকে উদ্দেশ্য করে গালমন্দ শুরু করেন। এসব অনিয়ম দূর্নীতির বিষয়ে পরদিন মঙ্গলবার ৭ জুলাই জাতীয় দৈনিকে প্রকাশ হয়।
দূর্নীতির সংবাদ প্রকাশের জের ধরে ওই দিন মঙ্গলবার কর্তব্যরত সাংবাদিকদের হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে ও দূর্নীতির বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার জন্য আরিফুর রহমান মজুমদার সাংবাদিকদেরকে চাঁদাবাজ আখ্যায়িত করে সংবাদ সম্মেলন করেন।
এরই প্রতিবাদে ধর্মপাশা উপজেলা প্রেসক্লাবের উদ্যোগে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে জেলা প্রশাসক বরাবর একটি স্মারকলিপি পেশ করা হয়েছে। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সাবেক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সুলতান মজুমদার, মুক্তিযোদ্ধা নূর উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. ইসহাক মিয়া, সাধারন সম্পাদক এমএমএ রেজা পহেলপ্রমুখ। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.মুনতাসির হাসান বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তখন সাংবাদিকদের সাথে সম্রাট মজুমদারকে মিলিয়ে দেয়ার জন্য গুদামের ভেতরে তার নিজ কার্যালয়ের কক্ষে নিয়ে যান সুজন রায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই সম্রাট মজুমদারের বড় ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আরিফুর রহমান মজুমদার গুদাম চত্বরে এসে সাংবাদিকদেরকে উদ্দেশ্য করে গালমন্দ শুরু করেন। এসব অনিয়ম দূর্নীতির বিষয়ে পরদিন মঙ্গলবার ৭ জুলাই জাতীয় দৈনিকে প্রকাশ হয়।
দূর্নীতির সংবাদ প্রকাশের জের ধরে ওই দিন মঙ্গলবার কর্তব্যরত সাংবাদিকদের হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে ও দূর্নীতির বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার জন্য আরিফুর রহমান মজুমদার সাংবাদিকদেরকে চাঁদাবাজ আখ্যায়িত করে সংবাদ সম্মেলন করেন।
এরই প্রতিবাদে ধর্মপাশা উপজেলা প্রেসক্লাবের উদ্যোগে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে জেলা প্রশাসক বরাবর একটি স্মারকলিপি পেশ করা হয়েছে। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সাবেক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সুলতান মজুমদার, মুক্তিযোদ্ধা নূর উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. ইসহাক মিয়া, সাধারন সম্পাদক এমএমএ রেজা পহেলপ্রমুখ। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.মুনতাসির হাসান বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।