করোনা আপডেট
হটস্পট নারায়ণগঞ্জে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ১২০
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে
৮ জুলাই ২০২০, বুধবার, ৪:১৫ পূর্বাহ্ন
করোনার হটস্পট নারায়ণগঞ্জে গত ২৪ ঘন্টায় আরও এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়ালো ১২০ জন। নতুন করে ৩৯ জনসহ মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫ হাজার ৪২৪ জন। তবে এরমধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৪জন। এবং জেলায় এ পর্যন্ত ২৬ হাজার ৮৮৭ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
বুধবার (৮ জুলাই) সকালে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের সূত্রমতে, সিটি কর্পোরেশন এলাকায় মারা গেছেন ৬৫ জন ও আক্রান্ত ১ হাজার ৯০৫ জন। সদর উপজেলায় মারা গেছেন ২২ জন ও আক্রান্ত ১ হাজার ২৮৪ জন। বন্দর উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে আক্রান্তের সংখ্যা ১৯৭ ও মারা গেছেন ৩ জন। এছাড়া আড়াইহাজারে আক্রান্ত ৫১৪ ও মারা গেছেন ৪ জন, সোনারগাঁয়ে আক্রান্ত ৪৭৪ ও মারা গেছেন ১৬ জন এবং রূপগঞ্জে মারা গেছেন ১০ জন ও ১ হাজার ৫০ জন আক্রান্ত। জেলায় এই পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন ৪ হাজার ৪ জন।
উল্লেখ্য নারায়ণগঞ্জে ৮ মার্চ প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় নারায়ণগঞ্জে। ৩০ মার্চ প্রথম নারায়ণগঞ্জের বন্দরের রসুলবাগে করোনার উপসর্গ নিয়ে পুতুল নামে এক নারী মারা যায়। ৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জকে করোনার হটস্পট ঘোষনা করা হয়। এরপর ৮ এপ্রিল সকাল থেকে পুরো নারায়ণগঞ্জ জেলাকে লকডাউন করেন আইএসপিআর। কিন্তু ধীরে ধীরে প্রশাসনের উদাসীনতায় মুখ থুবড়ে পড়ে লোকডাউন। পরবর্তীতে ৭ জুন দুপুরে নতুন করে শহরের আমলাপাড়া, জামতলা ও ফতুল্লার রূপায়ন টাউনকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করে রেড জোন ও লকডাউন ঘোষণা করেন জেলা প্রশাসন। কিন্তু তিনদিনের মাথায় এ কার্যক্রমও ভেস্তে যায়। রীতিমত সমালোচনার ঝড় উঠে। ফলে প্রত্যাহার করে নেয়া হয় তিন এলাকার লোক ডাউন। এরপর ২৩ জুন নারায়ণগঞ্জের ১৯টি এলাকাকে ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করে এসব এলাকার ব্যাপারে পরবর্তী করণীয় জানতে করোনা প্রতিরোধে গঠিত কেন্দ্রীয় টেকনিক্যাল কমিটির কাছে সুপারিশ পাঠিয়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।
বুধবার (৮ জুলাই) সকালে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের সূত্রমতে, সিটি কর্পোরেশন এলাকায় মারা গেছেন ৬৫ জন ও আক্রান্ত ১ হাজার ৯০৫ জন। সদর উপজেলায় মারা গেছেন ২২ জন ও আক্রান্ত ১ হাজার ২৮৪ জন। বন্দর উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে আক্রান্তের সংখ্যা ১৯৭ ও মারা গেছেন ৩ জন। এছাড়া আড়াইহাজারে আক্রান্ত ৫১৪ ও মারা গেছেন ৪ জন, সোনারগাঁয়ে আক্রান্ত ৪৭৪ ও মারা গেছেন ১৬ জন এবং রূপগঞ্জে মারা গেছেন ১০ জন ও ১ হাজার ৫০ জন আক্রান্ত। জেলায় এই পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন ৪ হাজার ৪ জন।
উল্লেখ্য নারায়ণগঞ্জে ৮ মার্চ প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় নারায়ণগঞ্জে। ৩০ মার্চ প্রথম নারায়ণগঞ্জের বন্দরের রসুলবাগে করোনার উপসর্গ নিয়ে পুতুল নামে এক নারী মারা যায়। ৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জকে করোনার হটস্পট ঘোষনা করা হয়। এরপর ৮ এপ্রিল সকাল থেকে পুরো নারায়ণগঞ্জ জেলাকে লকডাউন করেন আইএসপিআর। কিন্তু ধীরে ধীরে প্রশাসনের উদাসীনতায় মুখ থুবড়ে পড়ে লোকডাউন। পরবর্তীতে ৭ জুন দুপুরে নতুন করে শহরের আমলাপাড়া, জামতলা ও ফতুল্লার রূপায়ন টাউনকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করে রেড জোন ও লকডাউন ঘোষণা করেন জেলা প্রশাসন। কিন্তু তিনদিনের মাথায় এ কার্যক্রমও ভেস্তে যায়। রীতিমত সমালোচনার ঝড় উঠে। ফলে প্রত্যাহার করে নেয়া হয় তিন এলাকার লোক ডাউন। এরপর ২৩ জুন নারায়ণগঞ্জের ১৯টি এলাকাকে ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করে এসব এলাকার ব্যাপারে পরবর্তী করণীয় জানতে করোনা প্রতিরোধে গঠিত কেন্দ্রীয় টেকনিক্যাল কমিটির কাছে সুপারিশ পাঠিয়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।