অনলাইন
বিএনএসকে’র কর্মশালায় বক্তরা
নারী শ্রমিকদের সম্মান করতে হবে
স্টাফ রিপোর্টার
৭ জুলাই ২০২০, মঙ্গলবার, ১:৩৪ পূর্বাহ্ন
অভিবাসী নারী শ্রমিকরা যেধরণের কাজ-ই করেন না কেন তাদেরকে সম্মান দিতে হবে। তাহলেই তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। এছাড়া বিদেশ গমণের আগে তাদের যথাযথ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। ‘বিদেশি কর্মসংস্থান এবং অভিবাসী কল্যাণ আইন ২০১৩’ বাস্তবায়নের লক্ষে বাংলাদেশি নারী শ্রমিক কেন্দ্র (বিএনএসকে) আয়োজিত এক ওয়েব ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে বক্তরা এসব কথা বলেন।
রোববার (৫ই জুলাই) সকাল ১০টায় আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে অংশ নেন জনশক্তি রপ্তানি ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো’র (বিএমইটি)দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, ৩১ জেলার টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার(টিটিসি)’র প্রিন্সিপাল এবং শিক্ষকবৃন্দ। এছাড়া আইআইডি, রামরু, ওয়ারবি ফাউন্ডেশন, বোমসা, বাস্তব, বিলস্, আওয়াজ ফাউন্ডেশন, রাইটস্ যশোর, আইসিএমপিডি বাংলাদেশ-এর প্রতিনিধি এবং লেবানন ফেরত নারী শ্রমিক জাহানারা অংশ নিয়ে তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে জেন্ডার স্পেশালিসট ও মানবাধিকার কর্মী শীপা হাফিজা বাংলাদেশ সংবিধানে নারীর অধিকার-মানবাধিকারের কথা তুলে ধরে বলেন, অভিবাসী নারী শ্রমিকরা যেধরণের কাজই করেন না কেন তাদেরকে সম্মান করতে হবে। তাহলেই নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। অভিবাসী কর্মীদের দক্ষতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে বিশেষ অতিথি বিএমইটি’র ডিরেক্টর ইঞ্জিনিয়ার ড. মো. সাখাওত আলী বলেন, অভিবাসীদের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। তার কথার সূত্র ধরে বিএনএসকে-এর নির্বাহী পরিচালক সুমাইয়া ইসলাম বলেন, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হলে প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা জরুরি। বৃটিশ কাউন্সিল পরিচালিত ‘প্রকাশ’ প্রোগ্রামের ইনক্লুশন এডভাইজার শিরিন লিরা বিভিন্ন স্তরে এবং বিদেশে নারী অভিবাসীরা যে ধরণের নিপীড়নের শিকার হন তার বিস্তারিত তুলে ধরেন।
মাইগ্রেন্টস ফোরাম এশিয়ার আঞ্চলিক সমন্বয়ক উইলিয়াম গস বলেন, অভিবাসী শ্রমজীবীর অধিকার রক্ষা করতে না পারলে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স খাত হুমকির মুখে পড়বে। ইউএন উইমেন পক্ষ থেকে তপোদি সাহা সিড’র অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নারী অধিকারের ওপর আলোকপাত করেন।
কর্মশালায় মাইগ্রেশন এ্যাক্ট-২০১৩ এর ওপর পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেনটেশন করেন এডভোকেট শীপ্রা গোস্বামী। তিনি বৈদেশিক কর্মসংস্থান অভিবাসী আইন-২০১৩ এর আলোকে ৪৯ টি ধারা বিস্তারিত তুলে ধরেন। বিএনএসকে-এর ভাইস চেয়ারম্যান মঞ্জুরি সাহা ক্ষতিগ্রস্ত অভিবাসী নারী শ্রমিকের তাদের ক্ষতিপূরণ দেয়ার দাবি জানান।
কর্মশালায় বিএনএসকে-এর নির্বাহী পরিচালক সুমাইয়া ইসলাম অভিবাসীদের ইউনিয়ন পরিষদে নাম রেজিষ্ট্রেশন, কোভিড-১৯ তে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ফান্ড গঠন, বিমানবন্দরে বিদেশফেরত অভিবাসীদের রেজিষ্ট্রেশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করার দাবি জানান।
রোববার (৫ই জুলাই) সকাল ১০টায় আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে অংশ নেন জনশক্তি রপ্তানি ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো’র (বিএমইটি)দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, ৩১ জেলার টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার(টিটিসি)’র প্রিন্সিপাল এবং শিক্ষকবৃন্দ। এছাড়া আইআইডি, রামরু, ওয়ারবি ফাউন্ডেশন, বোমসা, বাস্তব, বিলস্, আওয়াজ ফাউন্ডেশন, রাইটস্ যশোর, আইসিএমপিডি বাংলাদেশ-এর প্রতিনিধি এবং লেবানন ফেরত নারী শ্রমিক জাহানারা অংশ নিয়ে তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে জেন্ডার স্পেশালিসট ও মানবাধিকার কর্মী শীপা হাফিজা বাংলাদেশ সংবিধানে নারীর অধিকার-মানবাধিকারের কথা তুলে ধরে বলেন, অভিবাসী নারী শ্রমিকরা যেধরণের কাজই করেন না কেন তাদেরকে সম্মান করতে হবে। তাহলেই নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। অভিবাসী কর্মীদের দক্ষতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে বিশেষ অতিথি বিএমইটি’র ডিরেক্টর ইঞ্জিনিয়ার ড. মো. সাখাওত আলী বলেন, অভিবাসীদের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। তার কথার সূত্র ধরে বিএনএসকে-এর নির্বাহী পরিচালক সুমাইয়া ইসলাম বলেন, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হলে প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা জরুরি। বৃটিশ কাউন্সিল পরিচালিত ‘প্রকাশ’ প্রোগ্রামের ইনক্লুশন এডভাইজার শিরিন লিরা বিভিন্ন স্তরে এবং বিদেশে নারী অভিবাসীরা যে ধরণের নিপীড়নের শিকার হন তার বিস্তারিত তুলে ধরেন।
মাইগ্রেন্টস ফোরাম এশিয়ার আঞ্চলিক সমন্বয়ক উইলিয়াম গস বলেন, অভিবাসী শ্রমজীবীর অধিকার রক্ষা করতে না পারলে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স খাত হুমকির মুখে পড়বে। ইউএন উইমেন পক্ষ থেকে তপোদি সাহা সিড’র অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নারী অধিকারের ওপর আলোকপাত করেন।
কর্মশালায় মাইগ্রেশন এ্যাক্ট-২০১৩ এর ওপর পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেনটেশন করেন এডভোকেট শীপ্রা গোস্বামী। তিনি বৈদেশিক কর্মসংস্থান অভিবাসী আইন-২০১৩ এর আলোকে ৪৯ টি ধারা বিস্তারিত তুলে ধরেন। বিএনএসকে-এর ভাইস চেয়ারম্যান মঞ্জুরি সাহা ক্ষতিগ্রস্ত অভিবাসী নারী শ্রমিকের তাদের ক্ষতিপূরণ দেয়ার দাবি জানান।
কর্মশালায় বিএনএসকে-এর নির্বাহী পরিচালক সুমাইয়া ইসলাম অভিবাসীদের ইউনিয়ন পরিষদে নাম রেজিষ্ট্রেশন, কোভিড-১৯ তে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ফান্ড গঠন, বিমানবন্দরে বিদেশফেরত অভিবাসীদের রেজিষ্ট্রেশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করার দাবি জানান।