খেলা
কোয়াবের সঙ্গে বৈঠক আজ
ঘরে বসে থাকতে চান না ক্রিকেটাররা
স্পোর্টস রিপোর্টার
৭ জুলাই ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:৩৯ পূর্বাহ্ন
ঈদুল ফিতরের পর মাঠে ফিরতে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব) চিঠি দিয়েছিল। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পক্ষ থেকে খেলা শুরু করা সম্ভব হয়নি। কারণ করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় কোনো ঝুঁকি নিতে রাজি হয়নি বিসিবি। এমনকি গেল ঈদের পর ফের কোয়াব ও ক্রিকেটাররা বৈঠক করে তাদের খেলার সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হঁটেন। তবে এবার দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। বেশির ভাগ ক্রিকেটার আর করোনার ভয়ে ঘরে বসে থাকতে চান না। যে কারণে আবারো আলোচনায় বসছেন ক্রিকেটাররা। কোয়াবের বৈঠক আজ রাত ৯টায়। ক্রিকেটারদের সংগঠন কোয়াবের সঙ্গে আলোচনায় যোগ দিবেন জাতীয় দলসহ ঘরোয়া লীগে খেলা ক্রিকেটাররাও। বলার অপেক্ষা রাখে না বেশির ভাগ ক্রিকেটারই করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। এ বিষয়ে ঘরোয়া ক্রিকেটের অভিজ্ঞ তারকা ইলিয়াস সানি বলেন, ‘৩ মাস হয়ে গেল আর ঘরে বসে থাকার কোনো উপায় দেখছি না। এতে করে আমাদের ক্রিকেট ক্যারিয়ারই ধ্বংস হয়ে যাবে। করোনাকে আর ভয় পেয়ে লাভ নেই। এখন আমাদের মাঠে ফিরতে হবে। কারণ, আমাদের রুটিরুজির সব পথ বন্ধ হয়ে আছে। বিশেষ করে ঢাকা প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগের উপর যারা আমরা নির্ভর করে থাকি তারা খুব অসহায় বোধ করছি। লীগ না হলে আমাদের সারা বছরের আয়ের পথটি বন্ধ হয়ে যাবে। তাই এখন আর করোনার ভয় করে লাভ নেই!’
অন্যদিকে তরুণ ক্রিকেটার নুরুল হাসান সোহানও একই সুরে কথা বললেন। তিনিও আর করোনাকে ভয় পাচ্ছেন না। সোহান বলেন, ‘আমরা বৈঠক করবো আমাদের সংগঠন কোয়াবের সঙ্গে। আর ঘরে বসে থাকা এখন আমাদের জন্য কঠিন। তাই যত দ্রুত ফেরা যায় সে নিয়ে আলোচনা হবে। এখন সময় এসেছে করোনার সঙ্গে মানিয়ে চলার। এখান থেকে বাঁচার পথ আমাদের স্পোর্টসম্যানদের জানা থাকতে হবে। করোনার ভয়ে যদি এভাবে বাসায় বসে থাকি আমাদের ক্রিকেট ক্যারিয়ার বলে আর কিছুই থাকবে না।’ বিশেষ করে ক্রিকেটাররা চাইছেন দেশের যে সব বিভাগে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ কম সেখানেই যেন অনুশীলন শুরু করতে। এই বিষয়ে ইলিয়াস সানি বলেন, ‘দেখেন খুলনা ও বগুড়াতে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ বেশ কম। যদি আমরা এই দুই জায়গায় অনুশীলন করি হয়তো ঝুঁকি কম থাকবে। দেশে ৮টি ভেন্যু আছে প্রস্তুত। সেখানে যদি ভাগ ভাগ করি আমরা অনুশীলন করি এতেও ঝুঁকি কম থাকে। এই সব নিয়ে আলোচনা করবো যে কিভাবে অনুশীলন শুরু করা যায় ও ঢাকা লীগ মাঠে ফেরানো যায়।’ যদিও বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার এখনো মাঠে ফিরতে চান না পরিস্থিতির উন্নতি না হলে। তবে কয়েকজন ক্রিকেটার নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন- ‘যদি কেউ না চায় তাদের জোর করা হবে না। তারা বাসায় বসে থাকতে পারেন। তবে আমরা আর ঘরে থাকতে রাজি নই।’
অন্যদিকে তরুণ ক্রিকেটার নুরুল হাসান সোহানও একই সুরে কথা বললেন। তিনিও আর করোনাকে ভয় পাচ্ছেন না। সোহান বলেন, ‘আমরা বৈঠক করবো আমাদের সংগঠন কোয়াবের সঙ্গে। আর ঘরে বসে থাকা এখন আমাদের জন্য কঠিন। তাই যত দ্রুত ফেরা যায় সে নিয়ে আলোচনা হবে। এখন সময় এসেছে করোনার সঙ্গে মানিয়ে চলার। এখান থেকে বাঁচার পথ আমাদের স্পোর্টসম্যানদের জানা থাকতে হবে। করোনার ভয়ে যদি এভাবে বাসায় বসে থাকি আমাদের ক্রিকেট ক্যারিয়ার বলে আর কিছুই থাকবে না।’ বিশেষ করে ক্রিকেটাররা চাইছেন দেশের যে সব বিভাগে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ কম সেখানেই যেন অনুশীলন শুরু করতে। এই বিষয়ে ইলিয়াস সানি বলেন, ‘দেখেন খুলনা ও বগুড়াতে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ বেশ কম। যদি আমরা এই দুই জায়গায় অনুশীলন করি হয়তো ঝুঁকি কম থাকবে। দেশে ৮টি ভেন্যু আছে প্রস্তুত। সেখানে যদি ভাগ ভাগ করি আমরা অনুশীলন করি এতেও ঝুঁকি কম থাকে। এই সব নিয়ে আলোচনা করবো যে কিভাবে অনুশীলন শুরু করা যায় ও ঢাকা লীগ মাঠে ফেরানো যায়।’ যদিও বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার এখনো মাঠে ফিরতে চান না পরিস্থিতির উন্নতি না হলে। তবে কয়েকজন ক্রিকেটার নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন- ‘যদি কেউ না চায় তাদের জোর করা হবে না। তারা বাসায় বসে থাকতে পারেন। তবে আমরা আর ঘরে থাকতে রাজি নই।’