অনলাইন
‘করোনা পরীক্ষা ফি নেয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করুন’
স্টাফ রিপোর্টার
৩০ জুন ২০২০, মঙ্গলবার, ৪:০১ পূর্বাহ্ন
করোনা পরীক্ষার ফি নেয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করে মহাদুর্যোগের এই সময়ে রাষ্ট্রকে নাগরিকের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ আহবান জানান তিনি।
আ স ম রব বলেন, করোনা মহামারি শুরু থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পরীক্ষা বাড়ানোর ওপর জোর দিয়ে আসছে। দ্রুত পরীক্ষা, দ্রুত শনাক্তকরণ যেখানে জরুরি সেখানে পরীক্ষার ওপর মূল্য বা ফি নির্ধারণ কর্মহীন বেকার অসহায় মানুষদের পরীক্ষা করাতে নিরুৎসাহিত করবে। ফলে সংক্রমণ বৃদ্ধির ঝুঁকি বাড়বে। যার পরিণতি হবে ভয়াবহ। বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদরা বলছেন বাংলাদেশ ৪৩ শতাংশ মানুষ দরিদ্র সীমার নিচে বাস করছে। ইউনিসেফ বলছে বাংলাদেশের বহু পরিবার এখন তিন বেলা খেতে পায় না। অন্যদিকে হাজার হাজার বন্যার্ত মানুষ আশ্রয়ের সন্ধান করছে। পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। আরো এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
তিনি বলেন, মহামারির এই পরিস্থিতিতে মানুষের যখন উপার্জনের পথ বন্ধ, জীবিকা হুমকির মুখে, সেই মুহূর্তে করোনা পরীক্ষায় সরকারি ফি নির্ধারণ সাধারণ জনগণের দুঃখ-দুর্দশার প্রতি উপহাসের নামান্তর। রোগ প্রতিরোধ করার দায়িত্ব সরকারের। করোনা পরীক্ষা রোগ প্রতিরোধ কর্মকান্ডের অংশ। সরকারের ভুল পরিকল্পনায় বিদ্যুৎ খাতে হাজার হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। সেখানে করোনা পরীক্ষা করার ক্ষেত্রে সরকারের অর্থের অভাব কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। মহাদূর্যোগের এই সময়ে রাষ্ট্রকে অবশ্যই নাগরিকের পাশে দাঁড়াতে হবে। অসহায় উপার্জনহীন প্রান্তিক মানুষদের সুরক্ষা দিতে হবে। করোনা সংক্রমণ বিস্তার রোধে পরীক্ষার ফি নেয়ার সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
আ স ম রব বলেন, করোনা মহামারি শুরু থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পরীক্ষা বাড়ানোর ওপর জোর দিয়ে আসছে। দ্রুত পরীক্ষা, দ্রুত শনাক্তকরণ যেখানে জরুরি সেখানে পরীক্ষার ওপর মূল্য বা ফি নির্ধারণ কর্মহীন বেকার অসহায় মানুষদের পরীক্ষা করাতে নিরুৎসাহিত করবে। ফলে সংক্রমণ বৃদ্ধির ঝুঁকি বাড়বে। যার পরিণতি হবে ভয়াবহ। বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদরা বলছেন বাংলাদেশ ৪৩ শতাংশ মানুষ দরিদ্র সীমার নিচে বাস করছে। ইউনিসেফ বলছে বাংলাদেশের বহু পরিবার এখন তিন বেলা খেতে পায় না। অন্যদিকে হাজার হাজার বন্যার্ত মানুষ আশ্রয়ের সন্ধান করছে। পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। আরো এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
তিনি বলেন, মহামারির এই পরিস্থিতিতে মানুষের যখন উপার্জনের পথ বন্ধ, জীবিকা হুমকির মুখে, সেই মুহূর্তে করোনা পরীক্ষায় সরকারি ফি নির্ধারণ সাধারণ জনগণের দুঃখ-দুর্দশার প্রতি উপহাসের নামান্তর। রোগ প্রতিরোধ করার দায়িত্ব সরকারের। করোনা পরীক্ষা রোগ প্রতিরোধ কর্মকান্ডের অংশ। সরকারের ভুল পরিকল্পনায় বিদ্যুৎ খাতে হাজার হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। সেখানে করোনা পরীক্ষা করার ক্ষেত্রে সরকারের অর্থের অভাব কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। মহাদূর্যোগের এই সময়ে রাষ্ট্রকে অবশ্যই নাগরিকের পাশে দাঁড়াতে হবে। অসহায় উপার্জনহীন প্রান্তিক মানুষদের সুরক্ষা দিতে হবে। করোনা সংক্রমণ বিস্তার রোধে পরীক্ষার ফি নেয়ার সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।