শিক্ষাঙ্গন
এইচএসসি পরীক্ষার সংখ্যা কমানোর কথা ভাবছে সরকার
স্টাফ রিপোর্টার
২৭ জুন ২০২০, শনিবার, ৫:২১ পূর্বাহ্ন
করোনাভাইরাসের কারণে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার সংখ্যা কমিয়ে আনার কথা ভাবছে সরকার। আজ শনিবার এডুকেশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ইরাবের) ‘করোনায় শিক্ষার চ্যালেঞ্জ এবং উত্তরণে করণীয়’ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল সেমিনারে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এ কথা জানান। তিনি বলেন, পরিস্থিতি অনুকূলে আসার ১৫ দিনের মাথায় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানে পরীক্ষার বিকল্প উপায়গুলো তুলে ধরেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মাহবুব হোসেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, অনির্ধারিত বন্ধে দেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে এ বছর আর ক্লাস হওয়ার খুব একটা সময় থাকছে না। আমরা হিসেব করে দেখেছি বছরে ১৩০ থেকে ১৪০ দিন ক্লাস হয় আর সাধারণ ছুটি থাকে ১০০ দিনের মতো। করোনাকালে পড়াশোনা যাতে স্বাভাবিক হয় এ কারণে আমরা এই সময়টা কমিয়ে আনার চেষ্টা করছি। এ বছর আমরা প্রয়োজনে আমাদের সেশনের সময় বাড়িয়ে হলেও শেষ করার চেষ্টা করবো। এবং আগামী বছর বিভিন্ন সময়ের ছুটি কমিয়ে সমন্বয় করার চেষ্টা করবো।
দীপু মনি বলেন, আমরা কারিগরিতে শেখাতে চাই। যেটুকু শেখানো দরকার ও শেখানো উচিত তা না করে আমরা কাউকে সার্টিফিকেট দিবো না। প্রাকটিক্যালে ন্যূনতম শিক্ষা না দিতে পারলে কাউকে সার্টিফিকেট দেবো না। তবে, এখন আর এটি ভাবার সুযোগ নেই যে, একেবারে প্রাকটিক্যাল ক্লাসরুম ছাড়া বা ওয়ার্কশপ ছাড়া আপনি শিখতে পারেন না।
মন্ত্রী বলেন, এখন কিন্তু ভার্চুয়াল ল্যাবরেটরিরও কনসেপ্ট আছে এবং সেটি প্রচলিতও আছে। আমরা হয়তো এখনো সেই প্রযুক্তিতে যাইনি। তবে সামনে এ ধরনের প্রযুক্তি যাতে ব্যবহার করতে পারি তা নিয়ে কাজ চলছে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, অনির্ধারিত বন্ধে দেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে এ বছর আর ক্লাস হওয়ার খুব একটা সময় থাকছে না। আমরা হিসেব করে দেখেছি বছরে ১৩০ থেকে ১৪০ দিন ক্লাস হয় আর সাধারণ ছুটি থাকে ১০০ দিনের মতো। করোনাকালে পড়াশোনা যাতে স্বাভাবিক হয় এ কারণে আমরা এই সময়টা কমিয়ে আনার চেষ্টা করছি। এ বছর আমরা প্রয়োজনে আমাদের সেশনের সময় বাড়িয়ে হলেও শেষ করার চেষ্টা করবো। এবং আগামী বছর বিভিন্ন সময়ের ছুটি কমিয়ে সমন্বয় করার চেষ্টা করবো।
দীপু মনি বলেন, আমরা কারিগরিতে শেখাতে চাই। যেটুকু শেখানো দরকার ও শেখানো উচিত তা না করে আমরা কাউকে সার্টিফিকেট দিবো না। প্রাকটিক্যালে ন্যূনতম শিক্ষা না দিতে পারলে কাউকে সার্টিফিকেট দেবো না। তবে, এখন আর এটি ভাবার সুযোগ নেই যে, একেবারে প্রাকটিক্যাল ক্লাসরুম ছাড়া বা ওয়ার্কশপ ছাড়া আপনি শিখতে পারেন না।
মন্ত্রী বলেন, এখন কিন্তু ভার্চুয়াল ল্যাবরেটরিরও কনসেপ্ট আছে এবং সেটি প্রচলিতও আছে। আমরা হয়তো এখনো সেই প্রযুক্তিতে যাইনি। তবে সামনে এ ধরনের প্রযুক্তি যাতে ব্যবহার করতে পারি তা নিয়ে কাজ চলছে।