ভারত
ভারতে লকডাউন ৩০ জুন পর্যন্ত, কার্যকর হবে কনটেইনমেন্ট জোনে
কলকাতা প্রতিনিধি
৩০ মে ২০২০, শনিবার, ৮:৪২ পূর্বাহ্ন
ভারতে লকডাউনের মেয়াদ পঞ্চম দফায় ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। তবে এটি কার্যকর হবে কনটেইনমেন্ট জোনে। বাকী সর্বত্রই ৮ জুন থেকে অফিস, বড় বড় বিপনী বিতান, হোটেল ও রেস্তোঁরা সবই খুলে দেয়ার সিদ্ধান্তের কথা শনিবার সন্ধ্যায় ভারতের স্বরাষ্ট্র দপ্তর থেকে প্রচারিত এক নির্দেশিকায় বলা হয়েছে। তবে এতে বলা হয়েছে, রাত ন’টা থেকে পরদিন ভোর পাঁচটা পর্যন্ত কারফিউ সর্বত্র বলবৎ থাকবে। এই সময়ে অত্যাবশ্যকীয় কাজের সঙ্গে জড়িতরা ছাড়া কেউ বাড়ি থেকে বের হতে পারবেন না। আগামীকাল রবিবারই শেষ হচ্ছে চতুর্থ দফার লকডাউন।
তবে পঞ্চম দফায় লকডাউন বাড়ানো এবং জনজীবন ও অর্থনীতিকে আরও সচল করার বিভিন্ন উপায় নিয়ে গত দুদিন ধরে জোর তৎপরতা চলেছে। প্রথমে কেবিনেট সচিব সব রাজ্যের মত নিয়েছেন। এরপর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি তাদের মতও নিয়েছেন।
তারপরই গত শুক্রবার ও আজ শনিবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দীর্ঘ সময় বৈঠক করেছেন। শনিবারের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর অফিসের আধিকারিকরা এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরাও উপস্থিত ছিলেন। এরপরেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের পক্ষ থেকে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। এই নির্দেশিকায় আগামী ৮ জুন থেকে সব ধর্মস্তানের দরজা খুলে দেবার কথা হয়েছে। তবে সর্বত্র স্বাস্থ্য বিধি ও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার উপর জোর দেয়া হয়েছে। তিন পর্যায়ে লকডাউনের আগের জারি করা বিধি তুলে নেবার প্রস্তাব করা হয়েছে। স্কুল-কলেজসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়টি জুলাইয়ে বিবেচনা করা হবে। সেই সঙ্গে ট্রেন ও মেট্রো চলাচলের বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
তবে কয়েকটি বিষয়ের উপর নিষেধাজ্ঞা আপাতত জারিই থাকছে। এর মধ্যে থাকছে মেট্রো রেল, আন্তর্জাতিক যাত্রিবাহী বিমান, সিনেমা হল, বিনোদন পার্ক, থিয়েটার হল, বার, জিম, সুইমিং পুল-সহ সামাজিক-রাজনৈতিক-ক্রীড়া-বিনোদন-সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় সমস্ত ধরণের বড় অনুষ্ঠান ও জমায়েত। তৃতীয় দফায় গিয়ে এগুলো খোলার দিন ঘোষণা করা হবে পরিস্থিতি বিবেচনা করে।
তবে পঞ্চম দফায় লকডাউন বাড়ানো এবং জনজীবন ও অর্থনীতিকে আরও সচল করার বিভিন্ন উপায় নিয়ে গত দুদিন ধরে জোর তৎপরতা চলেছে। প্রথমে কেবিনেট সচিব সব রাজ্যের মত নিয়েছেন। এরপর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি তাদের মতও নিয়েছেন।
তারপরই গত শুক্রবার ও আজ শনিবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দীর্ঘ সময় বৈঠক করেছেন। শনিবারের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর অফিসের আধিকারিকরা এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরাও উপস্থিত ছিলেন। এরপরেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের পক্ষ থেকে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। এই নির্দেশিকায় আগামী ৮ জুন থেকে সব ধর্মস্তানের দরজা খুলে দেবার কথা হয়েছে। তবে সর্বত্র স্বাস্থ্য বিধি ও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার উপর জোর দেয়া হয়েছে। তিন পর্যায়ে লকডাউনের আগের জারি করা বিধি তুলে নেবার প্রস্তাব করা হয়েছে। স্কুল-কলেজসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়টি জুলাইয়ে বিবেচনা করা হবে। সেই সঙ্গে ট্রেন ও মেট্রো চলাচলের বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
তবে কয়েকটি বিষয়ের উপর নিষেধাজ্ঞা আপাতত জারিই থাকছে। এর মধ্যে থাকছে মেট্রো রেল, আন্তর্জাতিক যাত্রিবাহী বিমান, সিনেমা হল, বিনোদন পার্ক, থিয়েটার হল, বার, জিম, সুইমিং পুল-সহ সামাজিক-রাজনৈতিক-ক্রীড়া-বিনোদন-সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় সমস্ত ধরণের বড় অনুষ্ঠান ও জমায়েত। তৃতীয় দফায় গিয়ে এগুলো খোলার দিন ঘোষণা করা হবে পরিস্থিতি বিবেচনা করে।