বাংলারজমিন
কিশোরগঞ্জে ঈদের দিনে নিরন্ন ৬ পরিবারে খাবার পৌঁছে দিলেন এডিসি মাসউদ
স্টাফ রিপোর্টার, কিশোরগঞ্জ থেকে
২৫ মে ২০২০, সোমবার, ৮:৩১ পূর্বাহ্ন
মোবাইল ফোনে এসএমএস পেয়ে ঈদের দিনে নিরন্ন ৬টি পরিবারে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আব্দুল্লাহ আল মাসউদ। জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরীর নির্দেশনায় সোমবার দুপুর একটার দিকে তিনি শহরের আখড়াবাজারের জেলা শিল্পকলা একাডেমি সংলগ্ন এলাকায় ওই ৬টি পরিবারের বাসায় গিয়ে তিনি খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেন। প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের বরাদ্দকৃত চাল হতে ৬ জনের প্রত্যেককে ২০ কেজি করে ভালো মানের চাল, ১ কেজি করে ডাল, ১ কেজি করে চিনি, এক প্যাকেট করে সেমাই, ১ টি করে মাস্ক, ১ টি করে মিষ্টি কুমড়া এবং ১ লিটার করে সয়াবিন তেল উপহার হিসেবে প্রদান করা হয়।
এ সময় জেলা কালেক্টরেটের সহকারী কমিশনার মো. উবায়দুর রহমান সাহেল ও মাহামুদুল হাসান পারভেজ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আব্দুল্লাহ আল মাসউদ এর সাথে ছিলেন। নিরন্ন পরিবারগুলো খাদ্য সামগ্রী উপহার পেয়ে স্বস্তি প্রকাশ করেন।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আব্দুল্লাহ আল মাসউদ বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ শেষ করতে না করতেই আমার মোবাইলে একটি মেসেজ আসে। মেসেজে বলা হয়, কিশোরগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমির অদূরে একটি এলাকার ৬টি পরিবারে ঈদের দিনে ঘরে রান্না করার কোন ব্যবস্থা নেই। কোন খাবার নেই। বিষয়টি জানার পর তাৎক্ষণিক জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী স্যারের সাথে শেয়ার করি। তিনি পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশনা দেন। সে প্রেক্ষিতে পরিবারগুলোর প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে আমরা খোঁজ নেই। এতে অসহায় পরিবারগুলোর ঘরে খাবার না থাকার সত্যতা পাই। এর পর পরই আমরা উপহার হিসেবে খাদ্য সামগ্রী নিয়ে পরিবারগুলোর বাসায় পৌঁছে দেই।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আব্দুল্লাহ আল মাসউদ যোগ করেন, ‘উপহার পাওয়ার পর তাদের সুখের হাসি দেখে এত সীমাবদ্ধতার পরও এ বছরের ঈদটাতে কিছুটা হলেও প্রশান্তি পেলাম।’
এ সময় জেলা কালেক্টরেটের সহকারী কমিশনার মো. উবায়দুর রহমান সাহেল ও মাহামুদুল হাসান পারভেজ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আব্দুল্লাহ আল মাসউদ এর সাথে ছিলেন। নিরন্ন পরিবারগুলো খাদ্য সামগ্রী উপহার পেয়ে স্বস্তি প্রকাশ করেন।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আব্দুল্লাহ আল মাসউদ বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ শেষ করতে না করতেই আমার মোবাইলে একটি মেসেজ আসে। মেসেজে বলা হয়, কিশোরগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমির অদূরে একটি এলাকার ৬টি পরিবারে ঈদের দিনে ঘরে রান্না করার কোন ব্যবস্থা নেই। কোন খাবার নেই। বিষয়টি জানার পর তাৎক্ষণিক জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী স্যারের সাথে শেয়ার করি। তিনি পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশনা দেন। সে প্রেক্ষিতে পরিবারগুলোর প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে আমরা খোঁজ নেই। এতে অসহায় পরিবারগুলোর ঘরে খাবার না থাকার সত্যতা পাই। এর পর পরই আমরা উপহার হিসেবে খাদ্য সামগ্রী নিয়ে পরিবারগুলোর বাসায় পৌঁছে দেই।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আব্দুল্লাহ আল মাসউদ যোগ করেন, ‘উপহার পাওয়ার পর তাদের সুখের হাসি দেখে এত সীমাবদ্ধতার পরও এ বছরের ঈদটাতে কিছুটা হলেও প্রশান্তি পেলাম।’