খেলা
২০২১ সালেও না হলে বাতিল টোকিও অলিম্পিক
স্পোর্টস ডেস্ক
২৩ মে ২০২০, শনিবার, ১২:১৪ অপরাহ্ন
আধুনিক অলিম্পিক গেমসের শুরু ১৮৯৬ সালে। এরপর প্রথম বিশ্বযুদ্ধকালীন ১৯১৬ আসর আর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯৪০ ও ১৯৪৪’র মিলিয়ে মোট তিনবার বাতিল হয় গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক। তবে সংখ্যাটা এবার বাড়তে পারে। এমন বার্তা দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির (আইওসি) প্রধান টমাস বাখ। করোনা মহামারির কারণে আগেই পিছিয়ে গেছে ২০২০ টোকিও অলিম্পিক। ২০২১ সালের ২৩শে জুলাই ধরে রাখা হয়েছে পরবর্তী উদ্বোধনের তারিখ। যদি ততদিনেও সেরে না ওঠে পৃথিবী? অলিম্পিকের সর্বোচ্চ এই কর্মকর্তা বললেন, বাতিল হয়ে যাবে টোকিও অলিম্পিক।
দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ খ্যাত অলিম্পিক গেমসে নেই ফুটবলের মতো অর্থের ঝনঝনানি। তবুও মর্যাদার ক্ষেত্রে অন্য উচ্চাতায় অলিম্পিক গেমস। করোনা পরিস্থিতি শঙ্কায় ফেলেছে বিশে^র সবচেয়ে বড় ক্রীড়া আসরকে। আইওসি প্রধান টমাস বাখ বলেন, ‘২০২১ সালে টোকিও অলিম্পিক আয়োজন সম্ভব না হলে আর পেছানোর সুযোগ নেই। আমাদের বাস্তবতা মেনে নিতে হবে। অলিম্পিক আয়োজন সহজ বিষয় নয়। এখানে হাজার হাজার মানুষের সম্পৃক্ততা রয়েছে। করোনা পরিস্থিতি কবে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসবে বলা মুশকিল। তবে আমি আশাবাদী সব ঠিক হয়ে যাবে এবং আমরা পরিকল্পনা অনুযায়ী অলিম্পিক আয়োজন করতে পারব।’
১৯৬৪ সালের পর দ্বিতীয়বার অলিম্পিকের আয়োজক হয়েছে জাপান। আগের সব আসরকে ছাড়িয়ে যেতে বিশাল অঙ্কের খরচ করেছে জাপান। অঙ্কটা ১ হাজার ২০০ কোটি ডলার। আসর বাতিল হলে তাই বড় ধরনের হুমকির মুখে পড়বে জাপান সরকার। আইওসি সভাপতির এমন ঘোষণার পরপরই নিজেদের ভাবনা পরিস্কার জানিয়ে দিলেন সূর্যোদয়ের দেশটির চীফ কেবিনেট সেক্রেটারি ইয়োশিহাইড সুগা। তিনি বলেন, ‘আমরা আইওসির সিদ্ধান্তের ব্যাপারে জানতে পেরেছি। আগামী বছর আয়োজন করতে জাপান সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে। আয়োজক কমিটি ও আইওসি’র যে সহযোগিতা প্রয়োজন, আমরা সাধ্যমতো সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। আয়োজক দেশ হিসেবে এটাই আমাদের দায়িত্ব।’
দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ খ্যাত অলিম্পিক গেমসে নেই ফুটবলের মতো অর্থের ঝনঝনানি। তবুও মর্যাদার ক্ষেত্রে অন্য উচ্চাতায় অলিম্পিক গেমস। করোনা পরিস্থিতি শঙ্কায় ফেলেছে বিশে^র সবচেয়ে বড় ক্রীড়া আসরকে। আইওসি প্রধান টমাস বাখ বলেন, ‘২০২১ সালে টোকিও অলিম্পিক আয়োজন সম্ভব না হলে আর পেছানোর সুযোগ নেই। আমাদের বাস্তবতা মেনে নিতে হবে। অলিম্পিক আয়োজন সহজ বিষয় নয়। এখানে হাজার হাজার মানুষের সম্পৃক্ততা রয়েছে। করোনা পরিস্থিতি কবে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসবে বলা মুশকিল। তবে আমি আশাবাদী সব ঠিক হয়ে যাবে এবং আমরা পরিকল্পনা অনুযায়ী অলিম্পিক আয়োজন করতে পারব।’
১৯৬৪ সালের পর দ্বিতীয়বার অলিম্পিকের আয়োজক হয়েছে জাপান। আগের সব আসরকে ছাড়িয়ে যেতে বিশাল অঙ্কের খরচ করেছে জাপান। অঙ্কটা ১ হাজার ২০০ কোটি ডলার। আসর বাতিল হলে তাই বড় ধরনের হুমকির মুখে পড়বে জাপান সরকার। আইওসি সভাপতির এমন ঘোষণার পরপরই নিজেদের ভাবনা পরিস্কার জানিয়ে দিলেন সূর্যোদয়ের দেশটির চীফ কেবিনেট সেক্রেটারি ইয়োশিহাইড সুগা। তিনি বলেন, ‘আমরা আইওসির সিদ্ধান্তের ব্যাপারে জানতে পেরেছি। আগামী বছর আয়োজন করতে জাপান সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে। আয়োজক কমিটি ও আইওসি’র যে সহযোগিতা প্রয়োজন, আমরা সাধ্যমতো সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। আয়োজক দেশ হিসেবে এটাই আমাদের দায়িত্ব।’