বাংলারজমিন
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ঈদে বাড়ি ফেরা মানুষের ঢল
ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
২২ মে ২০২০, শুক্রবার, ৫:২৮ পূর্বাহ্ন
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বন্ধ রয়েছে গণপরিবহন। তবুও থেমে নেই মানুষের ঘরে ফেরা। ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়ক দিয়ে উত্তরাঞ্চলগামী মানুষজন স্বপরিবারে ভ্যানে ও পায়ে হেঁটে তাদের গন্তব্যে যাচ্ছে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে। সড়কের মির্জাপুর, পাকুল্লা, করটিয়া, টাঙ্গাইল বাইপাস, এলেঙ্গা, যোকারচর ও বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব পাড়ে মানুষের ভিড় লেগেই আছে। আর পুরো মহাসড়ক জুড়ে মানুষের দীর্ঘ লাইন চোখে পরার মতো।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহা সড়কের মির্জাপুরের চরপাড়া মোড় এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ ও মির্জাপুর থানার যৌথ উদ্যোগে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। সেখানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যপরিবহন, অসুস্থ ব্যক্তি ও মন্ত্রণালয়ের অনুমতি রয়েছে এমন যানবাহন উত্তরবঙ্গের দিকে যেতে দিচ্ছেন। ফলে উত্তরবঙ্গের ঘরমুখো মানুষগুলো পায়ে হেঁটেই তাদের গন্তব্যের দিকে রওনা হয়েছেন। কেউ কেউ ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল ও অটোরিকশা যোগে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে ভেঙে ভেঙে যাচ্ছেন। সড়কে ঘরমুখো মানুষের পায়ে হেঁটে যাওয়ার লম্বা সারির দৃশ্যও লক্ষ্য করা গেছে।
মহাসড়কের নাটিয়াপাড়া এলাকায় নাটোরের ধানকাটা শ্রমিক সোহরাব হোসেন বলেন, কালিয়াকৈরে ধান কাটার কাজ করেছি। পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে গাড়ি না পেয়ে পায়ে হেঁটেই বাড়িতে যাচ্ছি। সড়কে ট্রাক-পিকআপ যাতায়াত করলেও সেগুলোতেও আমাদের নিচ্ছে না।’ সিরাজগঞ্জের চাঁন মিয়া নামের আরেক শ্রমিক বলেন, ‘করোনার ঝুঁকি থাকলেও তো বাড়িতে যেতে হবে। কেউ তো আর কোথাও থাকতে দিবে না। যে টাকা উপার্জন করেছি সেই টাকা দিয়ে ছেলে-মেয়ের সাথে একত্রে ঈদ করতেই বাড়িতে যাচ্ছি। সড়কে গণপরিহন নেই। এজন্য পায়ে হেঁটেই বাড়ির দিকে রওনা হয়েছি।’
মির্জাপুরের চরপাড়া মোড় এলাকায় চেকপোস্টে দায়িত্বরত ট্রাফিক ইন্সপেক্টর শওকত হোসেন বলেন, ‘যে সমস্ত ব্যক্তি অসুস্থ ও মন্ত্রণালয়ের অনুমতি রয়েছে মূলত তাদেরকে যেতে দেওয়া হচ্ছে। যে সকল গাড়ির কাগজপত্র নেই সেগুলোর বিরুদ্ধে মামলাও দেয়া হচ্ছে।’
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহা সড়কের মির্জাপুরের চরপাড়া মোড় এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ ও মির্জাপুর থানার যৌথ উদ্যোগে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। সেখানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যপরিবহন, অসুস্থ ব্যক্তি ও মন্ত্রণালয়ের অনুমতি রয়েছে এমন যানবাহন উত্তরবঙ্গের দিকে যেতে দিচ্ছেন। ফলে উত্তরবঙ্গের ঘরমুখো মানুষগুলো পায়ে হেঁটেই তাদের গন্তব্যের দিকে রওনা হয়েছেন। কেউ কেউ ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল ও অটোরিকশা যোগে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে ভেঙে ভেঙে যাচ্ছেন। সড়কে ঘরমুখো মানুষের পায়ে হেঁটে যাওয়ার লম্বা সারির দৃশ্যও লক্ষ্য করা গেছে।
মহাসড়কের নাটিয়াপাড়া এলাকায় নাটোরের ধানকাটা শ্রমিক সোহরাব হোসেন বলেন, কালিয়াকৈরে ধান কাটার কাজ করেছি। পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে গাড়ি না পেয়ে পায়ে হেঁটেই বাড়িতে যাচ্ছি। সড়কে ট্রাক-পিকআপ যাতায়াত করলেও সেগুলোতেও আমাদের নিচ্ছে না।’ সিরাজগঞ্জের চাঁন মিয়া নামের আরেক শ্রমিক বলেন, ‘করোনার ঝুঁকি থাকলেও তো বাড়িতে যেতে হবে। কেউ তো আর কোথাও থাকতে দিবে না। যে টাকা উপার্জন করেছি সেই টাকা দিয়ে ছেলে-মেয়ের সাথে একত্রে ঈদ করতেই বাড়িতে যাচ্ছি। সড়কে গণপরিহন নেই। এজন্য পায়ে হেঁটেই বাড়ির দিকে রওনা হয়েছি।’
মির্জাপুরের চরপাড়া মোড় এলাকায় চেকপোস্টে দায়িত্বরত ট্রাফিক ইন্সপেক্টর শওকত হোসেন বলেন, ‘যে সমস্ত ব্যক্তি অসুস্থ ও মন্ত্রণালয়ের অনুমতি রয়েছে মূলত তাদেরকে যেতে দেওয়া হচ্ছে। যে সকল গাড়ির কাগজপত্র নেই সেগুলোর বিরুদ্ধে মামলাও দেয়া হচ্ছে।’