বাংলারজমিন
কুমিল্লায় আইজিপি’র অনুদান পেল করোনাযুদ্ধে মৃত পুলিশ সদস্য জসিমের পরিবার
স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
২০ মে ২০২০, বুধবার, ৭:২৫ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ এর অনুদান পেয়েছে করোনায় আক্রান্ত হয়ে পুলিশ বাহিনী থেকে প্রথম মৃত্যুবরণকারী কুমিল্লার জসিমের পরিবার। এছাড়া ঝুঁকিভাতা হিসেবে ৫ লাখ টাকার চেক প্রদান করা হয়েছে। বুধবার বিকালে জেলার বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি ইউনিয়নের কাঠালিয়া গ্রামে জসিম উদ্দিনের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের কাছে এসব তুলে দেন পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম। এসময় পরিবারের সদস্যরা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। জসিম উদ্দিন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ওয়ারী জোনের ওয়ারী থানায় কর্মরত ছিলেন।
জানা যায়, গত ২৪ এপ্রিল করোনা উপসর্গ দেখা দেয়ার পর কনস্টেবল জসিম উদ্দিনের করোনার নমুনা সংগ্রহ করা হয় এবং তাকে পুলিশি তত্ত্বাবধানে হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়। পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করার পর গত ২৮ এপ্রিল রাত ১০টার দিকে মারা যান। পরদিন সকালে করোনা পরীক্ষায় তার পজেটিভ রিপোর্ট পুলিশের হাতে আসে এবং বিকালে বুড়িচং উপজেলার কাঠালিয়া গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে পিতার কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়। এদিকে বুধবার বিকালে আইজিপি বেনজীর আহমেদ এর পক্ষ থেকে দেয়া ৫ লাখ টাকা আর্থিক অনুদানের চেক এবং ঈদ সামগ্রী নিয়ে জসিমের বাড়িতে যান পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম। সেখানে গিয়ে তিনি জসিমের সন্তানদের মাথায় হাত বুলিয়ে দেন। পরে ঈদসামগ্রীসহ আর্থিক অনুদানের চেক তুলে দেন। পুলিশ সুপারের হাতে ঈদসামগ্রী ও চেক পেয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন জসিমের স্ত্রী ফারজানা আক্তারসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। এর আগে জসিমের কবর জিয়ারত করেন পুলিশ সুপারসহ জেলা পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন, আজিম-উল আহসান, তানভীর সালেহীন ইমন প্রমুখ। পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম জানান, ‘মাননীয় আইজিপি মহোদয় জসিমের পরিবারকে ৫ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা এবং ঈদ সামগ্রী প্রদান করেছেন। এ পরিবারটির হাহাকার এবং কষ্ট লাঘবসহ প্রেরণা জোগাতে আমরা এসেছি এবং আর্থিক অনুদান তাদের হাতে তুলে দিয়েছি। শোকসন্তপ্ত এ পরিবারটির প্রতি আমরা সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। জসিমের এ শূন্যতা পূরণ হবার নয়। তার এ পরিবারটি প্রিয় মানুষটিকে হারিয়ে আজ শোকাহত, বাংলাদেশ পুলিশ সবসময় তাদের পাশে থাকবে।’
জানা যায়, গত ২৪ এপ্রিল করোনা উপসর্গ দেখা দেয়ার পর কনস্টেবল জসিম উদ্দিনের করোনার নমুনা সংগ্রহ করা হয় এবং তাকে পুলিশি তত্ত্বাবধানে হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়। পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করার পর গত ২৮ এপ্রিল রাত ১০টার দিকে মারা যান। পরদিন সকালে করোনা পরীক্ষায় তার পজেটিভ রিপোর্ট পুলিশের হাতে আসে এবং বিকালে বুড়িচং উপজেলার কাঠালিয়া গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে পিতার কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়। এদিকে বুধবার বিকালে আইজিপি বেনজীর আহমেদ এর পক্ষ থেকে দেয়া ৫ লাখ টাকা আর্থিক অনুদানের চেক এবং ঈদ সামগ্রী নিয়ে জসিমের বাড়িতে যান পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম। সেখানে গিয়ে তিনি জসিমের সন্তানদের মাথায় হাত বুলিয়ে দেন। পরে ঈদসামগ্রীসহ আর্থিক অনুদানের চেক তুলে দেন। পুলিশ সুপারের হাতে ঈদসামগ্রী ও চেক পেয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন জসিমের স্ত্রী ফারজানা আক্তারসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। এর আগে জসিমের কবর জিয়ারত করেন পুলিশ সুপারসহ জেলা পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন, আজিম-উল আহসান, তানভীর সালেহীন ইমন প্রমুখ। পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম জানান, ‘মাননীয় আইজিপি মহোদয় জসিমের পরিবারকে ৫ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা এবং ঈদ সামগ্রী প্রদান করেছেন। এ পরিবারটির হাহাকার এবং কষ্ট লাঘবসহ প্রেরণা জোগাতে আমরা এসেছি এবং আর্থিক অনুদান তাদের হাতে তুলে দিয়েছি। শোকসন্তপ্ত এ পরিবারটির প্রতি আমরা সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। জসিমের এ শূন্যতা পূরণ হবার নয়। তার এ পরিবারটি প্রিয় মানুষটিকে হারিয়ে আজ শোকাহত, বাংলাদেশ পুলিশ সবসময় তাদের পাশে থাকবে।’