বাংলারজমিন
ঘূর্ণিঝড় আম্ফান
চট্টগ্রামে বইছে ঝড়ো হাওয়া, বিক্ষুব্দ সাগর
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২০ মে ২০২০, বুধবার, ৫:১১ পূর্বাহ্ন
সুপার সাইক্লোন আম্ফানের প্রভাবে বৃহত্তর চট্টগ্রামে বইয়ে চলেছে ঝড়ো হাওয়া। ঘন কালো মেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে পুরো চট্টগ্রাম। পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতসহ বিস্তীর্ণ উপকূলীয় এলাকায় সাগরে ৮ ফুট উঁচ্চতায় আছড়ে পড়ছে ঢেউ। নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যাচ্ছে উপকূলীয় এলাকার মানুষ। বুধবার ভোর থেকে বিক্ষুব্দ হয়ে উঠে বঙ্গোপসাগর। আর এই সময়ে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে আগের ৬ নম্বর বিপদ সংকেতের পরিবর্তে ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস থেকে।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মাজহারুল ইসলাম জানান, সুপার সাইক্লোন আম্ফান ধীরে ধীরে উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে। ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। ফলে ঝড়ো হাওয়া ও গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে চট্টগ্রামে। তিনি বলেন, উপকূলের কাছাকাছি আসলে ও ভূমি ¯পর্শ করলে ঘূর্ণিঝড়ের শক্তি কমতে থাকে। তবে এটি দিক পরিবর্তন করায় চট্টগ্রামে আঘাত কিছুটা কম হবে। বুধবার সকাল ৯টায় এটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৫২৫ কিলোমিটার, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫১৫ কিলোমিটার, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৪৫ কিলোমিটার এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৭০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরো উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বিকেল বা সন্ধ্যার মধ্যে সুন্দরবনের কাছ দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে। তিনি আরো বলেন, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৮৫ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বাধিক গতিবেগ ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ২২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের কাছে সাগর খুবই বিক্ষুব্ধ রয়েছে। পতেঙ্গা সমূদ্র সৈকতসহ উপকুলীয় এলাকায় ৭ থেকে ৮ ফুট উঁচু ঢেউ আছড়ে পড়েছে তীরে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন পর্যাপ্ত প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ মাইকিং করে সাধারণ মানুষকে উপকুলীয় এলাকা থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছেন।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মাজহারুল ইসলাম জানান, সুপার সাইক্লোন আম্ফান ধীরে ধীরে উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে। ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। ফলে ঝড়ো হাওয়া ও গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে চট্টগ্রামে। তিনি বলেন, উপকূলের কাছাকাছি আসলে ও ভূমি ¯পর্শ করলে ঘূর্ণিঝড়ের শক্তি কমতে থাকে। তবে এটি দিক পরিবর্তন করায় চট্টগ্রামে আঘাত কিছুটা কম হবে। বুধবার সকাল ৯টায় এটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৫২৫ কিলোমিটার, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫১৫ কিলোমিটার, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৪৫ কিলোমিটার এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৭০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরো উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বিকেল বা সন্ধ্যার মধ্যে সুন্দরবনের কাছ দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে। তিনি আরো বলেন, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৮৫ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বাধিক গতিবেগ ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ২২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের কাছে সাগর খুবই বিক্ষুব্ধ রয়েছে। পতেঙ্গা সমূদ্র সৈকতসহ উপকুলীয় এলাকায় ৭ থেকে ৮ ফুট উঁচু ঢেউ আছড়ে পড়েছে তীরে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন পর্যাপ্ত প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ মাইকিং করে সাধারণ মানুষকে উপকুলীয় এলাকা থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছেন।