অনলাইন
২৪ লাখ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেয়া হয়েছে: প্রতিমন্ত্রী
অনলাইন ডেস্ক
২০ মে ২০২০, বুধবার, ৪:৫৬ পূর্বাহ্ন
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড় আম্ফান বাংলাদেশের উপকূলের দিকে ধেয়ে আসায় প্রায় ২৪ লাখ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।আজ বুধবার দুপুরে ঘূর্ণিঝড় আম্ফান মোকাবিলায় সরকারের সবশেষ প্রস্তুতি নিয়ে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
এনামুর রহমান বলেন, এ পর্যন্ত ২৩ লাখ ৯০ হাজার ৩০৭ মানুষকে ১৪ হাজার ৬৩৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এছাড়া পাঁচ লাখ ১৭ হাজার ৪৩২টি গবাদিপশুকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এর আগে ঘূর্ণিঝড় ফণির সময় ১৮ লাখ এবং বুলবুলের সময় ২২ লাখ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেয়া হয়েছিল।
জরুরি ওষুধসহ মেডিক্যাল টিম প্রস্তুত আছে জানিয়ে তিনি বলেন, যারা আশ্রয়কেন্দ্রে এসেছেন তাদের মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার সরবরাহ করা হয়েছে। আশা করছি, আমরা আম্ফান থেকে রক্ষায় সর্বোচ্চ সফলতা পাব। সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত না করে ১৪ হাজার ৩৩৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৫৭ লাখ ১৩ হাজার ৬০৭ জন মানুষকে রাখা সম্ভব। তা না করে দূরত্ব নিশ্চিত করতে অর্ধেক লোক রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি।
এনামুর রহমান বলেন, এ পর্যন্ত ২৩ লাখ ৯০ হাজার ৩০৭ মানুষকে ১৪ হাজার ৬৩৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এছাড়া পাঁচ লাখ ১৭ হাজার ৪৩২টি গবাদিপশুকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এর আগে ঘূর্ণিঝড় ফণির সময় ১৮ লাখ এবং বুলবুলের সময় ২২ লাখ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেয়া হয়েছিল।
জরুরি ওষুধসহ মেডিক্যাল টিম প্রস্তুত আছে জানিয়ে তিনি বলেন, যারা আশ্রয়কেন্দ্রে এসেছেন তাদের মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার সরবরাহ করা হয়েছে। আশা করছি, আমরা আম্ফান থেকে রক্ষায় সর্বোচ্চ সফলতা পাব। সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত না করে ১৪ হাজার ৩৩৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৫৭ লাখ ১৩ হাজার ৬০৭ জন মানুষকে রাখা সম্ভব। তা না করে দূরত্ব নিশ্চিত করতে অর্ধেক লোক রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি।