অনলাইন
চাঁদপুরে করোনা উপসর্গ নিয়ে কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
চাঁদপুর প্রতিনিধি
১৯ মে ২০২০, মঙ্গলবার, ৬:২৪ পূর্বাহ্ন
চাঁদপুরে করোনা উপসর্গ নিয়ে কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে মারা গেছেন স্বামী-স্ত্রী। তারা হচ্ছেন : শহরের চিত্রলেখা এলাকার রাবেয়া বেগম (৭২) এবং তার স্বামী গণপূর্ত বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মজিবুর রহমান পাটওয়ারী। একই বাসায় থাকা কলেজ শিক্ষক ছেলে এবং স্কুলছাত্র নাতি গত ৬ দিন আগে করোনায় আক্রান্ত হন। এরপর থেকে তারা বাসাতেই চিকিৎসা নিচ্ছেন।
পরিবারের দু’জন সদস্য করোনা আক্রান্ত হওয়ায় এবং তাদের কিছু উপসর্গ থাকায় রোববার তাদের নমুনা সংগ্রহ করে স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগ।
তাদের ছেলে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সহকারী পরিচালক (পিআর) আনোয়ার হাবিব কাজল জানান, আমার মা সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শহরের চিত্রলেখা এলাকার বাসায় মারা যান। এরপর রাত সাড়ে ৩টায় আশিকাটি ইউনিয়নের হোসেনপুরের গ্রামের বাড়িতে দাফন করে শহরের বাসায় আসি। এর দেড় ঘন্টা পর মঙ্গলবার ভোর ৫টার দিকে মারা গেলেন বাবাও। তিনি বলেন, আমরা সবার কাছে দোয়া চাই।
চাঁদপুর সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সাজেদা পলিন জানান, মারা যাওয়া দুইজনের ছেলে এবং নাতির করোনা রিপোর্ট পজেটিভ আসে গত ১৩ এপ্রিল। যেহেতু তাদের পরিবারের দু’জন ইতিমধ্যেই করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। তাদেরও কিছু উপসর্গ ছিল। তাই ১৭ মে রোববার তাদের নমুনা সংগ্রহ করি। তাদের রিপোর্ট এখনো আসেনি।
তিনি বলেন, বৃদ্ধ মজিবুর রহমান অনেক দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। তাই তিনি করোনায় আক্রান্ত হতেও পারেন আবার নাও হতে পারেন।
পরিবারের দু’জন সদস্য করোনা আক্রান্ত হওয়ায় এবং তাদের কিছু উপসর্গ থাকায় রোববার তাদের নমুনা সংগ্রহ করে স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগ।
তাদের ছেলে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সহকারী পরিচালক (পিআর) আনোয়ার হাবিব কাজল জানান, আমার মা সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শহরের চিত্রলেখা এলাকার বাসায় মারা যান। এরপর রাত সাড়ে ৩টায় আশিকাটি ইউনিয়নের হোসেনপুরের গ্রামের বাড়িতে দাফন করে শহরের বাসায় আসি। এর দেড় ঘন্টা পর মঙ্গলবার ভোর ৫টার দিকে মারা গেলেন বাবাও। তিনি বলেন, আমরা সবার কাছে দোয়া চাই।
চাঁদপুর সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সাজেদা পলিন জানান, মারা যাওয়া দুইজনের ছেলে এবং নাতির করোনা রিপোর্ট পজেটিভ আসে গত ১৩ এপ্রিল। যেহেতু তাদের পরিবারের দু’জন ইতিমধ্যেই করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। তাদেরও কিছু উপসর্গ ছিল। তাই ১৭ মে রোববার তাদের নমুনা সংগ্রহ করি। তাদের রিপোর্ট এখনো আসেনি।
তিনি বলেন, বৃদ্ধ মজিবুর রহমান অনেক দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। তাই তিনি করোনায় আক্রান্ত হতেও পারেন আবার নাও হতে পারেন।