খেলা
ফের বাবা হচ্ছেন সাকিব
স্পোর্টস রিপোর্টার
৭ এপ্রিল ২০২০, মঙ্গলবার, ১:৫৭ পূর্বাহ্ন
দ্বিতীয়বারের মতো বাবা হতে যাচ্ছেন সাকিব আল হাসান । সামাজিক যোগাযোগামাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে সুসংবাদটি জানিয়েছেন দেশসেরা এই অলরাউন্ডার। তবে বিস্তারিত কিছু জানাননি সাকিব।
ফেসবুকে মেয়ে আলাইনার একটি ছবি পোস্ট করেছেন সাকিব। শুধু ক্যাপশনে লিখেছেন ‘বিগ সিস্টারহুড’।
২০১২ সালের ১২ই ডিসেম্বর ঘর বাঁধেন সাকিব-শিশির। ২০১৫ সালের নভেম্বরে এই দম্পতির ঘর আলোকিত করে আলাইনা। এর পর থেকে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র দুজায়গা মিলিয়েই বসবাস করছে সাকিবের পরিবার। করোনা ভাইরাসের প্রকোপের মধ্যেই সাকিব পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার পর যোগ দেন পরিবারের সঙ্গে। স্ত্রী-কন্যা আগে থেকেই ছিলেন সেখানে।
সাকিব কোয়ারেন্টিন কাটিয়েছেন উইসকনসিনের একটি হোটেলে। সেখান থেকে সাকিবের বাড়ি খুব দূরে নয়। তবুও তিনি স্ত্রী-সন্তানের নিরাপত্তার কথা ভেবে কোয়ারেন্টিনের সময়ে একবারের জন্যও বাড়ি যাননি।
২১শে মার্চ যুক্তরাষ্ট্রে পা দিয়ে স্ত্রী-সন্তানের কাছে না যেতে পারার কষ্টের কথা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়েছিলেন সাকিব।
আবেগঘন সেই ভিডিও বার্তায় তিনি বলেছিলেন, ‘আমি এখানে এসে আমার পরিবারের সঙ্গে দেখা করিনি। এত কাছে এসেও স্ত্রী-সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে না পারাটা আমার জন্য বেদনাদায়ক। আমার মনে হয়েছে এই মুহূর্তে আইসোলেশনে থাকাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
ফেসবুকে মেয়ে আলাইনার একটি ছবি পোস্ট করেছেন সাকিব। শুধু ক্যাপশনে লিখেছেন ‘বিগ সিস্টারহুড’।
২০১২ সালের ১২ই ডিসেম্বর ঘর বাঁধেন সাকিব-শিশির। ২০১৫ সালের নভেম্বরে এই দম্পতির ঘর আলোকিত করে আলাইনা। এর পর থেকে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র দুজায়গা মিলিয়েই বসবাস করছে সাকিবের পরিবার। করোনা ভাইরাসের প্রকোপের মধ্যেই সাকিব পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার পর যোগ দেন পরিবারের সঙ্গে। স্ত্রী-কন্যা আগে থেকেই ছিলেন সেখানে।
সাকিব কোয়ারেন্টিন কাটিয়েছেন উইসকনসিনের একটি হোটেলে। সেখান থেকে সাকিবের বাড়ি খুব দূরে নয়। তবুও তিনি স্ত্রী-সন্তানের নিরাপত্তার কথা ভেবে কোয়ারেন্টিনের সময়ে একবারের জন্যও বাড়ি যাননি।
২১শে মার্চ যুক্তরাষ্ট্রে পা দিয়ে স্ত্রী-সন্তানের কাছে না যেতে পারার কষ্টের কথা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়েছিলেন সাকিব।
আবেগঘন সেই ভিডিও বার্তায় তিনি বলেছিলেন, ‘আমি এখানে এসে আমার পরিবারের সঙ্গে দেখা করিনি। এত কাছে এসেও স্ত্রী-সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে না পারাটা আমার জন্য বেদনাদায়ক। আমার মনে হয়েছে এই মুহূর্তে আইসোলেশনে থাকাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’