খেলা
আরেকটা জন্মদিনের আগে ফিরতে চাই জাতীয় দলে: তাসকিন
স্পোর্টস রিপোর্টার
৫ এপ্রিল ২০২০, রবিবার, ১:৫৫ পূর্বাহ্ন
প্রতিভার বিচ্ছুরণ ঘটিয়ে ২০১৪ সালে জাতীয় দলে অভিষেক তাসকিন আহমেদের। ইনজুরির সঙ্গে লড়াই করে চলা এই গতি তারকাকে ২০১৮ সালের মার্চের পর জাতীয় দলে দেখা যায়নি। এরপর বেশ কয়েকবার স্কোয়াডে থাকলেও একাদশে সুযোগ পাননি। গত ৩রা এপ্রিল পা রেখেছেন পঁচিশে। তাসকিনের লক্ষ্য, ২৬তম জন্মদিনের কেক কাটার আগেই ফিরতে চান জাতীয় দলে।
ইংরেজি দৈনিক নিউএজকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তাসকিন বলেন, ‘আশা করছি আরেকটা জন্মদিনের আগে আমাকে জাতীয় দলে দেখতে পাবেন। এটা (একাদশে সুযোগ পাওয়া) তো আর আমার হাতে নেই। আমার কাজ কঠিন পরিশ্রম করা। সেটা চালিয়ে যাচ্ছি। টিম ম্যানেজমেন্ট আমাকে যখন একাদশে রাখার যোগ্য মনে করবে তখনই রাখবে। এটা নিয়ে খুব বেশি ভাবছি না। বাড়তি চ্যালেঞ্জও নিচ্ছি না। লড়াইটা আমার নিজের সঙ্গেই।’
সাত বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে উত্থান-পতন কম দেখেননি তাসকিন। ২০১৪ সালের জুনে ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে অভিষেকে পাঁচ উইকেট নিয়ে শুরুটা ছিল স্বপ্নের মতো। পরের বছর ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ছিলেন দলের অপরিহার্য অংশ। অস্ট্রেলিয়ায় হওয়া সেই বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচে ৩৪ গড়ে নিয়েছিলেন ৬ উইকেট। এরপর ২০১৬ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের দায়ে নিষিদ্ধ হন। অ্যাকশন শুধরে ফেরেন ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে। বোলিং অ্যাকশন বদলে যাওয়ার সঙ্গে গতি কমে যায় তাসকিনের বলে। ইকনোমি রেটও বেড়ে যায়।
বারবার ইনজুরি হানা দেয়ায় তাসকিনকে কিছুটা দুর্ভাগাও বলা হয়ে থাকে। তবে নিজেকে হারিয়ে ফেলার জন্য নিজের প্রতি যত্নবান না হওয়াটাও অন্যতম কারণ বলে মনে করেন জাতীয় দলের সাবেক পেসার হাসিবুল হাসান শান্ত। নিউএজকে তিনি বলেন, ‘তাসকিন কিছুটা দুর্ভাগা। তবে নিজের প্রতি আরো দায়িত্ববান হওয়া উচিত ছিল তার। আমার মনে হয় সে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেই বেশি মনযোগী।’
২৫ বছর বয়সী এই ডানহাতি পেসার জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন ৩২ ওয়ানডে। ৩১.১৩ গড়ে তার শিকার ৪৫ উইকেট। ১৯ টি-টোয়েন্টি খেলে নিয়েছেন ১২ উইকেট। আর পাঁচ টেস্টে ৭ উইকেট শিকার তাসকিন আহমেদের।
ইংরেজি দৈনিক নিউএজকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তাসকিন বলেন, ‘আশা করছি আরেকটা জন্মদিনের আগে আমাকে জাতীয় দলে দেখতে পাবেন। এটা (একাদশে সুযোগ পাওয়া) তো আর আমার হাতে নেই। আমার কাজ কঠিন পরিশ্রম করা। সেটা চালিয়ে যাচ্ছি। টিম ম্যানেজমেন্ট আমাকে যখন একাদশে রাখার যোগ্য মনে করবে তখনই রাখবে। এটা নিয়ে খুব বেশি ভাবছি না। বাড়তি চ্যালেঞ্জও নিচ্ছি না। লড়াইটা আমার নিজের সঙ্গেই।’
সাত বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে উত্থান-পতন কম দেখেননি তাসকিন। ২০১৪ সালের জুনে ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে অভিষেকে পাঁচ উইকেট নিয়ে শুরুটা ছিল স্বপ্নের মতো। পরের বছর ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ছিলেন দলের অপরিহার্য অংশ। অস্ট্রেলিয়ায় হওয়া সেই বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচে ৩৪ গড়ে নিয়েছিলেন ৬ উইকেট। এরপর ২০১৬ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের দায়ে নিষিদ্ধ হন। অ্যাকশন শুধরে ফেরেন ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে। বোলিং অ্যাকশন বদলে যাওয়ার সঙ্গে গতি কমে যায় তাসকিনের বলে। ইকনোমি রেটও বেড়ে যায়।
বারবার ইনজুরি হানা দেয়ায় তাসকিনকে কিছুটা দুর্ভাগাও বলা হয়ে থাকে। তবে নিজেকে হারিয়ে ফেলার জন্য নিজের প্রতি যত্নবান না হওয়াটাও অন্যতম কারণ বলে মনে করেন জাতীয় দলের সাবেক পেসার হাসিবুল হাসান শান্ত। নিউএজকে তিনি বলেন, ‘তাসকিন কিছুটা দুর্ভাগা। তবে নিজের প্রতি আরো দায়িত্ববান হওয়া উচিত ছিল তার। আমার মনে হয় সে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেই বেশি মনযোগী।’
২৫ বছর বয়সী এই ডানহাতি পেসার জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন ৩২ ওয়ানডে। ৩১.১৩ গড়ে তার শিকার ৪৫ উইকেট। ১৯ টি-টোয়েন্টি খেলে নিয়েছেন ১২ উইকেট। আর পাঁচ টেস্টে ৭ উইকেট শিকার তাসকিন আহমেদের।