বাংলারজমিন
ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
স্টাফ রিপোর্টার, ময়মনসিংহ থেকে
৫ এপ্রিল ২০২০, রবিবার, ১১:১০ পূর্বাহ্ন
ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিনা নাসরিনের অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ, উন্নয়ন কাজে অসহযোগীতাসহ নির্বাচিত সদস্যদের সাথে অসৌজন্যমুলক আচরণের অভিযোগে জেলা পরিষদের সদস্যরা সংবাদ সম্মেলন করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে সদস্যরা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিনা নাসরিনের প্রত্যাহার দাবি করেছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়ের সচিবের কাছে। এছাড়া তারা সচিব বরাবর অভিযোগ করবেন বলেও দাবি করেছেন। জেলা পরিষদের সংরক্ষিত আসনের সদস্যসহ ১৮ জন সদস্য শনিবার রাত ৮ টায় জেলা পরিষদের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে জেলা পরিষদের সদস্য লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন একরাম হোসেন।
জেলা পরিষদের সদস্যরা জানান, শনিবার জরুরী সভায় করোনা ভাইরাস সংক্রমনরোধে চলমান লকডাউনের সময় নিজ নিজ এলাকায় অসহায় লোকদের সাহায্য সহায়তার জন্য দাবি উঠলে জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিনা নাসরিন সকল সদস্যদের সাথে অসদাচরণ করেন। অনেকের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে তাদেরকে প্রকাশ্য হেনস্থাসহ কটাক্ষ করেন। এক পযার্য়ে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন নাসরিন তার সচিবসহ স্টাফদের নিয়ে সভা থেকে চলে যান। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হওয়ার পরও করোনা মহামারীতে ত্রান দিতে না পারা এবং নিম্নমানের মাস্ক কেনায় চেয়ারম্যানের ব্যথতা রয়েছে বলেও তারা দাবি করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে প্যানেল চেয়ারম্যান মমতাজ উদ্দিন মন্তা, পারজানা শারমীন বিউটি, রুহুল আমিন, তাজুল ইসলাম বাবলু, আবুল বাশারসহ ১৮ জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও ঠিকাদার ও প্রকল্প চেয়ারম্যানদের অভিযোগ শতভাগ কাজ করার পরও তিনি নিজে প্রতিটি প্রকল্প পরিদর্শন করে বরাদ্দ ছাড় দিবেন বলে ফাইল আটকে রাখছেন এবং তা ফাইলে লিপিবদ্ধ করে ফেরত দিচ্ছেন। এতে করে ঠিকাদার ও প্রকল্প চেয়ারম্যানগণ হয়রানীর স্বিকার হচ্ছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। তবে এ সব ক্ষেত্রে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বরাবরই নিরব রয়েছেন।
জেলা পরিষদের সদস্যরা জানান, শনিবার জরুরী সভায় করোনা ভাইরাস সংক্রমনরোধে চলমান লকডাউনের সময় নিজ নিজ এলাকায় অসহায় লোকদের সাহায্য সহায়তার জন্য দাবি উঠলে জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিনা নাসরিন সকল সদস্যদের সাথে অসদাচরণ করেন। অনেকের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে তাদেরকে প্রকাশ্য হেনস্থাসহ কটাক্ষ করেন। এক পযার্য়ে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন নাসরিন তার সচিবসহ স্টাফদের নিয়ে সভা থেকে চলে যান। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হওয়ার পরও করোনা মহামারীতে ত্রান দিতে না পারা এবং নিম্নমানের মাস্ক কেনায় চেয়ারম্যানের ব্যথতা রয়েছে বলেও তারা দাবি করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে প্যানেল চেয়ারম্যান মমতাজ উদ্দিন মন্তা, পারজানা শারমীন বিউটি, রুহুল আমিন, তাজুল ইসলাম বাবলু, আবুল বাশারসহ ১৮ জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও ঠিকাদার ও প্রকল্প চেয়ারম্যানদের অভিযোগ শতভাগ কাজ করার পরও তিনি নিজে প্রতিটি প্রকল্প পরিদর্শন করে বরাদ্দ ছাড় দিবেন বলে ফাইল আটকে রাখছেন এবং তা ফাইলে লিপিবদ্ধ করে ফেরত দিচ্ছেন। এতে করে ঠিকাদার ও প্রকল্প চেয়ারম্যানগণ হয়রানীর স্বিকার হচ্ছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। তবে এ সব ক্ষেত্রে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বরাবরই নিরব রয়েছেন।