করোনা আপডেট
নারায়ণগঞ্জে ব্যবসায়ির মৃত্যু
এলাকা লকডাউন, পরিবারের ১২ সদস্য কোয়ারেন্টিনে
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে
৫ এপ্রিল ২০২০, রবিবার, ৯:১৩ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জে করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে হোসিয়ারি ব্যবসায়ি আবু সাইদ (৬০) এর মৃত্যুর ঘটনায় নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কাশিপুর বড় আমবাগান এলাকা লক ডাউন করা হয়েছে। শনিবার গভীর রাতে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার নাহিদা বারিকসহ সংশ্লিষ্টরা নিহতের বাড়িতে ছুটে যান। এবং ওই এলাকা লকডাউন করে দেন। একই সঙ্গে মৃত ব্যক্তির পরিবারের ১২ সদস্যকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশ দেয়া হয়।
এর আগে শনিবার সকাল ৯টায় রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হলেও রাতে জানানোর হয় করোনায় তার মৃত্যু হয়েছে। তিনি নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার কাশিপুর বড় আমবাগান (সুচিন্তানগর) এলাকার বাসিন্দা।
আবু সাইদের ছেলে মেহেদী হাসান রবিন জানান, গত দুই দিন যাবৎ আব্বুর শ্বাসকষ্ট ও কাশি ছিল। ঢাকার প্রথমে তাকে ঢাকার মিডফোর্ডে নিয়ে গেলে সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে সেখান থেকে কুর্মিটোলি নিয়ে যাবার কথা বলে। শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় কুর্মিটোলা হাসপাতালে ভর্তি করি। শনিবার সকাল ৯টায় বাবা মারা যান। পরে আইইডিসিআর থেকে লোকজন এসে পরীক্ষা করে করোনার কথা জানায়।
মেহেদী হাসান আরও জানান, তার বাবার ডেথ সার্টিফিকেটেও করোনায় মৃত্যুর কথা উল্লেখ রয়েছে। লাশ আইইডিসিআরের লোকজনের তত্ত্বাবধানে ঢাকার খিলগাওয়ে দাফন করা হয়।
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নাহিদা বারিক জানান, মৃত ব্যক্তির পরিবার ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি, আবু সাইদ হোসিয়ারি ব্যবসা করতেন। তিনি ও তার কোন আত্মীয়-স্বজন বিদেশে থাকেন না। ওই এলাকার উত্তরে মাদ্রাসার শেষ মাথায় খোকনের বাড়ি থেকে দক্ষিণে বাংলাবাজার ব্যাংকের মোড় পর্যন্ত এবং পূর্বে হাসেনবাগ লেন মোড় থেকে পশ্চিমে প্রধান বাড়ির সড়ক পর্যন্ত লকডাউন করা হয়েছে।
জেলা করোনা বিষয়ক ফোকাল পারসন সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমরাও ডেথ সার্টিফিকেটের একটা কপি ফেসবুকের মাধ্যমে পেয়েছি। এলাকাবাসীও জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য এর আগে গত ৩০ মার্চ করোনা উপসর্গ নিয়ে ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে মারা যান নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার রসুলবাগের পুতুল বেগম (৫০) নামের এক নারী। এরপর গত ২রা এপ্রিল তার নমুনা পরীক্ষায় করোনা আক্রান্তের বিষয়টি শনাক্ত হয়।
এর আগে শনিবার সকাল ৯টায় রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হলেও রাতে জানানোর হয় করোনায় তার মৃত্যু হয়েছে। তিনি নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার কাশিপুর বড় আমবাগান (সুচিন্তানগর) এলাকার বাসিন্দা।
আবু সাইদের ছেলে মেহেদী হাসান রবিন জানান, গত দুই দিন যাবৎ আব্বুর শ্বাসকষ্ট ও কাশি ছিল। ঢাকার প্রথমে তাকে ঢাকার মিডফোর্ডে নিয়ে গেলে সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে সেখান থেকে কুর্মিটোলি নিয়ে যাবার কথা বলে। শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় কুর্মিটোলা হাসপাতালে ভর্তি করি। শনিবার সকাল ৯টায় বাবা মারা যান। পরে আইইডিসিআর থেকে লোকজন এসে পরীক্ষা করে করোনার কথা জানায়।
মেহেদী হাসান আরও জানান, তার বাবার ডেথ সার্টিফিকেটেও করোনায় মৃত্যুর কথা উল্লেখ রয়েছে। লাশ আইইডিসিআরের লোকজনের তত্ত্বাবধানে ঢাকার খিলগাওয়ে দাফন করা হয়।
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নাহিদা বারিক জানান, মৃত ব্যক্তির পরিবার ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি, আবু সাইদ হোসিয়ারি ব্যবসা করতেন। তিনি ও তার কোন আত্মীয়-স্বজন বিদেশে থাকেন না। ওই এলাকার উত্তরে মাদ্রাসার শেষ মাথায় খোকনের বাড়ি থেকে দক্ষিণে বাংলাবাজার ব্যাংকের মোড় পর্যন্ত এবং পূর্বে হাসেনবাগ লেন মোড় থেকে পশ্চিমে প্রধান বাড়ির সড়ক পর্যন্ত লকডাউন করা হয়েছে।
জেলা করোনা বিষয়ক ফোকাল পারসন সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমরাও ডেথ সার্টিফিকেটের একটা কপি ফেসবুকের মাধ্যমে পেয়েছি। এলাকাবাসীও জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য এর আগে গত ৩০ মার্চ করোনা উপসর্গ নিয়ে ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে মারা যান নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার রসুলবাগের পুতুল বেগম (৫০) নামের এক নারী। এরপর গত ২রা এপ্রিল তার নমুনা পরীক্ষায় করোনা আক্রান্তের বিষয়টি শনাক্ত হয়।