বাংলারজমিন
করোনা আতঙ্কের মধ্যে খুলছে কেইপিজেড
আনোয়ারা (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
৪ এপ্রিল ২০২০, শনিবার, ৭:৫৪ পূর্বাহ্ন
দেশের সবকটি গার্মেন্টসের সাথে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় অবস্থিত কোরিয়ান কোম্পানি (কেইপিজেডসহ) কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে আগামীকাল রোববার। করোনাভাইরাস সংক্রমণের এ সময়ে আতংক নিয়ে কাজে যোগ দিচ্ছে কেইপিজেডের ৩০ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী।
কেইপিজেডের ৩নং ইউনিটের পারভীন আক্তার নামের এক শ্রমিক বলেন, বর্তমান পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। মালিকপক্ষ আগামিকাল কারখানা খুলবে। কিন্তু টাকার চাইতে জীবনের মূল্য অনেক বেশি।
সরকার বলছে, শ্রমিকদের সুরক্ষা যদি মালিকপক্ষ দিতে পারে তাহলে পোশাক শিল্প খোলা রাখতে কোনো অসুবিধা নেই। একদিকে করোনার সংক্রমণ থেকে দেশবাসীকে রক্ষার জন্য সারাদেশে চলছে লকডাউন। জনসমাগমসহ সকল সামাজিক কমকাণ্ড নিষিদ্ধ। এরমেধ্যেই খুলছে কেইপিজেডের বিভিন্ন কারখানা। যেগুলোতে সুরক্ষার কোন নিশ্চয়তা দেওয়া হয়নি।
শ্রমিক-কর্মচারীরা জানান, কেইপিজেডে ৩০ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী কর্মরত। যারা ফ্যাক্টরি খোলার খবর পেয়ে লকডাউনের মধ্যেও কেইপিজেডের দিকে ছুটছে। রাস্তায় কোন গণপরিবহণ নেই। হেঁটে হেঁটে কেইপিজেডের দিকে বহু শ্রমিক-কর্মচারী। এই পরিস্থিতিকে করোনা সংক্রমণ ভয়ানক হতে পারে।
শ্রমিক-কর্মচারীদের প্রশ্ন, মালিকপক্ষ কয়জনকে সুরক্ষা দেবেন। শ্রমিকদের মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়ালে এর শেষ কোথায় জানা আছে কি?।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শ্রমিক বলেন, জীবনের জন্য কাজ, কাজের জন্য জীবন নয়। দূর্যোগময় পরিস্থিতে আমরা কাজে যাবো না। চাকরি চলে গেলে চলে যাক।
এদিকে শুক্রবার রাতে চট্টগ্রামে প্রথম শনাক্ত হয়েছে করোনা আক্রান্ত রোগী। এ নিয়ে চট্টগ্রামের দামপাড়ায় ৬টি, চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া উপজেলায় ১৩টি বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে। বেসরকারি একটি হাসপাতালের ৩ জন চিকিৎসকসহ ৮ জনকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে করোন আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে চট্টগ্রামের সবখানে।
কেইপিজেডের ৩নং ইউনিটের পারভীন আক্তার নামের এক শ্রমিক বলেন, বর্তমান পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। মালিকপক্ষ আগামিকাল কারখানা খুলবে। কিন্তু টাকার চাইতে জীবনের মূল্য অনেক বেশি।
সরকার বলছে, শ্রমিকদের সুরক্ষা যদি মালিকপক্ষ দিতে পারে তাহলে পোশাক শিল্প খোলা রাখতে কোনো অসুবিধা নেই। একদিকে করোনার সংক্রমণ থেকে দেশবাসীকে রক্ষার জন্য সারাদেশে চলছে লকডাউন। জনসমাগমসহ সকল সামাজিক কমকাণ্ড নিষিদ্ধ। এরমেধ্যেই খুলছে কেইপিজেডের বিভিন্ন কারখানা। যেগুলোতে সুরক্ষার কোন নিশ্চয়তা দেওয়া হয়নি।
শ্রমিক-কর্মচারীরা জানান, কেইপিজেডে ৩০ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী কর্মরত। যারা ফ্যাক্টরি খোলার খবর পেয়ে লকডাউনের মধ্যেও কেইপিজেডের দিকে ছুটছে। রাস্তায় কোন গণপরিবহণ নেই। হেঁটে হেঁটে কেইপিজেডের দিকে বহু শ্রমিক-কর্মচারী। এই পরিস্থিতিকে করোনা সংক্রমণ ভয়ানক হতে পারে।
শ্রমিক-কর্মচারীদের প্রশ্ন, মালিকপক্ষ কয়জনকে সুরক্ষা দেবেন। শ্রমিকদের মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়ালে এর শেষ কোথায় জানা আছে কি?।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শ্রমিক বলেন, জীবনের জন্য কাজ, কাজের জন্য জীবন নয়। দূর্যোগময় পরিস্থিতে আমরা কাজে যাবো না। চাকরি চলে গেলে চলে যাক।
এদিকে শুক্রবার রাতে চট্টগ্রামে প্রথম শনাক্ত হয়েছে করোনা আক্রান্ত রোগী। এ নিয়ে চট্টগ্রামের দামপাড়ায় ৬টি, চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া উপজেলায় ১৩টি বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে। বেসরকারি একটি হাসপাতালের ৩ জন চিকিৎসকসহ ৮ জনকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে করোন আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে চট্টগ্রামের সবখানে।