খেলা
চুক্তি নবায়নে রাজি জেমি ডে ও বাফুফে
স্পোর্টস রিপোর্টার
৪ এপ্রিল ২০২০, শনিবার, ৬:৫০ পূর্বাহ্ন
চুক্তি অনুযায়ী আগামী মে মাসে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সঙ্গে শেষ হয়ে যাবে জেমি ডে’র সম্পর্ক। চুক্তি নবায়ন না হলে হয়তো আর ঢাকায় ফেরা হবে না এই ব্রিটিশ কোচের। যদিও তেমনটা মনে করছে না বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। জাতীয় ফুটবল দলের এই কোচের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই চুক্তি নবায়ন করতে চাইছেন তারা। জেমি ডেও চান মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই বাফুফের সঙ্গে আলোচনাটা শেষ করতে।
২০১৬ সালের অক্টোবরে ভুটানের কাছে হেরে প্রায় দেড় বছর আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে নির্বাসনে চলে যায় বাংলাদেশের ফুটবল। এরপর আসেন জেমি ডে। ২০১৮ সালের মে মাসে এক বছরের চুক্তিতে জাতীয় দলের দায়িত্ব নেন এই ব্রিটিশ কোচ। তার অধীনে এশিয়ান গেমসে বাজিমাতের পর এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ বাছাইপর্বেও দুর্দান্ত খেলে বাংলাদেশ। মাঝে কম্বোডিয়ার মাটিতে আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে স্বগতিকদের বিপক্ষে জয় তুলে নেয় লাল-সবুজরা। স্বাভাবিকভাবে ফুটবল পাড়ায় চলে কোচ জেমি ডে বন্দনা। খেলোয়াড় থেকে শুরু করে সমর্থক, প্রায় সবারই চাওয়া ছিল ‘জেমি ডে’কে রাখা হোক দীর্ঘমেয়াদে।’ সকলের চাওয়াকে প্রাধান্য দিয়ে জেমি ডের সঙ্গে এক বছরের চুক্তি নবায়ন করে বাফুফে। তার দ্বিতীয় মেয়াদে বিশ^কাপ বাছাইপর্বে খুব একটা খারাপ করেনি বাংলাদেশ। আগামী মে মাসে চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে বর্তমানে ছুটিতে দেশে থাকা জেমি ডে’র। বাফুফে চাইছে এই ছুটির মধ্যে তার সঙ্গে সকল আলোচনা শেষ করতে। এ বিষয়ে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ বলেন, ‘কোনো কিছুই এখনও চূড়ান্ত হয়নি। মে মাস আসতে এখনও বাকি। আমাদের ইচ্ছা রয়েছে জেমিকে রাখার। কোচেরও ইচ্ছা বাংলাদেশের সঙ্গে আরও কাজ করার। সব ঠিক থাকলে মে মাসে হয়তো নতুন চুক্তি হতে পারে।’
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছে আছে জেমি ডে’রও। তাইতো নিজ বাড়িতে বসেই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে খুদে বা ভিডিও বার্তায় খেলোয়াড়দের দিচ্ছেন নানা নির্দেশনা। নিয়মিত যোগাযোগ করছেন বাফুফের সঙ্গে। এইতো দু’দিন আগে বাফুফের মাধ্যমে তিন’শ শ্রমজীবি মানুষকে একবেলার খাবার দিয়েছেন জেমি ডে। এসব কিছুই প্রমাণ করে তার আগ্রহের বিষয়টি। সেটি স্বীকার করে মানবজমিনকে জেমি ডে বলেন, ‘আমার ইচ্ছে আছে বাংলাদেশের সঙ্গে সর্ম্পকটা দীর্ঘদিন বজায় রাখার। আমি ছেলেদের সঙ্গে আরো কাজ করতে চাই। বিষয়টি নিয়ে দ্রুতই বাফুফের সঙ্গে আলোচনা করবো। হয়তো এখন ই-মেলের মাধ্যমে প্রাথমিক আলোচনা সেরে রাখবো। পরবর্তীতে বাংলাদেশে গিয়ে বাদবাকী কাজ শেষ করবো।’
২০১৬ সালের অক্টোবরে ভুটানের কাছে হেরে প্রায় দেড় বছর আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে নির্বাসনে চলে যায় বাংলাদেশের ফুটবল। এরপর আসেন জেমি ডে। ২০১৮ সালের মে মাসে এক বছরের চুক্তিতে জাতীয় দলের দায়িত্ব নেন এই ব্রিটিশ কোচ। তার অধীনে এশিয়ান গেমসে বাজিমাতের পর এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ বাছাইপর্বেও দুর্দান্ত খেলে বাংলাদেশ। মাঝে কম্বোডিয়ার মাটিতে আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে স্বগতিকদের বিপক্ষে জয় তুলে নেয় লাল-সবুজরা। স্বাভাবিকভাবে ফুটবল পাড়ায় চলে কোচ জেমি ডে বন্দনা। খেলোয়াড় থেকে শুরু করে সমর্থক, প্রায় সবারই চাওয়া ছিল ‘জেমি ডে’কে রাখা হোক দীর্ঘমেয়াদে।’ সকলের চাওয়াকে প্রাধান্য দিয়ে জেমি ডের সঙ্গে এক বছরের চুক্তি নবায়ন করে বাফুফে। তার দ্বিতীয় মেয়াদে বিশ^কাপ বাছাইপর্বে খুব একটা খারাপ করেনি বাংলাদেশ। আগামী মে মাসে চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে বর্তমানে ছুটিতে দেশে থাকা জেমি ডে’র। বাফুফে চাইছে এই ছুটির মধ্যে তার সঙ্গে সকল আলোচনা শেষ করতে। এ বিষয়ে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ বলেন, ‘কোনো কিছুই এখনও চূড়ান্ত হয়নি। মে মাস আসতে এখনও বাকি। আমাদের ইচ্ছা রয়েছে জেমিকে রাখার। কোচেরও ইচ্ছা বাংলাদেশের সঙ্গে আরও কাজ করার। সব ঠিক থাকলে মে মাসে হয়তো নতুন চুক্তি হতে পারে।’
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছে আছে জেমি ডে’রও। তাইতো নিজ বাড়িতে বসেই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে খুদে বা ভিডিও বার্তায় খেলোয়াড়দের দিচ্ছেন নানা নির্দেশনা। নিয়মিত যোগাযোগ করছেন বাফুফের সঙ্গে। এইতো দু’দিন আগে বাফুফের মাধ্যমে তিন’শ শ্রমজীবি মানুষকে একবেলার খাবার দিয়েছেন জেমি ডে। এসব কিছুই প্রমাণ করে তার আগ্রহের বিষয়টি। সেটি স্বীকার করে মানবজমিনকে জেমি ডে বলেন, ‘আমার ইচ্ছে আছে বাংলাদেশের সঙ্গে সর্ম্পকটা দীর্ঘদিন বজায় রাখার। আমি ছেলেদের সঙ্গে আরো কাজ করতে চাই। বিষয়টি নিয়ে দ্রুতই বাফুফের সঙ্গে আলোচনা করবো। হয়তো এখন ই-মেলের মাধ্যমে প্রাথমিক আলোচনা সেরে রাখবো। পরবর্তীতে বাংলাদেশে গিয়ে বাদবাকী কাজ শেষ করবো।’