খেলা
বুমরাহকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করায় পিএসএল ফ্র্যাঞ্চাইজিকে ধুয়ে দিলো ভারতীয়রা
স্পোর্টস ডেস্ক
৪ এপ্রিল ২০২০, শনিবার, ৫:৩৯ পূর্বাহ্ন
মাঠে কিংবা মাঠের বাইরে পাক-ভারত সমর্থকরা কথার লড়াইয়ে জড়িয়ে পড়ে হরহামেশাই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের যুগে এ লড়াই পেয়েছে ভিন্ন মাত্রা। সে আবহেই এবার টুইটারে বাদানুবাদে জড়িয়ে গেল দু’দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা। পাকিস্তান সুপার লীগের দল ইসলামাবাদ ইউনাইটেড সমর্থকদের ঘরের বাইরে বের না হতে পরামর্শমূলক একটি পোস্টের সঙ্গে যুক্ত করে দেয় জসপ্রীত বুমরাহ’র করা একটি ‘নো বল’। ভারতীয় পেসার নো বলটি করেছিলেন ২০১৭ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে। ওই বলে পাকিস্তান ওপেনার ফখর জামান আউট হলেও নো বলের কারণে জীবন পান। পরে ১১৪ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে হন ফাইনাল সেরা। শিরোপা জেতে পাকিস্তান।
বুমরাহ’র নো বলের সঙ্গে যুক্ত করা ওই পোস্টের ক্যাপশনে পিএসএল ফ্র্যাঞ্চাইজি দলটি লিখেছে, ‘লাইন পার হবেন না। এর জন্য আপনাকে চড়ামূল্য দিতে হবে। চলমান পরিস্থিতিতে ঘরে থাকুন। এটাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’ করোনা ভাইরাস সতর্কতা হিসেবে পোস্টটি করা হলেও ভারতীয় সমর্থকরা এটাকে সহজ ভাবে নেননি। রিটুইটে ধুয়ে দিয়েছে দলটিকে। ভারতীয়রা ২০১০ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে লর্ডসে মোহাম্মদ আমিরের করা নো বলের ছবি পোস্ট করে লিখেছে, ‘লাইন ক্রস করে আপনাদের জেতা শিরোপার চেয়ে বেশি বছর মূল্য দিতে হয়েছে তাদের।’ লর্ডসে স্পট ফিক্সিং কান্ডে অভিযুক্ত হয়েই পরবর্তীতে ৫ বছরের জন্য ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত হয়েছিলেন আমির। ফিক্সিং কান্ডে আমিরের সঙ্গে অভিযুক্ত হয়েছিলেন তার দুই সতীর্থ সালমান বাট ও মোহাম্মদ আসিফও। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আমির ক্রিকেটে ফিরলেও সালমান বাট ও মোহাম্মদ আসিফ আর ফিরতে পারেননি।
একজন ভারতীয় সমর্থকের বক্তব্য, ‘দুইবারের পিএসএল চ্যাম্পিয়ন দলের কাছ থেকে এমন পোস্ট আশা করিনি। চরম অপেশাদারিত্বের পরিচয় এটা।’
বুমরাহ’র নো বলের সঙ্গে যুক্ত করা ওই পোস্টের ক্যাপশনে পিএসএল ফ্র্যাঞ্চাইজি দলটি লিখেছে, ‘লাইন পার হবেন না। এর জন্য আপনাকে চড়ামূল্য দিতে হবে। চলমান পরিস্থিতিতে ঘরে থাকুন। এটাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’ করোনা ভাইরাস সতর্কতা হিসেবে পোস্টটি করা হলেও ভারতীয় সমর্থকরা এটাকে সহজ ভাবে নেননি। রিটুইটে ধুয়ে দিয়েছে দলটিকে। ভারতীয়রা ২০১০ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে লর্ডসে মোহাম্মদ আমিরের করা নো বলের ছবি পোস্ট করে লিখেছে, ‘লাইন ক্রস করে আপনাদের জেতা শিরোপার চেয়ে বেশি বছর মূল্য দিতে হয়েছে তাদের।’ লর্ডসে স্পট ফিক্সিং কান্ডে অভিযুক্ত হয়েই পরবর্তীতে ৫ বছরের জন্য ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত হয়েছিলেন আমির। ফিক্সিং কান্ডে আমিরের সঙ্গে অভিযুক্ত হয়েছিলেন তার দুই সতীর্থ সালমান বাট ও মোহাম্মদ আসিফও। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আমির ক্রিকেটে ফিরলেও সালমান বাট ও মোহাম্মদ আসিফ আর ফিরতে পারেননি।
একজন ভারতীয় সমর্থকের বক্তব্য, ‘দুইবারের পিএসএল চ্যাম্পিয়ন দলের কাছ থেকে এমন পোস্ট আশা করিনি। চরম অপেশাদারিত্বের পরিচয় এটা।’