করোনা আপডেট
জামাতা করোনায় আক্রান্ত, টেকনাফে ৮ বাড়ি লকডাউন
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার থেকে
৪ এপ্রিল ২০২০, শনিবার, ৮:২৭ পূর্বাহ্ন
টেকনাফের শ্বশুর বাড়ী থেকে ঢাকায় যাওয়া এক ব্যক্তির শরীরে করোনা ভাইরাসের আলামত পাওয়া গেছে। ফলে গত কয়েকদিন আগে তার সংস্পর্শে আসা টেকনাফের ১৫টি বাড়ি ও দোকান লকডাউন করেছে উপজেলা প্রশাসন। এর মধ্যে ৭টি দোকান ও ৮টি বাড়ি রয়েছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো: সাইফুল ইসলাম বলেন, ঢাকায় করোনা শনাক্ত এক র্যাব সদস্যর শ্বশুর বাড়ি টেকনাফ পৌরসভা পুরাতন পল্লানপাড়ায়।
কিছু দিন আগে তিনি এখান থেকে ফিরে করোনা আক্রান্ত হন। ফলে তার সংস্পর্শে আসা প্রায় ১৫টি বাড়ি ও দোকান লকডাউন করা হয়েছে।
তথ্য নিয়ে জানা যায়, গত ২০ মার্চ ঢাকা থেকে ওই ব্যক্তি টেকনাফ পৌরসভার পুরাতন পল্লান পাড়া এলাকায় তার শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে আসেন। এরপর তিনি গত ২৬ মার্চ টেকনাফ থেকে ঢাকায় চলে যান। তিনি ঢাকায় সর্দি, জ্বর ও কাশিতে আক্রান্ত হয়। এরপর ৩ এপ্রিল ঢাকায় পরীক্ষা করলে তার শরীরে কভিট-১৯ পজিটিভ পাওয়া যায়। তাকে আইসোলেশনে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে তার কাছ থেকে তথ্য নিয়ে চিকিৎসকরা জানতে পারেন তিনি অসুস্থ হওয়ার আগে টেকনাফে শ্বশুর বাড়িতে গিয়েছিলেন।
তারই সূত্র ধরেই শুক্রবার রাতেই টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো: সাইফুল ইসলাম, টেকনাফ মডেল থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. টিটু চন্দ্র শীলের নেতৃত্বে একটি টিম ঘটনাস্থলে পৌছে ওই ব্যক্তির শ্বশুর বাড়ীসহ এর আশে পাশে থাকা বেশ কয়েকটি দোকান ও বাড়ী লকডাউন করে দেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো: সাইফুল ইসলাম বলেন, ঢাকায় করোনা শনাক্ত এক র্যাব সদস্যর শ্বশুর বাড়ি টেকনাফ পৌরসভা পুরাতন পল্লানপাড়ায়।
কিছু দিন আগে তিনি এখান থেকে ফিরে করোনা আক্রান্ত হন। ফলে তার সংস্পর্শে আসা প্রায় ১৫টি বাড়ি ও দোকান লকডাউন করা হয়েছে।
তথ্য নিয়ে জানা যায়, গত ২০ মার্চ ঢাকা থেকে ওই ব্যক্তি টেকনাফ পৌরসভার পুরাতন পল্লান পাড়া এলাকায় তার শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে আসেন। এরপর তিনি গত ২৬ মার্চ টেকনাফ থেকে ঢাকায় চলে যান। তিনি ঢাকায় সর্দি, জ্বর ও কাশিতে আক্রান্ত হয়। এরপর ৩ এপ্রিল ঢাকায় পরীক্ষা করলে তার শরীরে কভিট-১৯ পজিটিভ পাওয়া যায়। তাকে আইসোলেশনে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে তার কাছ থেকে তথ্য নিয়ে চিকিৎসকরা জানতে পারেন তিনি অসুস্থ হওয়ার আগে টেকনাফে শ্বশুর বাড়িতে গিয়েছিলেন।
তারই সূত্র ধরেই শুক্রবার রাতেই টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো: সাইফুল ইসলাম, টেকনাফ মডেল থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. টিটু চন্দ্র শীলের নেতৃত্বে একটি টিম ঘটনাস্থলে পৌছে ওই ব্যক্তির শ্বশুর বাড়ীসহ এর আশে পাশে থাকা বেশ কয়েকটি দোকান ও বাড়ী লকডাউন করে দেন।