বিনোদন
ফোর্বস ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে বাংলাদেশের রাবা খান
স্টাফ রিপোর্টার
২০২০-০৪-০২
বিশ্বখ্যাত ম্যাগাজিন ফোর্বস প্রকাশ করেছে সফল ৩০ জন এশীয়র নাম। ৩০ বছরের কম বয়সীদের নিয়ে তৈরি এই তালিকার একেবারে প্রথমদিকে রয়েছেন বাংলাদেশের উদ্যোক্তা, কৌতুকশিল্পী ও ইউটিউবার রাবা খান। আজ (২ এপ্রিল) পত্রিকাটির এশিয় সংস্করণ প্রকাশ হয়েছে। যার প্রচ্ছদে স্থান পেয়েছে রাবা খানসহ এশিয়ার মোট ছয়জন সফল তরুণের মুখ। রাবার নামের পাশে বিশেষণে লেখা হয়েছে, তিনি জেকেএনকে ফ্যাশন ব্র্যান্ডের সত্ত্বাধিকারী ও দেশের প্রথম নারী ইউটিউব কমেডিয়ান। তালিকায় রাবা তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছেন। এতে প্রথমে আছেন ফিলিপাইনের লুইস মাবুলো। তিনি তার কোকাকো প্রজেক্টের জন্য আলোচিত। দ্বিতীয় স্থানে ইন্দোনেশিয়ার মারিয়াস সান্টানু। যিনি ক্যাটারিং ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত।
প্রতিদিন ১৪ হাজার মানুষ তার খাবার গ্রহণ করে। রাবা খান প্রতিটি বাংলাদেশের তরুণ-তরুণীর কাছে পরিচিত নাম। তিনি ভিডিও তৈরির মাধ্যমে নানারকম বিনোদন দিয়ে আসছেন। বিদ্রুপাত্মকভাবে সামাজিক সমস্যাও তুলে ধরছেন। কখনও তাকে গাইতে বা কারো বাচন রপ্ত করতে দেখা গেছে। বিশেষ করে পুরনো টিভি বিজ্ঞাপনে তার ঠোঁট মেলানো ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এছাড়া সমাজের নানা ধরনের চরিত্রগুলো তিনি অনুকরণ করে উপস্থাপন করেন। নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার পাশাপাশি লেখালেখিতে পাওয়া গেছে তাকে। ‘বান্ধবী’ নামে তার একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। এটি নিয়ে নানা আলোচনা ও সমালোচনার মুখেও পড়েছেন তিনি। বইটি প্রসঙ্গে ফোর্বসে দেওয়া বক্তব্যে রাবা বলেন, ‘আসলে আমি কমেডিয়ান; তাই লেখক হিসেবে আমাকে মেনে নিতে অনেকেরই সমস্যা হয়েছে।’ অথচ বইটি ‘বেস্টসেলার’ খেতাবও পায়। রাবা নিজের মাধ্যমে কাজ করার পাশাপাশি ২০১৮ সালে ইউনিসেফের তরুণ শুভেচ্ছদূত হিসেবেও কাজ করেছেন।

প্রতিদিন ১৪ হাজার মানুষ তার খাবার গ্রহণ করে। রাবা খান প্রতিটি বাংলাদেশের তরুণ-তরুণীর কাছে পরিচিত নাম। তিনি ভিডিও তৈরির মাধ্যমে নানারকম বিনোদন দিয়ে আসছেন। বিদ্রুপাত্মকভাবে সামাজিক সমস্যাও তুলে ধরছেন। কখনও তাকে গাইতে বা কারো বাচন রপ্ত করতে দেখা গেছে। বিশেষ করে পুরনো টিভি বিজ্ঞাপনে তার ঠোঁট মেলানো ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এছাড়া সমাজের নানা ধরনের চরিত্রগুলো তিনি অনুকরণ করে উপস্থাপন করেন। নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার পাশাপাশি লেখালেখিতে পাওয়া গেছে তাকে। ‘বান্ধবী’ নামে তার একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। এটি নিয়ে নানা আলোচনা ও সমালোচনার মুখেও পড়েছেন তিনি। বইটি প্রসঙ্গে ফোর্বসে দেওয়া বক্তব্যে রাবা বলেন, ‘আসলে আমি কমেডিয়ান; তাই লেখক হিসেবে আমাকে মেনে নিতে অনেকেরই সমস্যা হয়েছে।’ অথচ বইটি ‘বেস্টসেলার’ খেতাবও পায়। রাবা নিজের মাধ্যমে কাজ করার পাশাপাশি ২০১৮ সালে ইউনিসেফের তরুণ শুভেচ্ছদূত হিসেবেও কাজ করেছেন।