বিশ্বজমিন
হ্যারি ও মেগানকে নিরাপত্তার খরচ দিতে হবে: ট্রাম্প
মানবজমিন ডেস্ক
৩০ মার্চ ২০২০, সোমবার, ৪:১১ পূর্বাহ্ন
প্রিন্স হ্যারি ও তার স্ত্রী মেগান মার্কেল যুক্তরাষ্ট্রে থাকাকালীন সময়ে তাদের নিরাপত্তা খরচ নিজেদেরই বহন করতে হবে। মার্কিন সরকার তাদের নিরাপত্তার খরচ বহন করবে না। সম্প্রতি এক টুইটে এমনটা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। হ্যারি ও মেগান সম্প্রতি কানাডা ছেড়ে মেগানের জন্মস্থান লস এঞ্জেলসে বসববাস করেছেন বলে খবর প্রকাশিত হয়েছে। এরপরই এক টুইটে তাদের নিরাপত্তার খরচের কথাটি জানালেন ট্রাম্প। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
ট্রাম্প টুইটে নিজেকে বৃটিশ রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ও বৃটিশ রাজপরিবারের একজন অসাধারণ বন্ধু হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তবে সেজন্য হ্যারি ও মেগানের নিরাপত্তার খরচ মার্কিন সরকার বহন করবে না। ট্রাম্প বলেন, তাদের অর্থ পরিশোধ করতে হবে।
এদিকে, হ্যারি ও মেগানের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি নিরাপত্তা চাওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই তাদের। এক বিবৃতিতে ওই মুখপাত্র বলেন, তারা নিজেদের নিরাপত্তার জন্য বেসরকারি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছেন।
প্রসঙ্গত, আগামীকাল ৩১শে মার্চ রাজ দায়িত্ব ছেড়ে দেয়ার কথা রয়েছে হ্যারি ও মেগানের। এই দম্পতি জানিয়েছেন, চলতি বছরের বেশিরভাগ সময়ই তারা নিজেদের সন্তান আর্চিকে নিয়ে কানাডায় কাটিয়েছেন। গত মাসে কানাডা সরকার এক ঘোষণায় জানিয়েছে, রাজ পরিবারের উপাধি ছেড়ে দিলে সরকার আর তাদের নিরাপত্তা সহায়তা দেবে না। ট্রাম্পও কানাডা সরকারের পথই অনুসরণ করলেন।
ট্রাম্প টুইটে নিজেকে বৃটিশ রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ও বৃটিশ রাজপরিবারের একজন অসাধারণ বন্ধু হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তবে সেজন্য হ্যারি ও মেগানের নিরাপত্তার খরচ মার্কিন সরকার বহন করবে না। ট্রাম্প বলেন, তাদের অর্থ পরিশোধ করতে হবে।
এদিকে, হ্যারি ও মেগানের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি নিরাপত্তা চাওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই তাদের। এক বিবৃতিতে ওই মুখপাত্র বলেন, তারা নিজেদের নিরাপত্তার জন্য বেসরকারি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছেন।
প্রসঙ্গত, আগামীকাল ৩১শে মার্চ রাজ দায়িত্ব ছেড়ে দেয়ার কথা রয়েছে হ্যারি ও মেগানের। এই দম্পতি জানিয়েছেন, চলতি বছরের বেশিরভাগ সময়ই তারা নিজেদের সন্তান আর্চিকে নিয়ে কানাডায় কাটিয়েছেন। গত মাসে কানাডা সরকার এক ঘোষণায় জানিয়েছে, রাজ পরিবারের উপাধি ছেড়ে দিলে সরকার আর তাদের নিরাপত্তা সহায়তা দেবে না। ট্রাম্পও কানাডা সরকারের পথই অনুসরণ করলেন।