করোনা আপডেট
দেশে ২৪ ঘণ্টায় একজন করোনা রোগী শনাক্ত
স্টাফ রিপোর্টার
৩০ মার্চ ২০২০, সোমবার, ১২:৪৮ অপরাহ্ন
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এক ব্যক্তির দেহে করোনা ভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট ৪৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন। তাছাড়া আক্রান্তদের মধ্যে আরো চারজন সুস্থ হয়েছেন বলে জানিয়েছে আইইডিসিআর।
আজ সোমবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে এমআইএস বিভাগের পরিচালক মো. হাবিবুর রহমান।
ফ্লোরা বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় আইইডিসিআর এর হটলাইনে কল এসেছে ৪৭২৫টি। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৫৩ জনের। মোট নমুনা পরীক্ষা ১৩৩৮টি।
তিনি বলেন, গত দু’দিন দেশে কেউ আক্রান্ত না হওয়ায় অনেকে মনে করেছেন বাংলাদেশ ঝুঁকিমুক্ত। কিন্তু এটা ভাবার কোনো কারণ নেই। আমাদের প্রতিরোধ চালু রাখতে হবে। সাধারণ জনগণের প্রতি আবেদন আপনারা ঘরে থাকুন, আপনারা বের হবেন না। ঘরে থাকাটা অত্যন্ত জরুরি। সরকার যেসব নির্দেশনা দিয়েছে সে আপনাদের ভালোর জন্য দিয়েছে। নিতান্ত বাইরে বের হতে হলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করবেন।
এর আগে মো. হাবিবুর রহমান বলেন, দেশে ৫৫ হাজার মানুষ এখন কোয়ারেন্টিনে। কোয়ারেন্টিন মুক্ত করা হয়েছে ২৯ হাজার। বাকিরা এখনও আছেন। ঢাকা শহরে ৮টি সরকারি হাসপাতাল করোনা চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত।
আজ সোমবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে এমআইএস বিভাগের পরিচালক মো. হাবিবুর রহমান।
ফ্লোরা বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় আইইডিসিআর এর হটলাইনে কল এসেছে ৪৭২৫টি। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৫৩ জনের। মোট নমুনা পরীক্ষা ১৩৩৮টি।
তিনি বলেন, গত দু’দিন দেশে কেউ আক্রান্ত না হওয়ায় অনেকে মনে করেছেন বাংলাদেশ ঝুঁকিমুক্ত। কিন্তু এটা ভাবার কোনো কারণ নেই। আমাদের প্রতিরোধ চালু রাখতে হবে। সাধারণ জনগণের প্রতি আবেদন আপনারা ঘরে থাকুন, আপনারা বের হবেন না। ঘরে থাকাটা অত্যন্ত জরুরি। সরকার যেসব নির্দেশনা দিয়েছে সে আপনাদের ভালোর জন্য দিয়েছে। নিতান্ত বাইরে বের হতে হলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করবেন।
এর আগে মো. হাবিবুর রহমান বলেন, দেশে ৫৫ হাজার মানুষ এখন কোয়ারেন্টিনে। কোয়ারেন্টিন মুক্ত করা হয়েছে ২৯ হাজার। বাকিরা এখনও আছেন। ঢাকা শহরে ৮টি সরকারি হাসপাতাল করোনা চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত।