বিশ্বজমিন
করোনা: স্পেনে একদিনে ৮৩৮ জনের মৃত্যু, আরো কঠোর পদক্ষেপ
মানবজমিন ডেস্ক
২৯ মার্চ ২০২০, রবিবার, ১০:১১ পূর্বাহ্ন
স্পেনে করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে ৮৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। মহামারিটি ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে দেশটির জন্য এটিই একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। এমন পরিস্থিতিতে দেশটিতে আরো কঠোর পদক্ষেপ জারি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে দেশটিতে একটি লকডাউন জারি রয়েছে।
দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন অনুসারে, করোনা ভাইরাসে সবচেয়ে জর্জরিত অঞ্চল ইউরোপ। ইতালিতে প্রতিদিন প্রায় হাজার খানেক মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে। আক্রান্ত হচ্ছেন কয়েক হাজার। আক্রান্তের দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পরই ইতালির অবস্থান। তবে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ঘটেছে ইতালিতেই। সেখানে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ১০ হাজারের বেশি মানুষ। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন স্পেন। দেশটি ইতালির পথেই হাঁটছে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
রোববার সরকারি বিবৃতিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮৩৮ জন। এতে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৫২৮ জনে। এছাড়া, দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৮ হাজার ৭৯৭ জনে। আক্রান্তের দিক দিয়ে চীনের পরই স্পেনের অবস্থান। আক্রান্তের ধারা বজায় থাকলে সোমবারের মধ্যেই চীনকে ছাড়িয়ে যেতে পারে দেশটি।
এদিকে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দেশজুড়ে লকডাউনের পাশাপাশি আরো কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে স্পেন সরকার। সোমবার থেকে দুই সপ্তাহের জন্য সকল অনাবশ্যক কর্মীদের বাড়িতে থাকতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। স্প্যানিশ প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সাঞ্চেজ বলেন, এই পদক্ষেপ জনগণের চলাফেরা আরো সীমিত করবে। একইসঙ্গে সংক্রমণের হারও কমাবে। আমরা আমাদের নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটগুলো কিছুটা খালি করার সুযোগ পাবো।
দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন অনুসারে, করোনা ভাইরাসে সবচেয়ে জর্জরিত অঞ্চল ইউরোপ। ইতালিতে প্রতিদিন প্রায় হাজার খানেক মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে। আক্রান্ত হচ্ছেন কয়েক হাজার। আক্রান্তের দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পরই ইতালির অবস্থান। তবে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ঘটেছে ইতালিতেই। সেখানে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ১০ হাজারের বেশি মানুষ। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন স্পেন। দেশটি ইতালির পথেই হাঁটছে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
রোববার সরকারি বিবৃতিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮৩৮ জন। এতে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৫২৮ জনে। এছাড়া, দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৮ হাজার ৭৯৭ জনে। আক্রান্তের দিক দিয়ে চীনের পরই স্পেনের অবস্থান। আক্রান্তের ধারা বজায় থাকলে সোমবারের মধ্যেই চীনকে ছাড়িয়ে যেতে পারে দেশটি।
এদিকে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দেশজুড়ে লকডাউনের পাশাপাশি আরো কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে স্পেন সরকার। সোমবার থেকে দুই সপ্তাহের জন্য সকল অনাবশ্যক কর্মীদের বাড়িতে থাকতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। স্প্যানিশ প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সাঞ্চেজ বলেন, এই পদক্ষেপ জনগণের চলাফেরা আরো সীমিত করবে। একইসঙ্গে সংক্রমণের হারও কমাবে। আমরা আমাদের নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটগুলো কিছুটা খালি করার সুযোগ পাবো।