বাংলারজমিন
সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় এম্বুলেন্সে থাকা নবজাতক নিহত
সীতাকুন্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
২৯ মার্চ ২০২০, রবিবার, ৮:০৫ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুন্ডের মাদামবিবিরহাট এলাকায় এম্বুলেন্সকে লরির ধাক্কায় এক নবজাতক শিশু নিহত হয়েছে। এঘটনায় আহত হয়েছে আরো দুইজন। শনিবার দিবাগত রাতে মাদামবিবিরহাট¯’ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, বারৈয়ারহাট থেকে এম্বুলেন্সযোগে নবজাতক শিশুটিকে চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। পথিমধ্যে চট্টগ্রামমুখী একটি লরি এম্বুলেন্সকে পিছন থেকে ধাক্কা দিলে নবজাতক শিশুসহ দুইজন গুরত্বর আহত হয়। এসময় স্থানীয় বাসিন্দা মামুনুর রশিদ মামুন আহতদের বিএসবিএ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানকার ডাক্তাররা চিকিৎসা করাতে অপারগতা প্রকাশ করলে কুমিরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তারা শিশুটিকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে যায়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রবিবার সকালে শিশুটির মারা যায়। আহত অন্য দুইজনের মধ্যে একজন শিশুটির পিতা এবং অপরজন শিশুটির নানী বলে জানা যায়।
বারআউলিয়া হাইওয়ে পুলিশের এএসআই জসিম বলেন, দুর্ঘটনা কবলিত গাড়ী দুইটিকে থানায় নিয়ে আসা হয়।
ভাটিয়ারী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শাহিদুল ইসলাম শাহেদ বলেন, বিএসবিএ হাসপাতালের ডাক্তারা দুর্ঘটনায় আহত নবজাতক শিশুটিকে চিকিৎসা দিলে হয়তো শিশুটি বেঁচে যেত। মাদামবিবিরহাট থেকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে যেতে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হওয়ায় শিশুটির অনেক রক্তক্ষরণ হয়ে মারা যায়।
জানা যায়, বারৈয়ারহাট থেকে এম্বুলেন্সযোগে নবজাতক শিশুটিকে চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। পথিমধ্যে চট্টগ্রামমুখী একটি লরি এম্বুলেন্সকে পিছন থেকে ধাক্কা দিলে নবজাতক শিশুসহ দুইজন গুরত্বর আহত হয়। এসময় স্থানীয় বাসিন্দা মামুনুর রশিদ মামুন আহতদের বিএসবিএ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানকার ডাক্তাররা চিকিৎসা করাতে অপারগতা প্রকাশ করলে কুমিরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তারা শিশুটিকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে যায়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রবিবার সকালে শিশুটির মারা যায়। আহত অন্য দুইজনের মধ্যে একজন শিশুটির পিতা এবং অপরজন শিশুটির নানী বলে জানা যায়।
বারআউলিয়া হাইওয়ে পুলিশের এএসআই জসিম বলেন, দুর্ঘটনা কবলিত গাড়ী দুইটিকে থানায় নিয়ে আসা হয়।
ভাটিয়ারী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শাহিদুল ইসলাম শাহেদ বলেন, বিএসবিএ হাসপাতালের ডাক্তারা দুর্ঘটনায় আহত নবজাতক শিশুটিকে চিকিৎসা দিলে হয়তো শিশুটি বেঁচে যেত। মাদামবিবিরহাট থেকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে যেতে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হওয়ায় শিশুটির অনেক রক্তক্ষরণ হয়ে মারা যায়।