করোনা আপডেট
ফ্রান্সে সরকার করোনাভাইরাসের ঔষধ আবিষ্কারে অনুমোদন দিল
আব্দুল মোমিত(রোমেল)ফ্রান্সে থেকে
২৯ মার্চ ২০২০, রবিবার, ১:৪৫ পূর্বাহ্ন
করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে সারা বিশ্বে যখন লাশের মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে তখন ফ্রান্সের একটি হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা সুখবর দিলেন ফ্রান্স জাতিকে।
গত ২৬শে মার্চ ফ্রান্স সরকার “হাইড্রোক্সাইক্লোরোকুইন” নামক ওষুধ করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের প্রতিষেধক হিসেবে ব্যবহার করার অনুমোদন দিয়েছে । ঔষধটি করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক হিসেবে ৮০% কার্যকর বলে জানিয়েছেন ফ্রান্সের দক্ষিণে অবস্থিত মার্সাই এর ডাক্তাররা । ডাক্তাররা দাবি করছেন ইতিমধ্যে সফল ভাবে করোনাভাইরাস নির্মুল করতে La chloroquine ঔষুধ ব্যবহার করে আসছিলেন। এটা নতুন কোনো আবিষ্কার নয়। গত ৭০ বছর যাবৎ এই ঔষুধ ম্যালেরিয়া নির্মূলের কার্যকরী ভূমিকা রাখছে।
এক মাস আগে মার্সাই এর গবেষকরা কিছু করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীর উপর এই ঔষুধ প্রয়োগ করেন এবং সফল হন। এই ধারণার মূলে যিনি আছেন তিনি হলেন প্রফেসর দিদিয়ের রাউল্ট। । আপাতত এটা শুধুমাত্র স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোতে দেওয়া সম্ভব হবে । তবে করোনাভাইরাস চিকিৎসার জন্য সরাসরি ফ্রান্সের কোন ফার্মেসি থেকে কেনা যাবে না ।।
ফ্রান্সে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত (২৬শে মার্চ) মৃত্যু হয়েছে মোট ১৬৯৬ জনের এবং আক্রান্ত হয়েছেন ২৯১৫৫ জন । সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪৯৪৮ জন।
গত ২৬শে মার্চ ফ্রান্স সরকার “হাইড্রোক্সাইক্লোরোকুইন” নামক ওষুধ করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের প্রতিষেধক হিসেবে ব্যবহার করার অনুমোদন দিয়েছে । ঔষধটি করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক হিসেবে ৮০% কার্যকর বলে জানিয়েছেন ফ্রান্সের দক্ষিণে অবস্থিত মার্সাই এর ডাক্তাররা । ডাক্তাররা দাবি করছেন ইতিমধ্যে সফল ভাবে করোনাভাইরাস নির্মুল করতে La chloroquine ঔষুধ ব্যবহার করে আসছিলেন। এটা নতুন কোনো আবিষ্কার নয়। গত ৭০ বছর যাবৎ এই ঔষুধ ম্যালেরিয়া নির্মূলের কার্যকরী ভূমিকা রাখছে।
এক মাস আগে মার্সাই এর গবেষকরা কিছু করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীর উপর এই ঔষুধ প্রয়োগ করেন এবং সফল হন। এই ধারণার মূলে যিনি আছেন তিনি হলেন প্রফেসর দিদিয়ের রাউল্ট। । আপাতত এটা শুধুমাত্র স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোতে দেওয়া সম্ভব হবে । তবে করোনাভাইরাস চিকিৎসার জন্য সরাসরি ফ্রান্সের কোন ফার্মেসি থেকে কেনা যাবে না ।।
ফ্রান্সে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত (২৬শে মার্চ) মৃত্যু হয়েছে মোট ১৬৯৬ জনের এবং আক্রান্ত হয়েছেন ২৯১৫৫ জন । সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪৯৪৮ জন।