করোনা আপডেট
শেবাচিমে করোনা ইউনিটে ৮ ঘন্টার ব্যবধানে ২ রোগীর মৃত্যু
স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল থেকে
২৯ মার্চ ২০২০, রবিবার, ৯:০৫ পূর্বাহ্ন
বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে মাত্র ৮ ঘন্টার ব্যবধানে করোনা সন্দেহে ভর্তি হওয়া ২ রোগী মারা গেছে। এদের মধ্যে একজন নারী। শনিবার রাত ১২ টায় ঐ নারীর মৃত্যুর রেশ না কাটতেই আজ সকাল ৮টায় এক রোগী মারা যান। তাকেও জ্বর কাশি নিয়ে শেবাচিম হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছিল।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, পটুয়াখালীর একটি ব্যাংকে কাজ করত ৪০ বছর বয়সী ঐ ব্যাক্তি। বুধবার রাতে তিনি প্রচন্ড জ্বর ও কাশি নিয়ে তাকে ভর্তি করা হয় করোনা ইউনিটে। আজ সকাল ৮টায় তিনি মারা যান। যেহেতু শেবাচিম হাসপাতালে করোনা পরীক্ষার কোন কিটসহ রোগ নির্ণয়ে কোন কিছুই নেই, তাই এই দুই রোগীর মৃত্যুর কারণ করোনা সন্দেহ করা হলেও সরাসরি কিউ কিছু বলছেন না। তবে হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ বাকির হোসেন জানান, বুধবার রাতে পটুয়াখালীর বাউফল থেকে ঐ রোগী হাসপাতালে আসেন। তার দেহে করোনার উপসর্গ থাকায় করোনা ইউনিটে ভর্তি করা হয়। ঢাকায় তার রক্ত ও কফ পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। রিপোর্ট হাতে আসার আগেই আজ সকালে তার মৃত্যু হয়। এখন এ রোগীর সৎকার কিভাবে হবে তা প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্তের পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
এদিকে শনিবার (২৮ মার্চ) দিবাগত রাত ১২টা ৫ মিনিটের দিকে (রবিবার ২৯ মার্চ) এক নারী রোগীর মৃত্যু হয়। এর মাত্র ১৫ মিনিট আগে ওই রোগীকে শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নিয়ে আসেন তার স্বজনরা। বরিশাল নগরীর কাউনিয়া পুড়ানপাড়া এলাকার তার বাড়ি। তিনি ২ সন্তানের জননী ছিলেন। হাসপাতালে মারা যাওয়ার পরপরই স্বজনরা তার মৃতদেহ বাসায় নিয়ে যান।
নিরু বেগমকে হাসপাতালে আনার পর রোগীর স্বজনদের কাছ থেকে উপসর্গ শুনে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে করোনা ইউনিটে প্রেরন করেন। সেখানে পৌঁছানোর সাথে সাথে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই রোগীকে মৃত ঘোষনা করেন বলে জানান হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. বাকির হোসেন।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, পটুয়াখালীর একটি ব্যাংকে কাজ করত ৪০ বছর বয়সী ঐ ব্যাক্তি। বুধবার রাতে তিনি প্রচন্ড জ্বর ও কাশি নিয়ে তাকে ভর্তি করা হয় করোনা ইউনিটে। আজ সকাল ৮টায় তিনি মারা যান। যেহেতু শেবাচিম হাসপাতালে করোনা পরীক্ষার কোন কিটসহ রোগ নির্ণয়ে কোন কিছুই নেই, তাই এই দুই রোগীর মৃত্যুর কারণ করোনা সন্দেহ করা হলেও সরাসরি কিউ কিছু বলছেন না। তবে হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ বাকির হোসেন জানান, বুধবার রাতে পটুয়াখালীর বাউফল থেকে ঐ রোগী হাসপাতালে আসেন। তার দেহে করোনার উপসর্গ থাকায় করোনা ইউনিটে ভর্তি করা হয়। ঢাকায় তার রক্ত ও কফ পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। রিপোর্ট হাতে আসার আগেই আজ সকালে তার মৃত্যু হয়। এখন এ রোগীর সৎকার কিভাবে হবে তা প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্তের পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
এদিকে শনিবার (২৮ মার্চ) দিবাগত রাত ১২টা ৫ মিনিটের দিকে (রবিবার ২৯ মার্চ) এক নারী রোগীর মৃত্যু হয়। এর মাত্র ১৫ মিনিট আগে ওই রোগীকে শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নিয়ে আসেন তার স্বজনরা। বরিশাল নগরীর কাউনিয়া পুড়ানপাড়া এলাকার তার বাড়ি। তিনি ২ সন্তানের জননী ছিলেন। হাসপাতালে মারা যাওয়ার পরপরই স্বজনরা তার মৃতদেহ বাসায় নিয়ে যান।
নিরু বেগমকে হাসপাতালে আনার পর রোগীর স্বজনদের কাছ থেকে উপসর্গ শুনে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে করোনা ইউনিটে প্রেরন করেন। সেখানে পৌঁছানোর সাথে সাথে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই রোগীকে মৃত ঘোষনা করেন বলে জানান হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. বাকির হোসেন।