বাংলারজমিন
মিল্কভিটা বন্ধ
দুধ নিয়ে বিপাকে খামারীরা
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
২৭ মার্চ ২০২০, শুক্রবার, ৪:৩৮ পূর্বাহ্ন
করোনা ভাইরাসের প্রভাবের কারনে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের বাঘাবাড়ি মিল্কভিটা কারখানা বন্ধ রাখা হয়েছে। এ কারণে পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলার দেড় লাখ দুগ্ধ উৎপাদনকারী খামারীরা গরুর দুধ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। এ অবস্থায় খোলাবাজারে স্বল্প মূল্যে দুধ বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন তারা।
বাঘাবাড়ি মিল্কভিটা কারখানার ডিজিএম ডা.ইদ্রিস আলী জানান, সরকারি নির্দেশে ফ্যাক্টরি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আবার নির্দেশ দিলে ফ্যাক্টরি চালু করা হবে। তিনি বলেন, ৯০০ মেট্রিক টন উৎপাদিত গুঁড়ো দুধ অবিক্রিত অবস্থায় মিল্কভিটার গুদামে মজুত রয়েছে। যে কারনে নতুন করে গুঁড়ো দুধ উৎপাদন করাও সম্ভব হচ্ছে না। ফলে কারখানার কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। মিষ্টির দোকান ও চা স্টল বন্ধ এবং হাটবাজারে লোক সমাগম কমে যাওয়ায় খোলা বাজারেও খুচরা দুধের চাহিদা কমে গেছে। যে কারনে খামারিরা তাদের উৎপাদিত দুধ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। এতে খামারিদের সাময়িক অসুবিধা হলেও আমাদের কিছু করার নেই বলেন, এই কর্মকর্তা।
এদিকে খামারিরা জানান, মিল্কভিটার পাশাপাশি বেসরকারিভাবে গড়ে উঠা দুধ প্রক্রিয়াজাতকারি প্রতিষ্ঠানগুলোই হল খামারি ও কৃষকদের দুধ বিক্রির প্রধান ভরসা। শুধুমাত্র প্রাণ ডেইরি কোম্পানী গুঁড়ো দুধ তৈরির জন্য প্রতিদিন ১ লাখ লিটার দুধ সংগ্রহ অব্যাহত রাখলেও বাকি ৯ লাখ লিটার দুধ নিয়ে খামারিরা বিপাকে পড়েছেন। এ অবস্থায় গত দু’দিন হল অধিকাংশ কৃষক ও খামারিরা স্থানীয় বাজারগুলোতে ও ভ্যানে করে গ্রামে গ্রামে ফেরি করে ২০ থেকে ২৫ টাকা লিটার দরে দুধ বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। আবার অনেকে ক্রেতা না পেয়ে ১০/১৫ টাকা লিটারেও দুধ বিক্রি করছেন।
মিল্কভিটার আওতাধীন শাহজাদপুর উপজেলার পোতাজিয়া দুগ্ধ উৎপাদনকারি সমবায় সমিতির সভাপতি ওয়াজ আলী জানান, মিল্কভিটা বন্ধ থাকায় তাদের সমিতিভুক্ত খামারিরা দুধ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। তারা পানির দরে ফেরি করে দুধ বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। এতে তারা লোকসানের মুখে পড়ছেন।
ভাঙ্গুড়া দুগ্ধ উৎপাদনকারি সমবায় সমিতির সভাপতি ফজলুর রহমান জানান, পাবনার ভাঙ্গুড়া ও চাটমোহর উপজেলার কৃষকরা ২০ থেকে ২৫ টাকা দরে দুধ বিক্রি করছে। আবার অনেককে স্থান ভেদে ১৫ টাকা দরেও দুধ বিক্রি করতে দেখা গেছে। এ অবস্থায় দুগ্ধ শিল্প টিকিয়ে রাখতে সরকারকে দ্রুত বিকল্প পদক্ষেপ গ্রহনের দাবী জানিয়েছেন এই খামারি।
বাঘাবাড়ি মিল্কভিটা কারখানার ডিজিএম ডা.ইদ্রিস আলী জানান, সরকারি নির্দেশে ফ্যাক্টরি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আবার নির্দেশ দিলে ফ্যাক্টরি চালু করা হবে। তিনি বলেন, ৯০০ মেট্রিক টন উৎপাদিত গুঁড়ো দুধ অবিক্রিত অবস্থায় মিল্কভিটার গুদামে মজুত রয়েছে। যে কারনে নতুন করে গুঁড়ো দুধ উৎপাদন করাও সম্ভব হচ্ছে না। ফলে কারখানার কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। মিষ্টির দোকান ও চা স্টল বন্ধ এবং হাটবাজারে লোক সমাগম কমে যাওয়ায় খোলা বাজারেও খুচরা দুধের চাহিদা কমে গেছে। যে কারনে খামারিরা তাদের উৎপাদিত দুধ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। এতে খামারিদের সাময়িক অসুবিধা হলেও আমাদের কিছু করার নেই বলেন, এই কর্মকর্তা।
এদিকে খামারিরা জানান, মিল্কভিটার পাশাপাশি বেসরকারিভাবে গড়ে উঠা দুধ প্রক্রিয়াজাতকারি প্রতিষ্ঠানগুলোই হল খামারি ও কৃষকদের দুধ বিক্রির প্রধান ভরসা। শুধুমাত্র প্রাণ ডেইরি কোম্পানী গুঁড়ো দুধ তৈরির জন্য প্রতিদিন ১ লাখ লিটার দুধ সংগ্রহ অব্যাহত রাখলেও বাকি ৯ লাখ লিটার দুধ নিয়ে খামারিরা বিপাকে পড়েছেন। এ অবস্থায় গত দু’দিন হল অধিকাংশ কৃষক ও খামারিরা স্থানীয় বাজারগুলোতে ও ভ্যানে করে গ্রামে গ্রামে ফেরি করে ২০ থেকে ২৫ টাকা লিটার দরে দুধ বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। আবার অনেকে ক্রেতা না পেয়ে ১০/১৫ টাকা লিটারেও দুধ বিক্রি করছেন।
মিল্কভিটার আওতাধীন শাহজাদপুর উপজেলার পোতাজিয়া দুগ্ধ উৎপাদনকারি সমবায় সমিতির সভাপতি ওয়াজ আলী জানান, মিল্কভিটা বন্ধ থাকায় তাদের সমিতিভুক্ত খামারিরা দুধ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। তারা পানির দরে ফেরি করে দুধ বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। এতে তারা লোকসানের মুখে পড়ছেন।
ভাঙ্গুড়া দুগ্ধ উৎপাদনকারি সমবায় সমিতির সভাপতি ফজলুর রহমান জানান, পাবনার ভাঙ্গুড়া ও চাটমোহর উপজেলার কৃষকরা ২০ থেকে ২৫ টাকা দরে দুধ বিক্রি করছে। আবার অনেককে স্থান ভেদে ১৫ টাকা দরেও দুধ বিক্রি করতে দেখা গেছে। এ অবস্থায় দুগ্ধ শিল্প টিকিয়ে রাখতে সরকারকে দ্রুত বিকল্প পদক্ষেপ গ্রহনের দাবী জানিয়েছেন এই খামারি।