অনলাইন
সাজেকে হামে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছেই
রাঙামাটি প্রতিনিধি
২৬ মার্চ ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১২:০৫ অপরাহ্ন
দুর্গম সাজেকের ৩ গ্রামে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে হাম। এই রোগে আক্রান্ত ১২৩ শিশু সংকটাপন্ন। তাদের মধ্যে অধিক সংকটাপন্ন একই পরিবারের ৫ শিশুকে হেলিকপ্টারে করে চট্টগ্রামস্থ সেনানিবাস হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায় সেনাবাহিনী।
উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে নেয়া শিশুরা হলো- প্রহিত ত্রিপুরা (৭), রখেন ত্রিপুরা (৮), রকেট ত্রিপুরা (৯), নহেন্দ্র ত্রিপুরা (১০) ও দিপায়ন ত্রিপুরা (১১)। এরা সবাই শিয়ালদহ মৌজার লংথিয়ান পাড়ার বাসিন্দা অনীল মোহন ত্রিপুরার সন্তান। তারা সবাই সর্ম্পকে আপন ভাই। বুধবার বিকেলে তাদেরকে চট্টগ্রাম নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে সেনাবাহিনীর চট্টগ্রাম জিওসি অফিস থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।
এদিকে এখনো সাজেক ইউনিয়নের পাঁচটি গ্রামে ১২৩ শিশু হামে আক্রান্ত রয়েছে। তাদের চিকিৎসা সেবায় কাজ করছে স্বাস্থ্য বিভাগের তিনটি, সেনাবাহিনী ও বিজিবি’র দুইটিসহ সর্বমোট ৫টি মেডিকেল টিম।
গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে সাজেক ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের অরুন পাড়া, লাংকাটান পাড়া ও হাইচ্যাপাড়া এই তিনটি এলাকায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্যানুসারে সর্বমোট ১২৩টি শিশু হামে আক্রান্ত রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ১৭০নং তুইছুই মৌজাস্থ ৭নং ওয়ার্ডের মেম্বার জৌপৈই থাং ত্রিপুরা। করোনা ভাইরাসের সংক্রামক থেকে বাঁচতে সারাবিশ্বের মানুষ যখন চরম উৎকন্ঠায় দিনানিপাত করছে ঠিক এই কঠিন সময়ে সাজেকে একের পর এক শিশুর হামে আক্রান্তের ঘটনায় বেশ ভাবিয়ে তুলেছে অত্রাঞ্চলের বাসিন্দা ও স্থানীয় প্রশাসনকে।
ইতিমধ্যেই আক্রান্তদের চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে বাঘাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার সেনাবাহিনীর ও বিজিবির তত্ত্বাবধানে আরও একটি চিকিৎসক দল লংথিয়ান পাড়ায় পাঠানো হয়। ওই মেডিকেল টিমের সঙ্গে প্রয়োজনীয় খাবার এবং ওষুধ সামগ্রীও আনা হয়েছে। আক্রান্ত শিশুদের মাঝে পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে।
উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে নেয়া শিশুরা হলো- প্রহিত ত্রিপুরা (৭), রখেন ত্রিপুরা (৮), রকেট ত্রিপুরা (৯), নহেন্দ্র ত্রিপুরা (১০) ও দিপায়ন ত্রিপুরা (১১)। এরা সবাই শিয়ালদহ মৌজার লংথিয়ান পাড়ার বাসিন্দা অনীল মোহন ত্রিপুরার সন্তান। তারা সবাই সর্ম্পকে আপন ভাই। বুধবার বিকেলে তাদেরকে চট্টগ্রাম নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে সেনাবাহিনীর চট্টগ্রাম জিওসি অফিস থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।
এদিকে এখনো সাজেক ইউনিয়নের পাঁচটি গ্রামে ১২৩ শিশু হামে আক্রান্ত রয়েছে। তাদের চিকিৎসা সেবায় কাজ করছে স্বাস্থ্য বিভাগের তিনটি, সেনাবাহিনী ও বিজিবি’র দুইটিসহ সর্বমোট ৫টি মেডিকেল টিম।
গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে সাজেক ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের অরুন পাড়া, লাংকাটান পাড়া ও হাইচ্যাপাড়া এই তিনটি এলাকায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্যানুসারে সর্বমোট ১২৩টি শিশু হামে আক্রান্ত রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ১৭০নং তুইছুই মৌজাস্থ ৭নং ওয়ার্ডের মেম্বার জৌপৈই থাং ত্রিপুরা। করোনা ভাইরাসের সংক্রামক থেকে বাঁচতে সারাবিশ্বের মানুষ যখন চরম উৎকন্ঠায় দিনানিপাত করছে ঠিক এই কঠিন সময়ে সাজেকে একের পর এক শিশুর হামে আক্রান্তের ঘটনায় বেশ ভাবিয়ে তুলেছে অত্রাঞ্চলের বাসিন্দা ও স্থানীয় প্রশাসনকে।
ইতিমধ্যেই আক্রান্তদের চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে বাঘাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার সেনাবাহিনীর ও বিজিবির তত্ত্বাবধানে আরও একটি চিকিৎসক দল লংথিয়ান পাড়ায় পাঠানো হয়। ওই মেডিকেল টিমের সঙ্গে প্রয়োজনীয় খাবার এবং ওষুধ সামগ্রীও আনা হয়েছে। আক্রান্ত শিশুদের মাঝে পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে।