শেষের পাতা
কক্সবাজারে প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার থেকে
২৫ মার্চ ২০২০, বুধবার, ৮:৩১ পূর্বাহ্ন
কক্সবাজারে প্রথম একজন করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। তিনি ১৩ই মার্চ ওমরাহ হজ পালন করে সৌদি আরব থেকে বাংলাদেশে আসেন। তার নাম মোসলিমা খাতুন। তিনি চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের রশিদ আহমদের স্ত্রী এবং কক্সবাজার মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ সোলাইমানের মাতা। তার আনুমানিক বয়স ৬৫ বছর। তিনি কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ৫০১ নাম্বার কেবিনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। কক্সবাজার সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাক্তার মোহাম্মদ মহিউদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে এ খবর প্রকাশ হলে সর্বত্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ওই রোগী ১৮ই মার্চ জ্বর, কাশি, গলা ব্যথা ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। করোনা সন্দেহে পরীক্ষা করার জন্য ২২শে মার্চ ঢাকাস্থ আইইডিসিআরে নমুনা পাঠানো হয়েছিল। গতকাল পাঠানো রিপোর্টে করোনা ভাইরাস পজেটিভ আসে। মুসলিমা খাতুন বর্তমানে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ৫০১নং কেবিনে রয়েছেন। বিশেষ এম্বুলেন্সে করে তাকে চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট এলাকার করোনা ভাইরাসের চিকিৎসা কেন্দ্রে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
এ ঘটনায় ডাক্তারদের মধ্যেও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের ১০ চিকিৎসকসহ মোট ২১ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে। সেখানে ৮ জন নার্স ও ৩ জন ক্লিনার রয়েছে।
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোহাম্মদ মহিউদ্দিন জানিয়েছেন, জেলা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. মোহাম্মদ শাহীন আবদুর রহমান চৌধুরী জানিয়েছেন, মোসলিমা খাতুন কয়েকদিন আগে থেকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। তার রোগের লক্ষণে করোনা ভাইরাস মনে হওয়ায় তার শরীরের স্যাম্পল পরীক্ষার জন্য ঢাকার আইইডিসিআর এর ল্যাবে পাঠানো হয়েছিল। গতকাল বেলা ১২টার দিকে তারা পৌঁছে। সেখানে তার রিপোর্টে করোনা ভাইরাস জীবাণু পজেটিভ পাওয়া যায়। অর্থাৎ রিপোর্টে মোসলিমা খাতুনের শরীরে করোনা ভাইরাস জীবাণু আক্রান্ত হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। মোসলিমা খাতুন বয়স্ক রোগী হওয়ায় কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে আগে থেকেই প্রস্তুতকৃত ১০ বেডের করোনা আইসোলেশন ইউনিটে রেখে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে বলে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোহাম্মদ মহিউদ্দিন জানিয়েছেন।
এদিকে এ খবর প্রকাশ হলে সর্বত্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ওই রোগী ১৮ই মার্চ জ্বর, কাশি, গলা ব্যথা ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। করোনা সন্দেহে পরীক্ষা করার জন্য ২২শে মার্চ ঢাকাস্থ আইইডিসিআরে নমুনা পাঠানো হয়েছিল। গতকাল পাঠানো রিপোর্টে করোনা ভাইরাস পজেটিভ আসে। মুসলিমা খাতুন বর্তমানে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ৫০১নং কেবিনে রয়েছেন। বিশেষ এম্বুলেন্সে করে তাকে চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট এলাকার করোনা ভাইরাসের চিকিৎসা কেন্দ্রে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
এ ঘটনায় ডাক্তারদের মধ্যেও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের ১০ চিকিৎসকসহ মোট ২১ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে। সেখানে ৮ জন নার্স ও ৩ জন ক্লিনার রয়েছে।
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোহাম্মদ মহিউদ্দিন জানিয়েছেন, জেলা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. মোহাম্মদ শাহীন আবদুর রহমান চৌধুরী জানিয়েছেন, মোসলিমা খাতুন কয়েকদিন আগে থেকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। তার রোগের লক্ষণে করোনা ভাইরাস মনে হওয়ায় তার শরীরের স্যাম্পল পরীক্ষার জন্য ঢাকার আইইডিসিআর এর ল্যাবে পাঠানো হয়েছিল। গতকাল বেলা ১২টার দিকে তারা পৌঁছে। সেখানে তার রিপোর্টে করোনা ভাইরাস জীবাণু পজেটিভ পাওয়া যায়। অর্থাৎ রিপোর্টে মোসলিমা খাতুনের শরীরে করোনা ভাইরাস জীবাণু আক্রান্ত হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। মোসলিমা খাতুন বয়স্ক রোগী হওয়ায় কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে আগে থেকেই প্রস্তুতকৃত ১০ বেডের করোনা আইসোলেশন ইউনিটে রেখে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে বলে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোহাম্মদ মহিউদ্দিন জানিয়েছেন।