খেলা
জাতি,ধর্ম ভুলে করোনার বিপক্ষে লড়াইয়ে সবাইকে এক হওয়ার আহবান শোয়েব আখতারের
স্পোর্টস ডেস্ক
২৩ মার্চ ২০২০, সোমবার, ১২:৫৬ অপরাহ্ন
মহামারি আকার ধারণ করা করোনা ভাইরাসের বিপক্ষে লড়তে জাতি, ধর্ম কিংবা অর্থনৈতিক অবস্থান ভুলে একে অপরকে সাহায্যের হাত বাড়াতে বললেন পাকিস্তানের সাবেক পেসার শোয়েব আখতার। নিজের ইউটিউব চ্যানেলে দেয়া এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘এই সঙ্কটময় মুহূর্তে সবাইকে এক হয়ে লড়তে হবে। ‘বৈশ্বিক যোদ্ধা’ হয়ে করোনা ভাইরাসকে রুখতে হবে। বিধি নিষেধগুলো মেনে চলুন।। না মানলে এটি আরও ছড়িয়ে পড়বে।’
যারা খাদ্য মজুত করে নিত্যপণ্যের বাজারে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করেছেন তাদের সমালোচনা করে পাকিস্তানের সাবেক এই গতি তারকা বলেন, ‘ধনীরা এই সময়টা সহজেই কাটিয়ে দিতে পারবে। কিন্তু যারা দিনে আনে দিনে খায় তাদের কথা একবার ভাবুন। অনেকেই তিন মাস পর্যন্ত খাবার মজুত করেছেন। কিন্তু আপনি এই তিনমাস যে বেঁচে থাকবেন এর নিশ্চয়তা আছে? সবাইকে অনুরোধ করছি খাবারসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস মজুদ করবেন না। দিনমজুর যারা আছেন তারা সবচেয়ে কঠিন অবস্থায় রয়েছে। ‘কার ধর্ম কি’ সেটার আগে আমরা মানুষ এ কথাটা ভাবুন। সামর্থ্য অনুযায়ী একে অপরকে সাহায্য করুন। সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য তহবিল সংগ্রহ করুন। এখন সময় মানুষ হিসেবে একে অপরের পাশে দাঁড়ানোর।’
এর আগে করোনা ভাইরাস ছড়ানোর জন্য চীনাদের খাদ্যাভাসের সমালোচনা করে শোয়েব আখতার বলেছিলেন, ‘চায়নিজরা কিভাবে বাদুড়, কুকুর, বিড়াল খায় সেটা আমার বোধগম্য নয়। এসব প্রাণী থেকে তৈরিকৃত খাবার খাওয়ার কারণে সারা বিশ্বে তারা একাধিক ভাইরাস ছড়িয়েছে। সর্বশেষ করোনা ভাইরাসের কারণে পুরো বিশ্ব এখন ঝুঁকির মুখে। টুরিজম শিল্পে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনীতিতেও বিরূপ প্রভাব পড়েছে। এককথায় সারা বিশ্ব অচল হওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আমি চীনের মানুষের বিপক্ষে নয়। সেদেশের বন্যপ্রাণী আইনের বিপক্ষে আমি। এসব প্রাণী খাওয়া সম্ভত তাদের সংস্কৃতির অংশ। কিন্তু এ বিষয়টি যখন পুরো মানবজাতিকে হুমকির মুখে ফেলেছে তখন সেটা ত্যাগ করা উচিত।’
যারা খাদ্য মজুত করে নিত্যপণ্যের বাজারে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করেছেন তাদের সমালোচনা করে পাকিস্তানের সাবেক এই গতি তারকা বলেন, ‘ধনীরা এই সময়টা সহজেই কাটিয়ে দিতে পারবে। কিন্তু যারা দিনে আনে দিনে খায় তাদের কথা একবার ভাবুন। অনেকেই তিন মাস পর্যন্ত খাবার মজুত করেছেন। কিন্তু আপনি এই তিনমাস যে বেঁচে থাকবেন এর নিশ্চয়তা আছে? সবাইকে অনুরোধ করছি খাবারসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস মজুদ করবেন না। দিনমজুর যারা আছেন তারা সবচেয়ে কঠিন অবস্থায় রয়েছে। ‘কার ধর্ম কি’ সেটার আগে আমরা মানুষ এ কথাটা ভাবুন। সামর্থ্য অনুযায়ী একে অপরকে সাহায্য করুন। সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য তহবিল সংগ্রহ করুন। এখন সময় মানুষ হিসেবে একে অপরের পাশে দাঁড়ানোর।’
এর আগে করোনা ভাইরাস ছড়ানোর জন্য চীনাদের খাদ্যাভাসের সমালোচনা করে শোয়েব আখতার বলেছিলেন, ‘চায়নিজরা কিভাবে বাদুড়, কুকুর, বিড়াল খায় সেটা আমার বোধগম্য নয়। এসব প্রাণী থেকে তৈরিকৃত খাবার খাওয়ার কারণে সারা বিশ্বে তারা একাধিক ভাইরাস ছড়িয়েছে। সর্বশেষ করোনা ভাইরাসের কারণে পুরো বিশ্ব এখন ঝুঁকির মুখে। টুরিজম শিল্পে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনীতিতেও বিরূপ প্রভাব পড়েছে। এককথায় সারা বিশ্ব অচল হওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আমি চীনের মানুষের বিপক্ষে নয়। সেদেশের বন্যপ্রাণী আইনের বিপক্ষে আমি। এসব প্রাণী খাওয়া সম্ভত তাদের সংস্কৃতির অংশ। কিন্তু এ বিষয়টি যখন পুরো মানবজাতিকে হুমকির মুখে ফেলেছে তখন সেটা ত্যাগ করা উচিত।’