খেলা
দিবালা এবার সত্যিই করোনায় আক্রান্ত
স্পোর্টস ডেস্ক
২৩ মার্চ ২০২০, সোমবার, ৮:১৬ পূর্বাহ্ন
ক্লাব সতীর্থ দানিয়েলে রুগানি গত ১১ই মার্চ করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর বান্ধবীসহ কোয়ারেন্টাইনে পাওলো দিবালা। তখনই আর্জেন্টিনা, চিলি ও ইতালিয়ান সংবাদমাধ্যমে খবর আসে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড দিবালাও। তবে সে খবরকে উড়িয়ে দেন খোদ দিবালা। তিনি জানিয়েছিলেন, করোনা পরীক্ষার ফল হাতে আসার পরই বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে। শনিবার রাতে পাওয়া রিপোর্টে করোনায় পজিটিভ হয়েছেন ২৬ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড। করোনায় আক্রান্ত তার বান্ধবী ওরিয়ানা সাবতিনিও। দিবালা নিজেই জানিয়েছেন করোনায় পজিটিভ হওয়ার বিষয়টি। ইন্সটাগ্রামে তিনি লিখেছেন, ‘আমি এখন সকলকে জানাতে চাই; ওরিয়ানা ও আমি কোভিড-১৯ পরীক্ষা করিয়েছি। ফলাফলে দুজনেরই করোনা ভাইরাস ধরা পড়েছে। সৌভাগ্যবশত, আমরা দুজনই শারীরিকভাবে একেবারে ঠিকঠাক আছি।’
দিবালার বক্তব্যের পরই তার ক্লাব জুভেন্টাস টুইটারে লিখেছে, ‘দিবালার পাশেই রয়েছি আমরা। ১১ই মার্চ থেকেই ওকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।’
করোনায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ইতালি। সেখানকার ফুটবলও এখন করোনা আতঙ্কে কাঁপছে। তেমনই এক ফুটবলার আলেসান্দ্রো ফাবালি। করোনায় পজিটিভ হয়েছেন তিনিও। খেলেন ইতালির তৃতীয় বিভাগের ক্লাব রেজ্জে আউদাচের হয়ে। গৃহবন্দি এই ডিফেন্ডার বার্তা সংস্থা বিবিসি-কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘২রা মার্চের কথা বলছি। সকালে ঘুম থেকে উঠে শরীরে অস্বাভাবিক অস্বস্তি টের পেলাম। দেখলাম গায়ে জ্বর। মাথায় খুব ব্যথা। চোখ জ্বলে যাচ্ছে। তখনই বুঝে যাই, আমার কী হয়েছে। এরপর বাড়িতে ফোন করে চমকে গেলাম এটা শুনে যে, পরিবারের সকলের প্রায় একই ধরনের উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। কয়েক দিন আগে পরিবারের সবাই একসঙ্গে নৈশভোজ করেছিলাম। তখন থেকে করোনা ভাইরাস নিয়ে হইচই শুরু হয়েছে। আমরা যেখানে থাকি, সেখানেও অনেকে সংক্রমিত হয়েছিলেন। জ্বর আসার পরে বুঝলাম আমরাও আক্রান্ত। কিছু করার নেই।’
আর্জেন্টিনার তৃতীয় ফুটবলার হিসেবে করোনায় আক্রান্ত হলেন পাওলো দিবালা। প্রথম ফুটবলার হিসেবে করোনায় পজিটিভ হন ইতালিয়ান ক্লাব ফিওরেন্টিনা অধিনায়ক হারমান পেজেলা। এরপর আর্জেন্টিনার আর্জেন্টিনার হয়ে ২০১৪ বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা এজেকুয়েল গ্যারাই করোনায় আক্রান্ত হন। বর্তমানে তিনি স্প্যানিশ ক্লাব ভ্যালেন্সিয়ার হয়ে খেলছেন। জুভেন্টাসেরও করোনায় আক্রান্ত তৃতীয় ফুটবলার দিবালা। দানিয়েলে রুগানির পর করোনা পজিটিভ হন বিশ্বকাপ জয়ী ফরাসি তারকা ব্লেইস মাতুইদি।
দিবালার বক্তব্যের পরই তার ক্লাব জুভেন্টাস টুইটারে লিখেছে, ‘দিবালার পাশেই রয়েছি আমরা। ১১ই মার্চ থেকেই ওকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।’
করোনায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ইতালি। সেখানকার ফুটবলও এখন করোনা আতঙ্কে কাঁপছে। তেমনই এক ফুটবলার আলেসান্দ্রো ফাবালি। করোনায় পজিটিভ হয়েছেন তিনিও। খেলেন ইতালির তৃতীয় বিভাগের ক্লাব রেজ্জে আউদাচের হয়ে। গৃহবন্দি এই ডিফেন্ডার বার্তা সংস্থা বিবিসি-কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘২রা মার্চের কথা বলছি। সকালে ঘুম থেকে উঠে শরীরে অস্বাভাবিক অস্বস্তি টের পেলাম। দেখলাম গায়ে জ্বর। মাথায় খুব ব্যথা। চোখ জ্বলে যাচ্ছে। তখনই বুঝে যাই, আমার কী হয়েছে। এরপর বাড়িতে ফোন করে চমকে গেলাম এটা শুনে যে, পরিবারের সকলের প্রায় একই ধরনের উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। কয়েক দিন আগে পরিবারের সবাই একসঙ্গে নৈশভোজ করেছিলাম। তখন থেকে করোনা ভাইরাস নিয়ে হইচই শুরু হয়েছে। আমরা যেখানে থাকি, সেখানেও অনেকে সংক্রমিত হয়েছিলেন। জ্বর আসার পরে বুঝলাম আমরাও আক্রান্ত। কিছু করার নেই।’
আর্জেন্টিনার তৃতীয় ফুটবলার হিসেবে করোনায় আক্রান্ত হলেন পাওলো দিবালা। প্রথম ফুটবলার হিসেবে করোনায় পজিটিভ হন ইতালিয়ান ক্লাব ফিওরেন্টিনা অধিনায়ক হারমান পেজেলা। এরপর আর্জেন্টিনার আর্জেন্টিনার হয়ে ২০১৪ বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা এজেকুয়েল গ্যারাই করোনায় আক্রান্ত হন। বর্তমানে তিনি স্প্যানিশ ক্লাব ভ্যালেন্সিয়ার হয়ে খেলছেন। জুভেন্টাসেরও করোনায় আক্রান্ত তৃতীয় ফুটবলার দিবালা। দানিয়েলে রুগানির পর করোনা পজিটিভ হন বিশ্বকাপ জয়ী ফরাসি তারকা ব্লেইস মাতুইদি।