এক্সক্লুসিভ
ভানতাসেলের মৃত্যুর ১২৮ বছর পর বাংলায় প্রথম চলচ্চিত্র
স্টাফ রিপোর্টার
২০২০-০৩-১০
ভানতাসেলের মৃত্যুর ১২৮ বছর পর প্রথম নির্মিত হলো কোনো চলচ্চিত্র। আকাশচারী জিনেট ভানতাসেল ঢাকার ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন তার দুঃসাহসী অভিযাত্রার মাধ্যমে। সেই ভানতাসেলকে নিয়ে স্বল্প দৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করলেন হেরিটেজ ট্রাভেলার এলিজা বিনতে এলাহি। ‘ইন সার্চ অব জিনেট ভানতাসেল’ চলচ্চিত্রের উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয়ে গেল বিশ্ব নারী দিবসে। রাজধানীর ধানমন্ডিতে মাইডাস সেন্টারে আয়োজিত এই প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।
ঢাকার প্রথম আকাশচারী জিনেট ভানতাসেলকে নিয়ে ‘ইন সার্চ অব জিনেট ভানতাসেল’ চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করা হয়
গোটা বিশ্বের নারীদের প্রতি সম্মান, শ্রদ্ধা ও তাদের প্রতি সংহতি জানাতে। ‘ কোয়েস্ট... এ হেরিটেজ জার্নি অব বাংলাদেশ’ এর নির্মাণে প্রদর্শনীর শিরোনাম ছিল ‘বাংলায় প্রথম বেলুন আকাশচারীর গল্প কথা’।
আকাশচারী মার্কিন নারী জিনেট ভানতাসেল বাংলাদেশে আসেন ১৮৯২ সালের ১৬ই মার্চ। ঢাকার নবাব আহসান উল্লাহর আমন্ত্রণে তিনি ঢাকায় আসেন। বুড়িগঙ্গা নদীর ওপর থেকে বেলুনে চড়ে জলরাশি পাড়ি দিতে আকাশে উড়েন জিনেট ভানতাসেল। দুঃসাহসিক এই অভিযান নিজ চোখে দেখতে নদীর দুই পাড়ে ভিড় জমান হাজারো মানুষ। আর নবাবরা সেটি দেখেন আহসান মঞ্জিলের ছাদে বসে।
তবে ভানতাসেলের সেই দুঃসাহসিক অভিযানের সমাপ্তি ঘটে দুর্ঘটনার মধ্য দিয়ে। নদী পাড়ি দিয়ে আহসান মঞ্জিলের ছাদে নামার কথা ছিল তার। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ার কারণে আহসান মঞ্জিলের ছাদে নামা সম্ভব হয়নি। এ অভিযানে দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মারা যান তিনি।
আলাপচারিতায় এলিজা বলেন, বাংলাদেশে যাদের নিয়ে কথা বলা কম হয়েছে, যাদের নিয়ে কাজ কম হয়েছে, তাদেরকে তুলে ধরতে চাই। আমাদের দেশের মানুষকে জানানো, পাশাপাশি আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের দেশকে তুলে ধরতে চাই। আলোচনায় না আসা ১০ জন নারীকে নিয়ে একটি সিরিজ করার পরিকল্পনা নিয়েছি। তার মধ্যে প্রথম এটি (ইন সার্চ অব জিনেট ভানতাসেল)। ধাপে ধাপে কাজগুলো করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
এই ধরনের চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য এলিজা বিনতে এলাহীকে সাধুবাদ জানিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক বলেন, এটি একটি মৌলিক গবেষণা হয়েছে।
প্রদর্শনীতে রুবানা হক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের প্রধান স্থপতি শামীম আমিনুর রহমান, ঢাকার নবাব পরিবারের খাজা হালিম, ইমকে-এর পরিচালক আসিফ আহমেদ, দীপ্ত টিভি’র প্রধান নির্বাহী ফুয়াদ চৌধুরী ও ঢাকাস্থ আমেরিকান দূতাবাসের প্রতিনিধি আরলিনা রোলেন্ড।
ঢাকার প্রথম আকাশচারী জিনেট ভানতাসেলকে নিয়ে ‘ইন সার্চ অব জিনেট ভানতাসেল’ চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করা হয়
গোটা বিশ্বের নারীদের প্রতি সম্মান, শ্রদ্ধা ও তাদের প্রতি সংহতি জানাতে। ‘ কোয়েস্ট... এ হেরিটেজ জার্নি অব বাংলাদেশ’ এর নির্মাণে প্রদর্শনীর শিরোনাম ছিল ‘বাংলায় প্রথম বেলুন আকাশচারীর গল্প কথা’।
আকাশচারী মার্কিন নারী জিনেট ভানতাসেল বাংলাদেশে আসেন ১৮৯২ সালের ১৬ই মার্চ। ঢাকার নবাব আহসান উল্লাহর আমন্ত্রণে তিনি ঢাকায় আসেন। বুড়িগঙ্গা নদীর ওপর থেকে বেলুনে চড়ে জলরাশি পাড়ি দিতে আকাশে উড়েন জিনেট ভানতাসেল। দুঃসাহসিক এই অভিযান নিজ চোখে দেখতে নদীর দুই পাড়ে ভিড় জমান হাজারো মানুষ। আর নবাবরা সেটি দেখেন আহসান মঞ্জিলের ছাদে বসে।
তবে ভানতাসেলের সেই দুঃসাহসিক অভিযানের সমাপ্তি ঘটে দুর্ঘটনার মধ্য দিয়ে। নদী পাড়ি দিয়ে আহসান মঞ্জিলের ছাদে নামার কথা ছিল তার। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ার কারণে আহসান মঞ্জিলের ছাদে নামা সম্ভব হয়নি। এ অভিযানে দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মারা যান তিনি।
আলাপচারিতায় এলিজা বলেন, বাংলাদেশে যাদের নিয়ে কথা বলা কম হয়েছে, যাদের নিয়ে কাজ কম হয়েছে, তাদেরকে তুলে ধরতে চাই। আমাদের দেশের মানুষকে জানানো, পাশাপাশি আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের দেশকে তুলে ধরতে চাই। আলোচনায় না আসা ১০ জন নারীকে নিয়ে একটি সিরিজ করার পরিকল্পনা নিয়েছি। তার মধ্যে প্রথম এটি (ইন সার্চ অব জিনেট ভানতাসেল)। ধাপে ধাপে কাজগুলো করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
এই ধরনের চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য এলিজা বিনতে এলাহীকে সাধুবাদ জানিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক বলেন, এটি একটি মৌলিক গবেষণা হয়েছে।
প্রদর্শনীতে রুবানা হক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের প্রধান স্থপতি শামীম আমিনুর রহমান, ঢাকার নবাব পরিবারের খাজা হালিম, ইমকে-এর পরিচালক আসিফ আহমেদ, দীপ্ত টিভি’র প্রধান নির্বাহী ফুয়াদ চৌধুরী ও ঢাকাস্থ আমেরিকান দূতাবাসের প্রতিনিধি আরলিনা রোলেন্ড।