শিক্ষাঙ্গন
লেডিস ঝুপড়িতে সংঘাতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপ
চবি প্রতিনিধি
১ মার্চ ২০২০, রবিবার, ৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
বিভাগের ক্রিকেট খেলার দায়িত্ব নির্ধারণ নিয়ে কথা কাটাকাটির জেরে সংঘাতে জড়িয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের দুই পক্ষ।এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৬ জন কর্মী আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের লেডিস ঝুপড়িতে সংঘাতের সূত্রপাত হয়।পরবর্তীতে ক্যাম্পাসের একাধিক স্থানে তা ছড়িয়ে পড়লে পরিস্থিতি শান্ত রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
বিবাদমান পক্ষ দুইটি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেলের অনুসারী সিএফসি ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপুর অনুসারী সিক্সটি নাইন।
আহতরা হলেন- হিসাববিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের মেহেদী হাসান, পারভেজ, মোহন, রসায়ন বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের মিনহাজ, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের রেদওয়ান।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের লেডিস ঝুপড়িতে ক্রিকেট খেলার দায়িত্ব বন্টন নিয়ে দুই পক্ষের কর্মীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপুর অনুসারী কর্মীদের মারধর করে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেলের অনুসারীরা। পরে কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ ঝুপড়িতে সভাপতির অনুসারী কর্মীদের মারধর করে সাধারণ সম্পাদকের কর্মীরা।
এরপর পরিস্থিতি কিছুক্ষণ শান্ত থাকার পর আবারও শাহ জালাল হল ও শাহ আমানত হলে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়ায়। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় ধাওয়া, পাল্টা ধাওয়া ও ইট পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। উভয় গ্রুপের নেতা-কর্মীরা দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র হাতে মহড়া দিতে দেখা যায়। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পুলিশের সহায়তায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপু ও সভাপতি রেজাউল হক রুবেল বলেন, ডিপার্টমেন্টের বিষয় নিয়ে জুনিয়রদের মধ্যে হালকা ঝামেলা হয়েছে। আমরা বসে সমাধান করে ফেলবো।
এদিকে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এসএম মনিরুল হাসান বলেন, তাদের দু’গ্রুপের নেতাদের অফিসে আসতে বলা হয়েছে। তারা আসলে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে পরিস্থিতি শান্ত রাখতে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের লেডিস ঝুপড়িতে সংঘাতের সূত্রপাত হয়।পরবর্তীতে ক্যাম্পাসের একাধিক স্থানে তা ছড়িয়ে পড়লে পরিস্থিতি শান্ত রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
বিবাদমান পক্ষ দুইটি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেলের অনুসারী সিএফসি ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপুর অনুসারী সিক্সটি নাইন।
আহতরা হলেন- হিসাববিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের মেহেদী হাসান, পারভেজ, মোহন, রসায়ন বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের মিনহাজ, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের রেদওয়ান।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের লেডিস ঝুপড়িতে ক্রিকেট খেলার দায়িত্ব বন্টন নিয়ে দুই পক্ষের কর্মীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপুর অনুসারী কর্মীদের মারধর করে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেলের অনুসারীরা। পরে কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ ঝুপড়িতে সভাপতির অনুসারী কর্মীদের মারধর করে সাধারণ সম্পাদকের কর্মীরা।
এরপর পরিস্থিতি কিছুক্ষণ শান্ত থাকার পর আবারও শাহ জালাল হল ও শাহ আমানত হলে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়ায়। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় ধাওয়া, পাল্টা ধাওয়া ও ইট পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। উভয় গ্রুপের নেতা-কর্মীরা দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র হাতে মহড়া দিতে দেখা যায়। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পুলিশের সহায়তায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপু ও সভাপতি রেজাউল হক রুবেল বলেন, ডিপার্টমেন্টের বিষয় নিয়ে জুনিয়রদের মধ্যে হালকা ঝামেলা হয়েছে। আমরা বসে সমাধান করে ফেলবো।
এদিকে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এসএম মনিরুল হাসান বলেন, তাদের দু’গ্রুপের নেতাদের অফিসে আসতে বলা হয়েছে। তারা আসলে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে পরিস্থিতি শান্ত রাখতে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।