বাংলারজমিন
মিথ্যা মামলা ও হামলার শিকার অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যের পরিবার
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৭:৫৯ পূর্বাহ্ন
মিথ্যা মামলা, হামলায় দিনের পর দিন হয়রানির শিকার একটি পরিবার। প্রভাব খাটিয়ে মামলা করা হলেও শেষ পর্যন্ত আদালতে মিথ্যা প্রমাণিত হয়। এভাবে একের পর এক মিথ্যা মামলা করলেও থেমে নেই চক্রটি। শেষ পর্যন্ত ঘটেছে হামলার ঘটনাও।
মিথ্যা মামলার শিকার গোপালগঞ্জের মুকসেদপুর থানার বড়বন গ্রামের মো. আব্দুল মান্নান শিকদারের পরিবার। তিনি নিজে একসময় চাকরি করতেন পুলিশে। সেই পুলিশ সদস্যের পরিবারই এখন মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ মহাপরিদর্শকের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন নির্যাতিত পরিবারের সদস্যরা। সম্প্রতি মহাপুলিশ পরিদর্শকের নিকট এ বিষয়ে লিখিত আবেদন করেছেন হয়রানির শিকার পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত হাবিলদার আব্দুল মান্নান শিকদার। লিখিত আবেদনে তিনি উল্লেখ করেছেন, বাড়ির যাতায়াতের একমাত্র রাস্তাটি বাউন্ডারি ওয়াল ও বৃক্ষ রোপন করে দখল করে রেখেছে একই গ্রামের বাসিন্দা জাকির হোসেন বাবলু শিকদার। এ নিয়ে প্রতিবাদ করতে গেলেই শুরু হয় হুমকি-ধমকি। সেইসঙ্গে বিভিন্ন অভিযোগে মিথ্যা মামলা। আব্দুল মান্নান শিকদার জানান, গত ৭ই জানুয়ারি সকালে তার ছেলে ওলিউর রহমানের ঢাকার সবুজবাগের বাসাবোর বাসায় গিয়ে জাকির হোসেন বাবলু শিকদার ও তার পুত্র জুবায়ের শিকদারসহ কয়েক সশস্ত্র যুবক হামলা চালায় এবং লুটপাট করে। তার আগে ৫ই জানুয়ারি বাসায় গিয়ে হুমকি-ধমকি দেয় তারা। এ ঘটনায় সবুজবাগ থানায় জিডি করার পরই এই হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর থেকে বাবলু শিকদার ও তার সহযোগীরা পলাতক রয়েছে। মুকসেদপুর থানার বড়বনগ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে নারী নির্যাতনসহ বিভিন্ন মামলা করেছে বাবলু শিকদার। গ্রেপ্তার, হয়রানির পর প্রতিটি মামলাই আদালতে মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। এলাকার লোকজন তাকে ‘মামলাবাজ বাবলু’ নামেই চিনে। দীর্ঘদিনের বিরোধের জেরে ২০১৩ সালে একটি সিআর মামলা দায়ের করেন বাবলু। মামলাটি মিথ্যা প্রমাণিত হলে খালাস পান আব্দুল মান্নান শিকদারের পরিবারের সদস্যরা। মান্নান শিকদার জানান, বারবার মিথ্যা মামলা করলেও তিনি কখনও মামলা করেননি। সম্প্রতি তার ছেলে ওলিউর রহমানের ওপর হামলা হওয়ায় আদালতে মামলা করেছেন ওলিউর নিজেই। এ বিষয়ে পিবিআই’র এসপি সাহাদাত হোসেন জানান, আদালতের নির্দেশে মামলাটি তদন্ত করা হচ্ছে। এ বিষয়ে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি।
মিথ্যা মামলার শিকার গোপালগঞ্জের মুকসেদপুর থানার বড়বন গ্রামের মো. আব্দুল মান্নান শিকদারের পরিবার। তিনি নিজে একসময় চাকরি করতেন পুলিশে। সেই পুলিশ সদস্যের পরিবারই এখন মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ মহাপরিদর্শকের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন নির্যাতিত পরিবারের সদস্যরা। সম্প্রতি মহাপুলিশ পরিদর্শকের নিকট এ বিষয়ে লিখিত আবেদন করেছেন হয়রানির শিকার পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত হাবিলদার আব্দুল মান্নান শিকদার। লিখিত আবেদনে তিনি উল্লেখ করেছেন, বাড়ির যাতায়াতের একমাত্র রাস্তাটি বাউন্ডারি ওয়াল ও বৃক্ষ রোপন করে দখল করে রেখেছে একই গ্রামের বাসিন্দা জাকির হোসেন বাবলু শিকদার। এ নিয়ে প্রতিবাদ করতে গেলেই শুরু হয় হুমকি-ধমকি। সেইসঙ্গে বিভিন্ন অভিযোগে মিথ্যা মামলা। আব্দুল মান্নান শিকদার জানান, গত ৭ই জানুয়ারি সকালে তার ছেলে ওলিউর রহমানের ঢাকার সবুজবাগের বাসাবোর বাসায় গিয়ে জাকির হোসেন বাবলু শিকদার ও তার পুত্র জুবায়ের শিকদারসহ কয়েক সশস্ত্র যুবক হামলা চালায় এবং লুটপাট করে। তার আগে ৫ই জানুয়ারি বাসায় গিয়ে হুমকি-ধমকি দেয় তারা। এ ঘটনায় সবুজবাগ থানায় জিডি করার পরই এই হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর থেকে বাবলু শিকদার ও তার সহযোগীরা পলাতক রয়েছে। মুকসেদপুর থানার বড়বনগ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে নারী নির্যাতনসহ বিভিন্ন মামলা করেছে বাবলু শিকদার। গ্রেপ্তার, হয়রানির পর প্রতিটি মামলাই আদালতে মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। এলাকার লোকজন তাকে ‘মামলাবাজ বাবলু’ নামেই চিনে। দীর্ঘদিনের বিরোধের জেরে ২০১৩ সালে একটি সিআর মামলা দায়ের করেন বাবলু। মামলাটি মিথ্যা প্রমাণিত হলে খালাস পান আব্দুল মান্নান শিকদারের পরিবারের সদস্যরা। মান্নান শিকদার জানান, বারবার মিথ্যা মামলা করলেও তিনি কখনও মামলা করেননি। সম্প্রতি তার ছেলে ওলিউর রহমানের ওপর হামলা হওয়ায় আদালতে মামলা করেছেন ওলিউর নিজেই। এ বিষয়ে পিবিআই’র এসপি সাহাদাত হোসেন জানান, আদালতের নির্দেশে মামলাটি তদন্ত করা হচ্ছে। এ বিষয়ে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি।