অনলাইন
কারাগারে প্রেমিকযুগলের বিয়ে
অনলাইন ডেস্ক
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০, রবিবার, ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন
প্রতীকী ছবি
দুই বছর আগে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এ সম্পর্ক রূপ নেয় শারীরিক সম্পর্কে। এতে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে মেয়েটি। আর তখনই এ সম্পর্কের কথা অস্বীকার করে বসে প্রেমিক। কোনভাবেই বিয়েতে রাজি করাতে না পেরে অবশেষে প্রেমিকের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে দেন প্রেমিকা। মামলার আসামী হয়ে প্রেমিকের ঠিকানা হয় জেল। একবছরের অধিক সময় থেকে তিনি কারাবাস করছেন। পরে আদালতের নির্দেশে হাজতেই বিয়ের পিঁড়িতে বসেন প্রেমিক। ঘটনাটি ঘটেছে গাজিপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে। শনিবার বিকাল ৩টার দিকে কারাগারের অফিস কক্ষে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। বিয়েতে তাদের এক বছরের ছেলে উপস্থিত ছিলো।
বর গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা চিনাশুখানিয়া এলাকার আবদুল হকের ছেলে মো. স্বপন এবং কনে একই এলাকার মেয়ে।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এবং বর ও কনের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত প্রায় দু’বছর আগে শ্রীপুর উপজেলা চিনাশুখানিয়া এলাকার আবদুল হকের ছেলে মো. স্বপন একই এলাকার ওই মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। তাদের ওই সম্পর্ক শারীরিক সম্পর্ক পর্যন্ত গড়ায়। একপর্যায়ে মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়। পরে মো. স্বপন সব কিছু অস্বীকার করেন। উপায় না পেয়ে ওই মেয়েটি শ্রীপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। একপর্যায়ে এ মামলায় উচ্চ আদালত তাদের দু’জনের বিয়ের নির্দেশ দেন। পরে দু’পক্ষের পরিবারের উপস্থিতিতে কারাগারে তাদের দু’জনের বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর জেলার বাহারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, উচ্চ আদালতের নির্দেশেই কারাগারের অফিস কক্ষে মো. স্বপন এবং ওই মেয়েটির বিয়ের আয়োজন করা হয়। এ সময় বর ও কনের বাবা-মা, তাদের এক বছরের ছেলে ও পরিবারের আরও কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন। স্থানীয় কাজী আশরাফুর আলম তাদের বিয়ে পড়ান। স্বপন ২০১৮ সালের ১৮ই ডিসেম্বর থেকে কারাগারে বন্দি রয়েছেন।
বর গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা চিনাশুখানিয়া এলাকার আবদুল হকের ছেলে মো. স্বপন এবং কনে একই এলাকার মেয়ে।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এবং বর ও কনের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত প্রায় দু’বছর আগে শ্রীপুর উপজেলা চিনাশুখানিয়া এলাকার আবদুল হকের ছেলে মো. স্বপন একই এলাকার ওই মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। তাদের ওই সম্পর্ক শারীরিক সম্পর্ক পর্যন্ত গড়ায়। একপর্যায়ে মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়। পরে মো. স্বপন সব কিছু অস্বীকার করেন। উপায় না পেয়ে ওই মেয়েটি শ্রীপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। একপর্যায়ে এ মামলায় উচ্চ আদালত তাদের দু’জনের বিয়ের নির্দেশ দেন। পরে দু’পক্ষের পরিবারের উপস্থিতিতে কারাগারে তাদের দু’জনের বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর জেলার বাহারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, উচ্চ আদালতের নির্দেশেই কারাগারের অফিস কক্ষে মো. স্বপন এবং ওই মেয়েটির বিয়ের আয়োজন করা হয়। এ সময় বর ও কনের বাবা-মা, তাদের এক বছরের ছেলে ও পরিবারের আরও কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন। স্থানীয় কাজী আশরাফুর আলম তাদের বিয়ে পড়ান। স্বপন ২০১৮ সালের ১৮ই ডিসেম্বর থেকে কারাগারে বন্দি রয়েছেন।