শিক্ষাঙ্গন
ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে সংহতি সমাবেশ
রাবি প্রতিনিধি
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০, সোমবার, ৭:৪৪ পূর্বাহ্ন
সারাদেশে চলমান ধর্ষণের প্রতিবাদে সংহতি সমাবেশ করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) লেখক ও পাঠকের সূতিকারগার ‘উত্তরণ’ সাহিত্যের ছোট কাগজ । সোমবার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে সংহতি সমাবেশর আয়োজন করা হয়।
সমাবেশে মানুষকে মানুষ হিসেবে দেখুন, ভোগ্য পণ্য হিসেবে নয়, নারীর প্রতি সহিংসতা আর কত?, ধর্ষকদের সামাজ থেকে বয়কট করুন, নিজের সন্তানকে মানুষ হবার শিক্ষা দিন, চাকরি পাবার শিক্ষা নয় প্রভৃতি প্লাকার্ড প্রদর্শন করেন শিক্ষার্থীরা।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, গত ২০১৮ সালে দেশে ধর্ষণের শিকার হয়েছে প্রায় ৭১৩ জন, ২০১৯ সালে ১০২০ জন। এভাবে প্রতিনিয়ত ধর্ষণের হার বেড়ে যাচ্ছে। যখন এসব ঘটনা ঘটছে তখন আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি আবার চুপও থাকছি। কিন্তু এ সামাজিক ব্যাধিকে প্রতিরোধের জন্য আমরা কোন উদ্যোগ প্রহণ করছি না। ধর্ষণের হার কমানোর জন্য দেশের আইন প্রণেতারা কোন কাজ করছে না। তবে যারা ধর্ষণের মত জঘন্য কাজ করছে তাদের সংখ্যা সমাজে খুব বেশি না। তাই সমাজের সবাই যদি একসাথে সকল অন্যায়-অপরাধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারি তাহলে সমাজ আরো বেশি সুন্দর হবে।
তারা আরো বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি নারী নিপীড়ন শেল আছে কিন্তু সেটি অকার্যকর রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সে শেলটিকে পুনরায় চালু করার কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। তার মানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি কোনো নারী নিপীড়নের শিকার হয় বা ধর্ষণ হয় তার তদন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন করবে না। সারাদেশে যে ধর্ষণ চলছে তার দায় আমাদেরকেই নিতে হবে। কারণ এর কোন প্রতিবাদে আমরা আওয়াজ তৈরি করতে পারছি না। এসময় তারা ধর্ষকদের বিরুদ্ধে সচেতন ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সকলকে আহ্বান জানান।
উর্দু বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মিরান শাহ মুন্না এর সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন, রাকসু আন্দোলন মঞ্চের সমন্বয়ক আব্দুল মজিদ অন্তর, উত্তরণ সাহিত্য পত্রিকার প্রধান সমন্বয়ক মোহব্বহত হোসেন মিলন, দর্শন বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী রাইসা জান্নাত প্রমুখ। এছাড়াও সমাবেশে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
সমাবেশে মানুষকে মানুষ হিসেবে দেখুন, ভোগ্য পণ্য হিসেবে নয়, নারীর প্রতি সহিংসতা আর কত?, ধর্ষকদের সামাজ থেকে বয়কট করুন, নিজের সন্তানকে মানুষ হবার শিক্ষা দিন, চাকরি পাবার শিক্ষা নয় প্রভৃতি প্লাকার্ড প্রদর্শন করেন শিক্ষার্থীরা।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, গত ২০১৮ সালে দেশে ধর্ষণের শিকার হয়েছে প্রায় ৭১৩ জন, ২০১৯ সালে ১০২০ জন। এভাবে প্রতিনিয়ত ধর্ষণের হার বেড়ে যাচ্ছে। যখন এসব ঘটনা ঘটছে তখন আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি আবার চুপও থাকছি। কিন্তু এ সামাজিক ব্যাধিকে প্রতিরোধের জন্য আমরা কোন উদ্যোগ প্রহণ করছি না। ধর্ষণের হার কমানোর জন্য দেশের আইন প্রণেতারা কোন কাজ করছে না। তবে যারা ধর্ষণের মত জঘন্য কাজ করছে তাদের সংখ্যা সমাজে খুব বেশি না। তাই সমাজের সবাই যদি একসাথে সকল অন্যায়-অপরাধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারি তাহলে সমাজ আরো বেশি সুন্দর হবে।
তারা আরো বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি নারী নিপীড়ন শেল আছে কিন্তু সেটি অকার্যকর রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সে শেলটিকে পুনরায় চালু করার কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। তার মানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি কোনো নারী নিপীড়নের শিকার হয় বা ধর্ষণ হয় তার তদন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন করবে না। সারাদেশে যে ধর্ষণ চলছে তার দায় আমাদেরকেই নিতে হবে। কারণ এর কোন প্রতিবাদে আমরা আওয়াজ তৈরি করতে পারছি না। এসময় তারা ধর্ষকদের বিরুদ্ধে সচেতন ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সকলকে আহ্বান জানান।
উর্দু বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মিরান শাহ মুন্না এর সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন, রাকসু আন্দোলন মঞ্চের সমন্বয়ক আব্দুল মজিদ অন্তর, উত্তরণ সাহিত্য পত্রিকার প্রধান সমন্বয়ক মোহব্বহত হোসেন মিলন, দর্শন বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী রাইসা জান্নাত প্রমুখ। এছাড়াও সমাবেশে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।