বাংলারজমিন
৮ কিলোমিটার পাকা সড়কে শতাধিক গর্ত
রাজারহাট (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
৩০ জানুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৯:১০ পূর্বাহ্ন
কুড়িগ্রামের রাজারহাট-সেলিমনগর ৮ কিলোমিটার পাকা সড়কে শতাধিক খানাখন্দে চরম জনদুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে। এই সড়কে যাত্রীবাহী বাস, পণ্যবাহী ট্র্যাক, মোটরসাইকেল, রিকশা-অটোরিকশা, মাইক্রোবাস, ঢাকাগামী ডে-নাইট কোচসহ সবধরনের যানবাহনকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত চলাচল করতে হচ্ছে। এতে যেকোনো সময় বড়ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন চালক ও যাত্রীরা। রাজারহাট উপজেলা সদর বাজার থেকে সেলিমনগর (খেদাবাগ) সড়কের দূরত্ব ৮ কিলোমিটার। এ সড়কটির পাশে ৫০ শর্যাবিশিষ্ট রাজারহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও উত্তরাঞ্চলের একমাত্র কৃষি আবহাওয়া অফিস রয়েছে। এ সড়কটি উপজেলার ছিনাই ইউনিয়ন পরিষদ ও পার্শ্ববর্তী লালমনিরহাট জেলার একমাত্র সংযোগ সড়ক। সড়কটি দিয়ে চিলমারী, উলিপুর, কুড়িগ্রাম ও রাজারহাট উপজেলার হাজারো মানুষজন বিভিন্ন কাজের জন্য প্রতিনিয়ত যাতায়াত করেন। ফলে রাজারহাট-সেলিমনগর (খেদাবাগ) সড়কটি ২৪ ঘণ্টায় ব্যস্ততম থাকে।
বিগত ৩ বছর পূর্বে এলজিইডি বিভাগের আওতায় সড়কটি মেরামত ও সংস্কার করা হলেও বছর না ঘুরতেই সড়কটি সম্পূর্ণ চলাচলের অনুপযোগী হয়ে যায়। এমনকি দীর্ঘদিন ধরে ওই সড়কের কার্পেটিং ও ইটের খোয়াসহ মাটি উঠে গিয়ে শতাধিক স্থানে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া শত শত খানাখন্দ হওয়ায় যান চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয় চালক ও যাত্রীদের। যানবাহনের চালক, যাত্রী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এক বছরের বেশি সময় ধরে সড়কটির কার্পেটিং উঠে গেছে। সৃষ্টি হয়েছে শতাধিক গর্ত। দিনের বেলায় গাড়ি চলাচল কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে আর রাতে তো জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চালাতে হয়। গাড়ির গতি ১০-১৫ উপরে তোলা দুষ্কর। তাই সড়কটি ব্যস্ততম হওয়ায় প্রতিদিনেই প্রায় ছোটখাটো দুর্ঘটনা ঘটছে। এছাড়া এ সড়ক দিয়ে শত শত স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাজারহাট উপজেলার বিদ্যাপীঠগুলোতে আসা-যাওয়া করছে। এ বিষয়ে রাজারহাট উপজেলা প্রকৌশলী আবু তাহের মো. শফিউল্লাহ্ জানান, রাজারহাট-সেলিমনগর (খেদাবাগ) সড়কটির সংস্কার কাজের টেন্ডার হয়েছে। শিগগিরই রাস্তার দু’ধারে মাটি ভরাটের কাজ সম্পন্ন করে সড়কটির সংস্কারের কাজ দ্রুত করা হবে।
বিগত ৩ বছর পূর্বে এলজিইডি বিভাগের আওতায় সড়কটি মেরামত ও সংস্কার করা হলেও বছর না ঘুরতেই সড়কটি সম্পূর্ণ চলাচলের অনুপযোগী হয়ে যায়। এমনকি দীর্ঘদিন ধরে ওই সড়কের কার্পেটিং ও ইটের খোয়াসহ মাটি উঠে গিয়ে শতাধিক স্থানে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া শত শত খানাখন্দ হওয়ায় যান চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয় চালক ও যাত্রীদের। যানবাহনের চালক, যাত্রী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এক বছরের বেশি সময় ধরে সড়কটির কার্পেটিং উঠে গেছে। সৃষ্টি হয়েছে শতাধিক গর্ত। দিনের বেলায় গাড়ি চলাচল কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে আর রাতে তো জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চালাতে হয়। গাড়ির গতি ১০-১৫ উপরে তোলা দুষ্কর। তাই সড়কটি ব্যস্ততম হওয়ায় প্রতিদিনেই প্রায় ছোটখাটো দুর্ঘটনা ঘটছে। এছাড়া এ সড়ক দিয়ে শত শত স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাজারহাট উপজেলার বিদ্যাপীঠগুলোতে আসা-যাওয়া করছে। এ বিষয়ে রাজারহাট উপজেলা প্রকৌশলী আবু তাহের মো. শফিউল্লাহ্ জানান, রাজারহাট-সেলিমনগর (খেদাবাগ) সড়কটির সংস্কার কাজের টেন্ডার হয়েছে। শিগগিরই রাস্তার দু’ধারে মাটি ভরাটের কাজ সম্পন্ন করে সড়কটির সংস্কারের কাজ দ্রুত করা হবে।