অনলাইন
প্রথমবারের মতো শুরু হলো ব্যাংকার্স চ্যাম্পিয়নশিপ ট্রফি
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২৮ জানুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৬:২৩ পূর্বাহ্ন
এইস-এর উদ্যোগে প্রথমবারের মতো দেশের ১৬টি ব্যাংকের অংশগ্রহণে শুরু হলো ব্যাংকার্স চ্যাম্পিয়নশিপ ট্রফি ২০২০। সোমবার রাতে রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে টুর্নামেন্ট উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান এবং ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) সিইও আলী রেজা ইফতেখার। এ সময় এইস-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও ইশতিয়াক সাদেক এবং টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী ব্যাংকসমূহের ম্যানেজিং ডিরেক্টররা উপস্থিত ছিলেন।
টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী ব্যাংকগুলো হলো- স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং করপোরেশন, ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেড, সিটি ব্যাংক লিমিটেড, এনআরবি ব্যাংক লিমিটেড, এবি ব্যাংক লিমিটেড, ইসলামী ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংক এবং বাংলাদেশ ব্যাংক।
মিরপুরের সিটি ক্লাব মাঠে ৭ই ফেব্রুয়ারি, টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে এবং ১৪ই মার্চ এই টুর্নামেন্ট সমাপনী ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির বলেন, ব্যাংকারদের চাপযুক্ত জীবনে বিনোদন অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই চাপযুক্ত জীবন থেকে বেরিয়ে এসে তাদেরকে কিছু সময়ের জন্য বিনোদনের ব্যবস্থা করায় আয়োজক প্রতিষ্ঠানকে বিশেষ ধন্যবাদ জানাই। পর্যাপ্ত বিনোদনের অভাব উৎপাদনশীলতা কমিয়ে দেয়। আশা করছি, এই আয়োজনের মাধ্যমে ব্যাংক ও ক্রিকেটারদের মধ্যে একটি চমৎকার বন্ধন তৈরি হবে। এই টুর্নামেন্ট যেনো প্রত্যেক বছর হয় এবং দেশের সব ব্যাংক এই টুর্নামেন্ট এ অংশগ্রহণ করতে পারে আমি সেই আশা করছি।
আলী রেজা ইফতেখার বলেন, এ ধরনের টুর্নামেন্ট আয়োজন অত্যন্ত ইতিবাচক এবং সময়োপযোগী। এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী ক্রিকেটার এবং ব্যাংকারদের মধ্যে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠার পাশাপাশি ব্যাংকারদের খেলাধুলার জগতে সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।
টুর্নামেন্টের আয়োজক প্রতিষ্ঠান এইস-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও ইশতিয়াক সাদেক বলেন, দেশের ব্যাংকারদের জন্য এমন একটি আয়োজন করতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। দেশের দুই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গন ব্যাংকিং ও ক্রীড়া অঙ্গনের মধ্যে একটি মজবুত বন্ধন তৈরি করাই এই আয়োজনের লক্ষ্য। আমাদের দেশের গর্ব ক্রিকেট খেলোয়াড়রা খেলা থেকে অবসরে যাওয়ার পর তাদের জীবনের বাকী মূল্যাবান সময়টা ব্যাংকিং খাতে ব্যয় করে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার সুযোগ পান, এটাই আমাদের প্রত্যাশা। সে লক্ষ্যে ভবিষ্যতেও এ ধরনের আয়োজন করার প্রচেষ্ঠা অব্যাহত থাকবে।
টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী ব্যাংকগুলো হলো- স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং করপোরেশন, ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেড, সিটি ব্যাংক লিমিটেড, এনআরবি ব্যাংক লিমিটেড, এবি ব্যাংক লিমিটেড, ইসলামী ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংক এবং বাংলাদেশ ব্যাংক।
মিরপুরের সিটি ক্লাব মাঠে ৭ই ফেব্রুয়ারি, টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে এবং ১৪ই মার্চ এই টুর্নামেন্ট সমাপনী ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির বলেন, ব্যাংকারদের চাপযুক্ত জীবনে বিনোদন অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই চাপযুক্ত জীবন থেকে বেরিয়ে এসে তাদেরকে কিছু সময়ের জন্য বিনোদনের ব্যবস্থা করায় আয়োজক প্রতিষ্ঠানকে বিশেষ ধন্যবাদ জানাই। পর্যাপ্ত বিনোদনের অভাব উৎপাদনশীলতা কমিয়ে দেয়। আশা করছি, এই আয়োজনের মাধ্যমে ব্যাংক ও ক্রিকেটারদের মধ্যে একটি চমৎকার বন্ধন তৈরি হবে। এই টুর্নামেন্ট যেনো প্রত্যেক বছর হয় এবং দেশের সব ব্যাংক এই টুর্নামেন্ট এ অংশগ্রহণ করতে পারে আমি সেই আশা করছি।
আলী রেজা ইফতেখার বলেন, এ ধরনের টুর্নামেন্ট আয়োজন অত্যন্ত ইতিবাচক এবং সময়োপযোগী। এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী ক্রিকেটার এবং ব্যাংকারদের মধ্যে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠার পাশাপাশি ব্যাংকারদের খেলাধুলার জগতে সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।
টুর্নামেন্টের আয়োজক প্রতিষ্ঠান এইস-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও ইশতিয়াক সাদেক বলেন, দেশের ব্যাংকারদের জন্য এমন একটি আয়োজন করতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। দেশের দুই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গন ব্যাংকিং ও ক্রীড়া অঙ্গনের মধ্যে একটি মজবুত বন্ধন তৈরি করাই এই আয়োজনের লক্ষ্য। আমাদের দেশের গর্ব ক্রিকেট খেলোয়াড়রা খেলা থেকে অবসরে যাওয়ার পর তাদের জীবনের বাকী মূল্যাবান সময়টা ব্যাংকিং খাতে ব্যয় করে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার সুযোগ পান, এটাই আমাদের প্রত্যাশা। সে লক্ষ্যে ভবিষ্যতেও এ ধরনের আয়োজন করার প্রচেষ্ঠা অব্যাহত থাকবে।