এক্সক্লুসিভ
সিটি নির্বাচনে বাধা নেই
স্টাফ রিপোর্টার
২৭ জানুয়ারি ২০২০, সোমবার, ৮:২০ পূর্বাহ্ন
ভোটার তালিকা হালনাগাদ না করায় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনী তফসিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ এবং ভোটগ্রহণ স্থগিত চেয়ে করা রিট আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। ফলে ভোটগ্রহণে কোনো বাধা নেই বলে জানান আইনজীবীরা। গতকাল বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রিট আবেদনটি উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে এই আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নুরুস সাদিক, নির্বাচন কমিশনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার ড. মো. ইয়াসিন খান।
গত ২২শে জানুয়ারি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় ঢাকা দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ এবং নির্বাচন স্থগিত চেয়ে এ রিট আবেদন করেন ইউনুস আলী আকন্দ। রিটে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সচিব, আইন সচিব, ঢাকার দুই সিটির রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট পাঁচজনকে বিবাদী করা হয়। ওই দিন আইনজীবী ড. ইউনুছ আলী আকন্দ বলেন, ঢাকা সিটির নির্বাচনের জন্য প্রথমে আগামী ৩০শে জানুয়ারি ভোটের দিন ধার্য করে তফসিল ঘোষণা করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে সেই তফসিল সংশোধন করে ১লা ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের দিন ধার্য করা হয়। কিন্তু বিধি অনুসারে নির্বাচন পেছানো নিয়ে তফসিল সংশোধনের সুযোগ নেই। পুনরায় তফসিল দিতে হয়। এছাড়া, ২০১০ সালের সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন বিধিমালার ২৭ বিধি অনুসারে নির্বাচনের আগে সিটির ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হয়নি। অথচ বিধি ১১(১) অনুযায়ী প্রতিবছর ২ থেকে ৩১ জানুয়ারি ভোটার তালিকা হালনাগাদের নিয়ম রয়েছে। সিটির খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ হয় গত ২০শে জানুয়ারি। ভোটার তালিকা হালনাগাদে এখনো ৩১ জানুযারি পর্যন্ত সময় থাকলেও নতুন ভোটাররা তালিকায় অন্তর্ভুক্তি থেকে বঞ্চিত হবেন। এছাড়া, বিধি মোতাবেক সিটি করপোরেশনের মেয়রের মেয়াদ হবে প্রথম সভা থেকে পাঁচ বছর। বর্তমান মেয়রদের প্রথম সভা ২০১৫ সালের ১৭ই মে অনুষ্ঠিত হয়। সে হিসাবে তাদের মেয়াদ চলতি বছরের ১৭ই মে পর্যন্ত। সে অনুযায়ী ৬ মাস আগে নির্বাচনের তফসিল দেয়া হয়েছে।
গত ২২শে জানুয়ারি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় ঢাকা দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ এবং নির্বাচন স্থগিত চেয়ে এ রিট আবেদন করেন ইউনুস আলী আকন্দ। রিটে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সচিব, আইন সচিব, ঢাকার দুই সিটির রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট পাঁচজনকে বিবাদী করা হয়। ওই দিন আইনজীবী ড. ইউনুছ আলী আকন্দ বলেন, ঢাকা সিটির নির্বাচনের জন্য প্রথমে আগামী ৩০শে জানুয়ারি ভোটের দিন ধার্য করে তফসিল ঘোষণা করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে সেই তফসিল সংশোধন করে ১লা ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের দিন ধার্য করা হয়। কিন্তু বিধি অনুসারে নির্বাচন পেছানো নিয়ে তফসিল সংশোধনের সুযোগ নেই। পুনরায় তফসিল দিতে হয়। এছাড়া, ২০১০ সালের সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন বিধিমালার ২৭ বিধি অনুসারে নির্বাচনের আগে সিটির ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হয়নি। অথচ বিধি ১১(১) অনুযায়ী প্রতিবছর ২ থেকে ৩১ জানুয়ারি ভোটার তালিকা হালনাগাদের নিয়ম রয়েছে। সিটির খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ হয় গত ২০শে জানুয়ারি। ভোটার তালিকা হালনাগাদে এখনো ৩১ জানুযারি পর্যন্ত সময় থাকলেও নতুন ভোটাররা তালিকায় অন্তর্ভুক্তি থেকে বঞ্চিত হবেন। এছাড়া, বিধি মোতাবেক সিটি করপোরেশনের মেয়রের মেয়াদ হবে প্রথম সভা থেকে পাঁচ বছর। বর্তমান মেয়রদের প্রথম সভা ২০১৫ সালের ১৭ই মে অনুষ্ঠিত হয়। সে হিসাবে তাদের মেয়াদ চলতি বছরের ১৭ই মে পর্যন্ত। সে অনুযায়ী ৬ মাস আগে নির্বাচনের তফসিল দেয়া হয়েছে।