বিনোদন
বিজ্ঞাপনে জনপ্রতিনিধি পরিচয় দিয়ে বিতর্কে মিমি চক্রবর্তী
কলকাতা প্রতিনিধি
২৪ জানুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ১২:০০ অপরাহ্ন
সম্প্রতি একটি বিজ্ঞাপনে জনপ্রতিনিধি পরিচয় দিয়ে বিতর্কে জড়িয়েছেন কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। প্রশ্ন উঠেছে তিনি এই কাজ করে ‘অফিস অব প্রফিট’-এর আওতায় পড়েছেন কিনা। তবে সংসদীয় রীতিনীতি সম্পর্কে দীর্ঘ দিন দিন ধরে যারা ওয়াকিবহাল তারা মিমির এই কাজকে অনৈতিক বলে জানিয়েছেন। একটি বেসরকারি সংস্থার বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনের জন্য সরাসরি নিজের ‘জনপ্রতিনিধি’ পরিচয় ব্যবহার করেছেন মিমি। সম্প্রতি বিজ্ঞাপনটি প্রচার হয়েছে। এতে দেখা গেছে, একটি আয়নার সামনে বসে চুল বাঁধছেন মিমি। পিছন থেকে হেঁটে আসছেন বিদ্যা বালান। মিমিকে তিনি প্রশ্ন করেছেন, এখনও চুল পড়ে? জবাবে মিমি বলেছেন, আমি এখন জনপ্রতিনিধি। তাই তার যোগ্য হেয়ারস্টাইল। এই বলা নিয়েই প্রবল বিতর্ক শুরু হয়েছে।
অবশ্য যে ব্র্যান্ডের বিজ্ঞাপন নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে, সেই ব্র্যান্ডের নারকেল তেলের বিজ্ঞাপন মিমি চক্রবর্তী অনেক দিন ধরেই করেন। তবে নতুন বিজ্ঞাপনে নিজেকে সরাসরি জনপ্রতিনিধি পরিচয় ব্যবহার করেছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, সাংসদদের আদর্শ আচরণ বিধিতে যে ‘স্বার্থের সংঘাত’ সংক্রান্ত নিয়ম রয়েছে, মিমি চক্রবর্তী তা সম্পূর্ণ লঙ্ঘন করেছেন। মিমি অবশ্য বলেছেন, তিনি নিয়ম জানতেন না। তবে একটি বাণিজ্যিক ব্র্যান্ডকে মান্যতা পাইয়ে দিতে নিজের ‘জনপ্রতিনিধি’ পরিচয়কে ব্যবহার করেছেন কোনও সাংসদ, এমন ঘটনা আগে কখনও ঘটেনি বলে দাবি করছেন অন্যান্য দলের সাংসদ বা সাবেক সাংসদরা।
অবশ্য যে ব্র্যান্ডের বিজ্ঞাপন নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে, সেই ব্র্যান্ডের নারকেল তেলের বিজ্ঞাপন মিমি চক্রবর্তী অনেক দিন ধরেই করেন। তবে নতুন বিজ্ঞাপনে নিজেকে সরাসরি জনপ্রতিনিধি পরিচয় ব্যবহার করেছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, সাংসদদের আদর্শ আচরণ বিধিতে যে ‘স্বার্থের সংঘাত’ সংক্রান্ত নিয়ম রয়েছে, মিমি চক্রবর্তী তা সম্পূর্ণ লঙ্ঘন করেছেন। মিমি অবশ্য বলেছেন, তিনি নিয়ম জানতেন না। তবে একটি বাণিজ্যিক ব্র্যান্ডকে মান্যতা পাইয়ে দিতে নিজের ‘জনপ্রতিনিধি’ পরিচয়কে ব্যবহার করেছেন কোনও সাংসদ, এমন ঘটনা আগে কখনও ঘটেনি বলে দাবি করছেন অন্যান্য দলের সাংসদ বা সাবেক সাংসদরা।