শিক্ষাঙ্গন
আমরণ অনশনে বশেমুরবিপ্রবি ইটিই বিভাগের শিক্ষার্থীরা, হাসপাতালে ভর্তি ৪
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
২০ জানুয়ারি ২০২০, সোমবার, ৭:৫৮ পূর্বাহ্ন
ক্লাস পরীক্ষা বর্জন করে বিভাগ পরিবর্তনের দাবিতে টানা গত ৯৬ দিন আন্দোলনরত গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইটিই বিভাগের শিক্ষার্থীরা। গত ১৫ই জানুয়ারী সকাল ৯টা থেকে তারা ক্যাম্পাসের শহীদ মিনারের সামনে আমরণ কর্মসূচী শুরু করেন। এরমধ্যে ৪ জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে গোপালগঞ্জ আড়াইশ বেড হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
একই দাবিতে গত বছরের ১৮ই অক্টোবর থেকে ইলেকট্রনিক্স ও টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংকে (ইটিই) ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের (ইইই) সঙ্গে একীভূতকরণের দাবিতে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে আন্দোলন করে আসছিল ইটিই বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
১৬ই জানুয়ারি বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত ভিসি অধ্যাপক ড. শাহজাহান, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিষ্ট্রার অধ্যাপক ড. নুর উদ্দিন আহম্মেদ, প্রক্টর মো, রাজিউর রহমান, আইন বিভাগের শিক্ষক আব্দুল কুদ্দুস ও এসিসিই বিভাগের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামানসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক শহীদ মিনারে গিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থেকে সরে আসতে প্রথমে চাপ সৃষ্টি করেন। এরপর আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টি সমাধানের কথা বলেন। এরপর শিক্ষার্থীরা একদিনের জন্য আন্দোলন স্থগিত করেন।
১৭ই জানুয়ারি ১১টায় ভিসির অফিস রুমে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন শিক্ষকরা। আলোচনা ফলপ্রসু না হওয়ায় নতুন করে গত ১৯শে জানুয়ারি রোববার থেকে আবারও আমরণ অনশন শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
প্রচণ্ড শীতে আমরণ অনশন কর্মসূচী চলাকালীন গতকাল ২০১৭/১৮ শিক্ষা বর্ষের ছাত্র আকাশ বিশ্বাস, নাফিসা খানম ও আজ মঙ্গলবার মো, শিহাব শাহরিয়ার এবং সাকিবুল ইসলাম অসুস্থ হয়ে পড়েন। এই অসুস্থ ৪ শিক্ষার্থীকে গোপালগঞ্জ আড়াইশ বেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা দাবি আদায় হওয়ার আগ পর্যন্ত আমরণ অনশন চলিয়ে যাবেন বলে ঘোষণা দেন তারা।
একই দাবিতে গত বছরের ১৮ই অক্টোবর থেকে ইলেকট্রনিক্স ও টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংকে (ইটিই) ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের (ইইই) সঙ্গে একীভূতকরণের দাবিতে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে আন্দোলন করে আসছিল ইটিই বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
১৬ই জানুয়ারি বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত ভিসি অধ্যাপক ড. শাহজাহান, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিষ্ট্রার অধ্যাপক ড. নুর উদ্দিন আহম্মেদ, প্রক্টর মো, রাজিউর রহমান, আইন বিভাগের শিক্ষক আব্দুল কুদ্দুস ও এসিসিই বিভাগের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামানসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক শহীদ মিনারে গিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থেকে সরে আসতে প্রথমে চাপ সৃষ্টি করেন। এরপর আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টি সমাধানের কথা বলেন। এরপর শিক্ষার্থীরা একদিনের জন্য আন্দোলন স্থগিত করেন।
১৭ই জানুয়ারি ১১টায় ভিসির অফিস রুমে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন শিক্ষকরা। আলোচনা ফলপ্রসু না হওয়ায় নতুন করে গত ১৯শে জানুয়ারি রোববার থেকে আবারও আমরণ অনশন শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
প্রচণ্ড শীতে আমরণ অনশন কর্মসূচী চলাকালীন গতকাল ২০১৭/১৮ শিক্ষা বর্ষের ছাত্র আকাশ বিশ্বাস, নাফিসা খানম ও আজ মঙ্গলবার মো, শিহাব শাহরিয়ার এবং সাকিবুল ইসলাম অসুস্থ হয়ে পড়েন। এই অসুস্থ ৪ শিক্ষার্থীকে গোপালগঞ্জ আড়াইশ বেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা দাবি আদায় হওয়ার আগ পর্যন্ত আমরণ অনশন চলিয়ে যাবেন বলে ঘোষণা দেন তারা।