প্রথম পাতা
ঢাকা সিটিতে ভোট ১লা ফেব্রুয়ারি
পিছু হটলো নির্বাচন কমিশন
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, ৯:২৮ পূর্বাহ্ন
অবশেষে পিছু হটলো নির্বাচন কমিশন। সব পক্ষের দাবি ও সমালোচনার মুখে ঢাকার দুই সিটির নির্বাচনের তারিখ দুই দিন পেছানো হয়েছে। ৩০শে জানুয়ারির পরিবর্তে ১লা ফেব্রুয়ারি ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। সন্ধ্যায় জরুরি বৈঠক করে কমিশন এ সিদ্ধান্ত নেয়। রাত সাড়ে আটটার পর নির্বাচনের তারিখ পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা। তিনি বলেন, আমরা বলে আসছিলাম যে পরীক্ষার কারণে নির্বাচন পেছানো সম্ভব নয়। এখন যেহেতু পরীক্ষা ১লা ফেব্রুয়ারির পরিবর্তে ৩রা ফেব্রুয়ারি নেয়ার কথা জানানো হয়েছে। সুতরাং এখন আমাদের ভোট পেছাতে কোন সমস্যা নেই। তাই আগামী ১লা ফেব্রুয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
ভোটের দিন সরস্বতী পূজার ক্ষণ পড়ায় ভোটের তারিখ পেছানোর দাবিতে নানা কর্মসূচি পালন করে আসছিলেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। এ দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে আসছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শনিবার আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করে ভোটের তারিখ পেছানোর দাবিতে আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যে ভোটের তারিখ পেছানোর দাবিতে অনশন করে আসছিলেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। তারিখ পরিবর্তনের ঘোষণার পর তারা অনশন ভেঙ্গে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। এসময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আনন্দ মিছিল করেন। এদিকে ভোটের তারিখ পেছানোয় এস এস সি ও সমমানের পরীক্ষাও পেছানো হয়েছে। ১লা ফেবু্রয়ারির পরিবর্তে পরীক্ষা শুরু হবে ৩রা ফেব্রুয়ারি। এছাড়া পরীক্ষার পুরো সূচিতেও পরিবর্তন আসবে। রোববার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পরিবর্তিত সূচি প্রকাশ করা হবে বলে রাতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
ভোটের দিনে সরস্বতী পূজার ক্ষণ থাকায় তারিখ পরিবর্তনের দাবি করে আসছিলেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। তাদের এ দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ দাবিতে বেশ কয়েক দিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন তারা। বৃহস্পতিবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অনশন কর্মসূচি পালন করে আসছেন ১৭ জন শিক্ষার্থী। তাদের কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েন। শনিবার ভোটের তারিখ পরিবর্তন করতে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। এক সংবাদ সম্মেলনে পরিষদের পক্ষ থেকে মানবন্ধন, অবস্থান, অবরোধ ও অনশন কর্মসূচির ঘোষণা দেন সাধারণ সম্পাদক রাণা দাশগুপ্ত।
ঐক্যপরিষদের পক্ষ থেকে বলা হয়, চার মাস আগে শারদীয় দূর্গোৎসবের মহাসপ্তমীর দিনে রংপুর-৩ আসনের উপ-নির্বাচনের তারিখ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষণার পর প্রতিবাদের প্রেক্ষিতে আমরা আশা করেছিলাম, পরবর্তীতে হয়তো নির্বাচন কমিশন এহেন দুঃখজনক ঘটনার পুণরাবৃত্তি করবে না। কিন্তু এবারে সরস্বতী পূজোর দিন ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা থেকে আমাদের কাছে সুস্পষ্টরূপে প্রতিভাত হয়েছে, দূর্গাপূজো ও সরস্বতী পূজোর দিনে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা একই সূত্রে গাঁথা।
এসএসসি পরীক্ষা ৩রা ফেব্রুয়ারি থেকে: ২০২০ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার পূর্ব নির্ধারিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ১লা ফেব্রুয়ারি পরিবর্তে ৩রা ফেব্রুয়ারি পরীক্ষা শুরু হবে বলে মানবজমিনকে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের। তিনি জানান, পরীক্ষার সূচিও পরিবর্তন করা হবে। রোববার এ সূচি প্রকাশ করা হবে। সূত্র জানায়, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের কারণে তারিখ পেছানো হয়েছে। এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট ২০ লাখ ৪৭ হাজার ৭৭৯ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে। পূর্বের ঘোষণা অনুযায়ী সাধারণ ৯টি বোর্ডে ১লা ফেব্রুয়ারি তত্ত্বীয় পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল। তা চলতো ২২শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। ব্যবহারিক পরীক্ষা ২৩শে ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ২৯ শে ফেব্রুয়ারি শেষ হওয়ার কথা ছিল। একইভাবে মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে ১লা ফেব্রুয়ারি তত্ত্বীয় পরীক্ষা শুরু হয়ে ২৫শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, ব্যবহারিক পরীক্ষা ৩রা মার্চ পর্যন্ত ছিল। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডেও একই সময়ে তত্ত্বীয় পরীক্ষা শুরু হয়ে ২২শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, ব্যবহারিক পরীক্ষা ২৬শে ফেব্রুয়ারি থেকে ৩রা মার্চ পর্যন্ত নির্ধারিত ছিল।
ইভিএম নিয়েও বিতর্ক: এদিকে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর থেকেই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে ভোট গ্রহণ নিয়ে বিতর্ক দেখা দেয়। বিরোধী জোটের প্রার্থীরা বলছেন, অতীতের তিক্ত অভিজ্ঞতার কারণে এতো বেশি ভোটারের নির্বাচন পুরো ইভিএমে নেয়ার পক্ষে নন তারা। কিন্তু নির্বাচন কমিশন শুরু থেকেই ঢাকার প্রায় ৫৪ লাখ ভোটারের ভোটগ্রহণ ইভিএমে নেয়ার সিদ্ধান্তে অনড়। দেশে এর আগে এ দিনে এতো সংখ্যক ভোটারের ভোট ইভিএমে নেয়ার অভিজ্ঞতাও ইসির নেই। এ অবস্থায় ইসি কার্যালয়ে ইভিএম এর একটি প্রদর্শনীতে সাংবাদিকরা প্রশ্ন তুলেন, দুটি ইউনিটে ভোট সম্পন্ন হলেও শুধুমাত্র যাচাই ইউনিটে ভোটারের ফিঙ্গার প্রিন্ট নেয়া হয়। এটি সম্পন্ন হওয়ার পর ওই ভোটারের ভোটটি যে কেউ দিতে পারবেন। এতে বিরূপ পরিস্থিতিতে ভোটারের ভোটটি বেহাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। শুক্রবার নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম এ অনুষ্ঠানে বলেছেন, ভোট কেন্দ্র দখল হয়ে গেলে ইভিএমেও কারচুপি হওয়ার সুযোগ আছে। তার এ বক্তব্যের পরের দিনই প্রার্থীরা শঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, নির্বাচন কমিশনার যখন এমন শঙ্কার কথা বলেন, তখন ইভিএমে সাধারণ ভোটাররা ইভিএমে আস্থা পাবেন না। গতকাল আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করে ইভিএম বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিরোধী জোট জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। ফ্রন্টের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ইভিএমে সাধারণ ভোটাদের আস্থা এবং অভিজ্ঞতা নেই। তাই এটি বাতিল করতে হবে।
ভোটের দিন সরস্বতী পূজার ক্ষণ পড়ায় ভোটের তারিখ পেছানোর দাবিতে নানা কর্মসূচি পালন করে আসছিলেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। এ দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে আসছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শনিবার আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করে ভোটের তারিখ পেছানোর দাবিতে আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যে ভোটের তারিখ পেছানোর দাবিতে অনশন করে আসছিলেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। তারিখ পরিবর্তনের ঘোষণার পর তারা অনশন ভেঙ্গে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। এসময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আনন্দ মিছিল করেন। এদিকে ভোটের তারিখ পেছানোয় এস এস সি ও সমমানের পরীক্ষাও পেছানো হয়েছে। ১লা ফেবু্রয়ারির পরিবর্তে পরীক্ষা শুরু হবে ৩রা ফেব্রুয়ারি। এছাড়া পরীক্ষার পুরো সূচিতেও পরিবর্তন আসবে। রোববার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পরিবর্তিত সূচি প্রকাশ করা হবে বলে রাতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
ভোটের দিনে সরস্বতী পূজার ক্ষণ থাকায় তারিখ পরিবর্তনের দাবি করে আসছিলেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। তাদের এ দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ দাবিতে বেশ কয়েক দিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন তারা। বৃহস্পতিবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অনশন কর্মসূচি পালন করে আসছেন ১৭ জন শিক্ষার্থী। তাদের কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েন। শনিবার ভোটের তারিখ পরিবর্তন করতে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। এক সংবাদ সম্মেলনে পরিষদের পক্ষ থেকে মানবন্ধন, অবস্থান, অবরোধ ও অনশন কর্মসূচির ঘোষণা দেন সাধারণ সম্পাদক রাণা দাশগুপ্ত।
ঐক্যপরিষদের পক্ষ থেকে বলা হয়, চার মাস আগে শারদীয় দূর্গোৎসবের মহাসপ্তমীর দিনে রংপুর-৩ আসনের উপ-নির্বাচনের তারিখ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষণার পর প্রতিবাদের প্রেক্ষিতে আমরা আশা করেছিলাম, পরবর্তীতে হয়তো নির্বাচন কমিশন এহেন দুঃখজনক ঘটনার পুণরাবৃত্তি করবে না। কিন্তু এবারে সরস্বতী পূজোর দিন ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা থেকে আমাদের কাছে সুস্পষ্টরূপে প্রতিভাত হয়েছে, দূর্গাপূজো ও সরস্বতী পূজোর দিনে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা একই সূত্রে গাঁথা।
এসএসসি পরীক্ষা ৩রা ফেব্রুয়ারি থেকে: ২০২০ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার পূর্ব নির্ধারিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ১লা ফেব্রুয়ারি পরিবর্তে ৩রা ফেব্রুয়ারি পরীক্ষা শুরু হবে বলে মানবজমিনকে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের। তিনি জানান, পরীক্ষার সূচিও পরিবর্তন করা হবে। রোববার এ সূচি প্রকাশ করা হবে। সূত্র জানায়, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের কারণে তারিখ পেছানো হয়েছে। এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট ২০ লাখ ৪৭ হাজার ৭৭৯ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে। পূর্বের ঘোষণা অনুযায়ী সাধারণ ৯টি বোর্ডে ১লা ফেব্রুয়ারি তত্ত্বীয় পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল। তা চলতো ২২শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। ব্যবহারিক পরীক্ষা ২৩শে ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ২৯ শে ফেব্রুয়ারি শেষ হওয়ার কথা ছিল। একইভাবে মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে ১লা ফেব্রুয়ারি তত্ত্বীয় পরীক্ষা শুরু হয়ে ২৫শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, ব্যবহারিক পরীক্ষা ৩রা মার্চ পর্যন্ত ছিল। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডেও একই সময়ে তত্ত্বীয় পরীক্ষা শুরু হয়ে ২২শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, ব্যবহারিক পরীক্ষা ২৬শে ফেব্রুয়ারি থেকে ৩রা মার্চ পর্যন্ত নির্ধারিত ছিল।
ইভিএম নিয়েও বিতর্ক: এদিকে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর থেকেই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে ভোট গ্রহণ নিয়ে বিতর্ক দেখা দেয়। বিরোধী জোটের প্রার্থীরা বলছেন, অতীতের তিক্ত অভিজ্ঞতার কারণে এতো বেশি ভোটারের নির্বাচন পুরো ইভিএমে নেয়ার পক্ষে নন তারা। কিন্তু নির্বাচন কমিশন শুরু থেকেই ঢাকার প্রায় ৫৪ লাখ ভোটারের ভোটগ্রহণ ইভিএমে নেয়ার সিদ্ধান্তে অনড়। দেশে এর আগে এ দিনে এতো সংখ্যক ভোটারের ভোট ইভিএমে নেয়ার অভিজ্ঞতাও ইসির নেই। এ অবস্থায় ইসি কার্যালয়ে ইভিএম এর একটি প্রদর্শনীতে সাংবাদিকরা প্রশ্ন তুলেন, দুটি ইউনিটে ভোট সম্পন্ন হলেও শুধুমাত্র যাচাই ইউনিটে ভোটারের ফিঙ্গার প্রিন্ট নেয়া হয়। এটি সম্পন্ন হওয়ার পর ওই ভোটারের ভোটটি যে কেউ দিতে পারবেন। এতে বিরূপ পরিস্থিতিতে ভোটারের ভোটটি বেহাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। শুক্রবার নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম এ অনুষ্ঠানে বলেছেন, ভোট কেন্দ্র দখল হয়ে গেলে ইভিএমেও কারচুপি হওয়ার সুযোগ আছে। তার এ বক্তব্যের পরের দিনই প্রার্থীরা শঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, নির্বাচন কমিশনার যখন এমন শঙ্কার কথা বলেন, তখন ইভিএমে সাধারণ ভোটাররা ইভিএমে আস্থা পাবেন না। গতকাল আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করে ইভিএম বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিরোধী জোট জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। ফ্রন্টের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ইভিএমে সাধারণ ভোটাদের আস্থা এবং অভিজ্ঞতা নেই। তাই এটি বাতিল করতে হবে।